চট্টগ্রামে জামায়াতের সমাবেশ- খুনিদের বিচার, ট্রাইব্যুনাল বাতিল ও শীর্ষ নেতাদের মুক্তি দাবি
জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরার সদস্য ও চট্টগ্রাম মহানগরী
সেক্রেটারি মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেছেন, বর্তমান আওয়ামী সরকারের দুঃশাসন
থেকে জনগণ বাঁচতে চায়।
বার বার হরতাল স্বতঃস্ফূর্তভাবে
পালন করে ব্যর্থ সরকারের প্রতি অনাস্থা জানিয়েছে দেশবাসী। শনিবারের হরতাল
সফল করে জনগণ চট্টগ্রামে আওয়ামী ছাত্রলীগ ও পুলিশের গুলিতে নিহত চারজন
জামায়াত-শিবিরের নেতাকর্মীর খুনিদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি,
অবিলম্বে বিতর্কিত রায় এবং ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে জামায়াতে ইসলামীর
শীর্ষ নেতৃবৃন্দের নিঃশর্ত মুক্তি দাবি জানিয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার পুলিশকে দলীয় কর্মী হিসেবে ব্যবহার করছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ম খা আলমগীরের নির্দেশেই পুলিশ এবং ছাত্রলীগ শিবিরের মিছিলে গুলি চালিয়েছে। তিনি অবিলম্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আইন প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করে বলেন, সরকার দলীয় ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে জামায়াত-শিবিরের ওপর জুলুম-নির্যাতন করার কারণে সংগঠনের প্রতি জনগণের সহানুভূতি বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৪ ফেব্র“য়ারি জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও ৫ ফেব্র“য়ারি প্যারেড মাঠের ঐতিহাসিক নামাজে জানাজা তারই স্যা বহন করে। সরকার যদি শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অনুমতি দেয় তাহলে কত লোকের সমাবেশ হয় তা দেখা যাবে। তিনি বলেন, সরকারি পদস্থ কর্মকর্তা, মন্ত্রী রাজনৈতিক আচরণ করতে পারে না। পাশাপাশি ডিএমপির কমিশনার বেনজীর আহমেদকেও উর্দি খুলে রাজপথে এসে রাজনৈতিক বক্তব্য প্রদানের আহ্বান জানান।
তিনি আরো বলেন, পাঁচলাইশ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাস কার এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য শিবিরের নেতাকর্মীদের গুলি করে হত্যার চেষ্টা চালাচ্ছে তা জনগণ জানতে চায়? অবিলম্বে তাকে বরখাস্ত করার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই। তিনি অবিলম্বে পাহাড়তলী ও আগ্রবাদে শিবিরের মিছিলে ডবলমুরিং থানা পুলিশ ও ছাত্রলীগের যৌথ গুলিতে নিহত শিবির নেতা আবিদুল ইসলাম, ইমরান খান ও জামায়াত কর্মী শফিকুর রহমান এবং নিরীহ দোকান কর্মচারী আফজল হোসেনের খুনিদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং বিতর্কিত রায় ও ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
জামায়াতের কোতোয়ালি থানার উদ্যোগে হরতাল চলাকালে এক পথসভা ও বিােভ মিছিলে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরিউক্ত কথা বলেন।৯৯৮৮
লালদীঘির পূর্বপাড়ে কোতোয়ালি থানা জামায়াতের উদ্যোগে থানা আমির ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুছের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেনÑ নগর উত্তর শিবির সভাপতি মসরুর হোসাইন, শ্রমিক কল্যাণনগর প্রচার সম্পাদক এস এম লুৎফর রহমান, জামায়াত নেতা আ ক ম ফরিদুল আলম ও ছাত্রশিবির নেতা নুর হোসেন প্রমুখ। সভা শেষে এক বিােভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
