শাহবাগের চলমান ঘটনা রাজনৈতিক নেতাদের জন্য সতর্কবার্তাঃ এম মোর্শেদ খান
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খান বলেছেন, শাহবাগের চলমান ঘটনা রাজনৈতিক নেতাদের জন্য এক ধরনের সতর্কবার্তা।
বুঝতে
হবে রাজনৈতিক নেতাদের ওপর জনগণের কী ধরনের আস্থাহীনতা দেখা দিলে এমন ঘটনা
ঘটতে পারে। আসলে এটি রাজনৈতিক নেতাদের ওপর আস্থাহীনতার পরিচয় বহন করে।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি : সাম্প্রতিক গতিধারা শীর্ষক আলোচনায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খান বলেন, পদ্মা সেতুর বিষয়টি নিয়ে সরকার নয়, পুরো জাতি বিব্রত। এ সেতু নির্মাণে যাদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তারা শুধু সাঁকো নির্মাণ করতে পারবে, সেতু নয়।
গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এ আলোচনায় মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা বিজয় প্রসঙ্গে এম মোর্শেদ খান বলেন, ‘আমি এটাকে বিজয় হিসেবে দেখি না। আদালত দুই পক্ষের কথা শুনে ন্যায্যতার ভিত্তিতে রায় দিয়েছেন।’
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সত্যিই যদি বাংলাদেশ জিতে থাকে তাহলে মিয়ানমার কেন বিজয় মিছিল করল?’
তিনি বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য খুব মায়া হয়। কারণ তার উপরে সাতজন মন্ত্রী, তিনি কী করবেন? উপরের সে মানুষগুলো যেভাবে চালান তাকে সেভাবে চলতে হয়।’
তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তির ব্যাপারে মোর্শেদ খান বলেন, ‘চুক্তির প্রতি আমার ভক্তি নেই, যাদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তারা ব্যর্থ হয়েছেন। এ ক্ষেত্রে সরকারের আন্তরিকতার অভাব রয়েছে। গতবারে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে পার্বত্য শান্তি চুক্তি ও গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি করতে পারল। কিন্তু এখন তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিতে এত বিলম্ব কেন’, প্রশ্ন করেন তিনি।
মোর্শেদ খান বলেন, বাংলাদেশের কূটনীতি একটি ছাতার নিচের নীতিতে চলছে। কিন্ত এখন সময় এসেছে স্বতন্ত্র কূটনীতির। তার অর্থ কূটনীতি প্রাধান্য পেলে ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
সেন্টার ফর সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট (সিএফএসডি) এ আলোচার আয়োজন করে। এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক আমেনা মহসিন। আলোচনা সঞ্চালনা করেন সিএসএফডির জেনারেল সেক্রেটারি মাহফুজ উল্লাহ। মূল প্রবন্ধ উপস্থান করেন সাবেক কূটনীতিক এম সিরাজুল ইসলাম।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি : সাম্প্রতিক গতিধারা শীর্ষক আলোচনায় সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী এম মোর্শেদ খান বলেন, পদ্মা সেতুর বিষয়টি নিয়ে সরকার নয়, পুরো জাতি বিব্রত। এ সেতু নির্মাণে যাদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তারা শুধু সাঁকো নির্মাণ করতে পারবে, সেতু নয়।
গতকাল রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এ আলোচনায় মিয়ানমারের সাথে সমুদ্রসীমা বিজয় প্রসঙ্গে এম মোর্শেদ খান বলেন, ‘আমি এটাকে বিজয় হিসেবে দেখি না। আদালত দুই পক্ষের কথা শুনে ন্যায্যতার ভিত্তিতে রায় দিয়েছেন।’
সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘সত্যিই যদি বাংলাদেশ জিতে থাকে তাহলে মিয়ানমার কেন বিজয় মিছিল করল?’
তিনি বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর জন্য খুব মায়া হয়। কারণ তার উপরে সাতজন মন্ত্রী, তিনি কী করবেন? উপরের সে মানুষগুলো যেভাবে চালান তাকে সেভাবে চলতে হয়।’
তিস্তা পানি বণ্টন চুক্তির ব্যাপারে মোর্শেদ খান বলেন, ‘চুক্তির প্রতি আমার ভক্তি নেই, যাদের দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল তারা ব্যর্থ হয়েছেন। এ ক্ষেত্রে সরকারের আন্তরিকতার অভাব রয়েছে। গতবারে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে পার্বত্য শান্তি চুক্তি ও গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি করতে পারল। কিন্তু এখন তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তিতে এত বিলম্ব কেন’, প্রশ্ন করেন তিনি।
মোর্শেদ খান বলেন, বাংলাদেশের কূটনীতি একটি ছাতার নিচের নীতিতে চলছে। কিন্ত এখন সময় এসেছে স্বতন্ত্র কূটনীতির। তার অর্থ কূটনীতি প্রাধান্য পেলে ১০ বছরের মধ্যে বাংলাদেশের চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
সেন্টার ফর সাস্টেইনেবল ডেভেলপমেন্ট (সিএফএসডি) এ আলোচার আয়োজন করে। এতে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন সাবেক রাষ্ট্রদূত হুমায়ুন কবির, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের অধ্যাপক আমেনা মহসিন। আলোচনা সঞ্চালনা করেন সিএসএফডির জেনারেল সেক্রেটারি মাহফুজ উল্লাহ। মূল প্রবন্ধ উপস্থান করেন সাবেক কূটনীতিক এম সিরাজুল ইসলাম।
No comments