রাজবাড়ীতে বোরো চারা ও শ্রমিক সঙ্কট
রাজবাড়ী জেলায় বোরো চারা ও শ্রমিক সঙ্কটে আসন্ন বোরো আবাদ হুমকির মুখে পড়েছে, ফলে ল্যমাত্রা অর্জন নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।
জেলায়
প্রতি বছর ৩৫ হাজার হেক্টর জমিতে বোরো আবাদ হলেও এবার বোরো বীজতলায় কোল্ড
ইনজুরির কবলে পড়ায় তা কমে ২৮ হাজার ২০০ হেক্টর জমিতে বোরো আবাদের
ল্যমাত্রা অর্জন নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে বলে কৃষি অফিস সূত্রে
জানা গেছে।
জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর গ্রামের কৃষক শরিফুল জানান, তীব্র শীতের কারণে বোরো বীজতলায় বীজের ব্যাপক তি হওয়ায় তিনি তার আট বিঘা জমিতে বোরো রোপণ করতে পারছেন না। তার বীজ দিয়ে সর্বমোট তিন থেকে চার বিঘা জমিতে আবাদ করতে পারবেন।
রাজবাড়ী জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে প্রতি মণ বোরো চারা প্রকার ভেদে এক থেকে দেড় হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তিনি আরো জানান, বাইরে চারা কিনতে গেলে তার দামও অনেক, পোন প্রতি এক হাজার থেকে এক হাজার ৫০০ টাকা পড়েছে তাও আবার পাওয়া যাচ্ছে না। অন্য দিকে সদর উপজেলা সøুইসগেট এলাকার কৃষক জয়নাল জানান, ধানের দাম কম ও শ্রমিক না থাকায় তিনি এবার ১৬ বিঘা বোরো চাষ বাদ দিয়ে মাত্র সাত বিঘা জমিতে চাষ করবেন বলে জানান। ধান চাষে খরচ বেশি হওয়ার কারণে তিনি এবার ধানের পরিবর্তে ভুট্টা ও গম চাষের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
জানা গেছে।
জেলার গোয়ালন্দ উপজেলার উজানচর গ্রামের কৃষক শরিফুল জানান, তীব্র শীতের কারণে বোরো বীজতলায় বীজের ব্যাপক তি হওয়ায় তিনি তার আট বিঘা জমিতে বোরো রোপণ করতে পারছেন না। তার বীজ দিয়ে সর্বমোট তিন থেকে চার বিঘা জমিতে আবাদ করতে পারবেন।
রাজবাড়ী জেলার বিভিন্ন হাটবাজারে প্রতি মণ বোরো চারা প্রকার ভেদে এক থেকে দেড় হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তিনি আরো জানান, বাইরে চারা কিনতে গেলে তার দামও অনেক, পোন প্রতি এক হাজার থেকে এক হাজার ৫০০ টাকা পড়েছে তাও আবার পাওয়া যাচ্ছে না। অন্য দিকে সদর উপজেলা সøুইসগেট এলাকার কৃষক জয়নাল জানান, ধানের দাম কম ও শ্রমিক না থাকায় তিনি এবার ১৬ বিঘা বোরো চাষ বাদ দিয়ে মাত্র সাত বিঘা জমিতে চাষ করবেন বলে জানান। ধান চাষে খরচ বেশি হওয়ার কারণে তিনি এবার ধানের পরিবর্তে ভুট্টা ও গম চাষের আগ্রহ প্রকাশ করেছেন।
No comments