তীব্র রেফারি সঙ্কট
গত পরশু ব্রাদার্স-আবাহনী ম্যাচে সহকারী
রেফারির দায়িত্ব পালন করেন সুজিত ব্যানার্জী চন্দন। গতকাল মোহামেডান-শেখ
রাসেল ম্যাচেও পতাকা হাতে তিনি।
তার
মতো, জালাল ভুবন, মিজান, হারুনরা ঘুরে ফিরে প্রায় প্রতি ম্যাচেই রেফারির
দায়িত্বে। বিশেষ করে পরপর দু’দিন একজনের রেফারির দায়িত্ব পালনটা অমানবিক।
অথচ আইনে আছে দু’দিন পর পর একজন রেফারিকে দায়িত্ব দিতে হবে তার ফিটনেস
রক্ষার জন্য। কিন্তু একজন রেফারি পরপর কেন। গতকালের ম্যাচ কমিশনার ইব্রাহিম
নেছারের বক্তব্য সব মিলিয়ে এ মুহূর্তে মানসম্পন্ন রেফারি ও সহকারী রেফারি
১০ জন। আজ (গতকাল) দুই ম্যাচে আট রেফারি ব্যস্ত ছিলেন। আর বাকি থাকেন
দু’জন। যে কারণে পরপর ম্যাচ হলে তাদেরই দৌড়াতে হয়।
উল্লেখ্য, প্রতিষ্ঠিত রেফারি আবদুল হান্নান মিরন রেফারিং করচ্ছেন না বকেয়া টাকা না পাওয়ায়। আজাদ রহমান আসছেন না তার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক শাস্তি দেয়ায় এবং তা মিডিয়ায় প্রকাশ করায়। ফলে ধকল যাচ্ছে মানসম্পন্নদের ওপর।
উল্লেখ্য, প্রতিষ্ঠিত রেফারি আবদুল হান্নান মিরন রেফারিং করচ্ছেন না বকেয়া টাকা না পাওয়ায়। আজাদ রহমান আসছেন না তার বিরুদ্ধে অযৌক্তিক শাস্তি দেয়ায় এবং তা মিডিয়ায় প্রকাশ করায়। ফলে ধকল যাচ্ছে মানসম্পন্নদের ওপর।
No comments