শেখ হাসিনাকে জয়ী করতে সীমানা চুক্তিকে ট্রাম্পকার্ড বিবেচনা করছে ভারত
আগামী নির্বাচনে খালেদা জিয়ার জয় ঠেকাতে এবং শেখ হাসিনার জয় নিশ্চিত
করতে ইন্দো-বাংলা সীমান্ত চুক্তিটি ভারত সরকার পার্লামেন্টে পাস করাবে বলে
জানিয়েছে নয়াদিল্লিভিত্তিক ডেইলি নিউজ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস নামের অনলাইন
নিউজ পোর্টাল।
গতকাল
তারা সংবাদমাধ্যমকে জানায়, ভারত সরকার ল্যান্ড বাউন্ডারি অ্যাগ্রিমেন্ট
(এলবিএ) নামে পরিচিত সংবিধান সংশোধনী বিলটি পাস করার ব্যাপারে আশাবাদী।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় পরবর্তী নির্বাচনে ভারতবান্ধব শেখ হাসিনাকে জয়ী করানোর জন্য ইন্দো-বাংলা সীমান্ত চুক্তিটিকে ট্রাম্পকার্ড বিবেচনা করছে। সংবাদমাধ্যমটি আরো জানায়, ভারত সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে অনুকূল বিবেচনা করছে না।
২০১১ সালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় সীমান্ত চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। কিন্তু ভারত সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা প্রতিষ্ঠা করতে না পারায় চুক্তিটি পাস করাতে পারেনি।
গত নভেম্বরে ভারতীয় মন্ত্রিসভা সংবিধান সংশোধন বিলটি পাস করানোর উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু কয়েকজন মন্ত্রী এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আরো ঐকমত্য প্রয়োজন বলে মন্তব্য করলে সেটি চাপা পড়ে যায়। তবে ইতোমধ্যে প্রধান বিরোধী দল বিজেপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সাথে সরকার আলোচনা করেছে। সরকারের একটি সূত্র জানায়, রাজনৈতিক দলগুলো এখন বিলটির গুরুত্ব অনুধাবন করতে পেরেছে।
বিজেপি, পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল, আসামের অসম গণপরিষদ এই বলে বিলটির বিরোধিতা করছে যে, এতে ভারতীয় স্বার্থ ছাড় দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ বেশি ভূখণ্ড পাবে।
এতে বলা হয়, বাংলাদেশে অনুষ্ঠেয় পরবর্তী নির্বাচনে ভারতবান্ধব শেখ হাসিনাকে জয়ী করানোর জন্য ইন্দো-বাংলা সীমান্ত চুক্তিটিকে ট্রাম্পকার্ড বিবেচনা করছে। সংবাদমাধ্যমটি আরো জানায়, ভারত সরকার বেগম খালেদা জিয়াকে অনুকূল বিবেচনা করছে না।
২০১১ সালে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরের সময় সীমান্ত চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়েছিল। কিন্তু ভারত সরকার রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সমঝোতা প্রতিষ্ঠা করতে না পারায় চুক্তিটি পাস করাতে পারেনি।
গত নভেম্বরে ভারতীয় মন্ত্রিসভা সংবিধান সংশোধন বিলটি পাস করানোর উদ্যোগ নিয়েছিল। কিন্তু কয়েকজন মন্ত্রী এ নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে আরো ঐকমত্য প্রয়োজন বলে মন্তব্য করলে সেটি চাপা পড়ে যায়। তবে ইতোমধ্যে প্রধান বিরোধী দল বিজেপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দলের সাথে সরকার আলোচনা করেছে। সরকারের একটি সূত্র জানায়, রাজনৈতিক দলগুলো এখন বিলটির গুরুত্ব অনুধাবন করতে পেরেছে।
বিজেপি, পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল, আসামের অসম গণপরিষদ এই বলে বিলটির বিরোধিতা করছে যে, এতে ভারতীয় স্বার্থ ছাড় দেয়া হয়েছে। বাংলাদেশ বেশি ভূখণ্ড পাবে।
No comments