চান্দগাঁও থানা জামায়াতের উদ্যোগে এক সমাবেশ হয় থানা সেক্রেটারি মুহাম্মদ কলিম উল্লাহর সভাপতিত্বে। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম নগর জামায়াতের অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ। বক্তব্য রাখেনÑ জামায়াত নেতা এম এ রাফিক, এ এম আলী প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল করা হয়।
কোতোয়ালি উত্তর থানা জামায়াতের সমাবেশ থানা জামায়াত নেতা জানে আলমের সভাপতিত্বে এনায়েত বাজারে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
বাকলিয়া থানার উদ্যোগে এক বিােভ-সমাবেশ থানা আমির এম এ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, নগর জামায়াতের অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি অধ্য মাওলানা খাইরুল বাশার। বক্তব্য রাখেনÑ মুহাম্মদ ইলিয়াছ, নাছির, এম এন ইসলাম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল বি ভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
বন্দর থানা জামায়াতের বিােভ-সমাবেশ ও মিছিল থানা সেক্রেটারি মাহমুদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেনÑ আহছানুল্লাহ, মুহাম্মদ ইকবাল, শফিউল আলম, মুহাম্মদ হোসেন প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
পাঁচলাইশ থানা জামায়াতের উদ্যোগে বিােভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেনÑ কামাল উদ্দিন, মাসুদ বিন বজল, ছাত্রশিবিরে নেতা আজিজুর রহমান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
বায়েজিদ থানা জামায়াতের এক সমাবেশ ও বিােভ মিছিল হয় থানা আমির মুহাম্মদ জাকের হোসেনের সভাপতিত্বে। এতে বক্তব্য রাখেনÑ জামায়াত নেতা মাওলানা এম এন ইসলাম, আবুল মনছুর, নুরুল আলম ও ওসমান গণি। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল অনুুষ্ঠিত হয়।
হরতাল চলাকালে খুলশী থানা আমির মুহাম্মদ আবদুল কাদেরের সভাপতিত্বে এক বিােভ-সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, শামসুল আলম প্রমুখ।
পাহাড়তলী থানা জামায়াতের উদ্যোগে সমাবেশ থানা আমির অধ্য মুহাম্মদ আব্দুল হান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় । এতে বক্তব্য রাখেন, থানা সেক্রেটারি ফয়েজ আহমদ প্রমুখ। পরে মিছিল করা হয়।
তিনি বলেন, সরকার পুলিশকে দলীয় কর্মী হিসেবে ব্যবহার করছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ম খা আলমগীরের নির্দেশেই পুলিশ এবং ছাত্রলীগ শিবিরের মিছিলে গুলি চালিয়েছে। তিনি অবিলম্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আইন প্রতিমন্ত্রীর পদত্যাগ দাবি করে বলেন, সরকার দলীয় ট্রাইব্যুনালের রায় নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি করে জামায়াত-শিবিরের ওপর জুলুম-নির্যাতন করার কারণে সংগঠনের প্রতি জনগণের সহানুভূতি বৃদ্ধি পেয়েছে। গত ৪ ফেব্র“য়ারি জেলা পরিষদ মার্কেটের সামনে শান্তিপূর্ণ সমাবেশ ও ৫ ফেব্র“য়ারি প্যারেড মাঠের ঐতিহাসিক নামাজে জানাজা তারই স্যা বহন করে। সরকার যদি শান্তিপূর্ণ সমাবেশের অনুমতি দেয় তাহলে কত লোকের সমাবেশ হয় তা দেখা যাবে। তিনি বলেন, সরকারি পদস্থ কর্মকর্তা, মন্ত্রী রাজনৈতিক আচরণ করতে পারে না। পাশাপাশি ডিএমপির কমিশনার বেনজীর আহমেদকেও উর্দি খুলে রাজপথে এসে রাজনৈতিক বক্তব্য প্রদানের আহ্বান জানান।
তিনি আরো বলেন, পাঁচলাইশ থানার ওসি প্রদীপ কুমার দাস কার এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য শিবিরের নেতাকর্মীদের গুলি করে হত্যার চেষ্টা চালাচ্ছে তা জনগণ জানতে চায়? অবিলম্বে তাকে বরখাস্ত করার জন্য প্রশাসনের কাছে দাবি জানাই। তিনি অবিলম্বে পাহাড়তলী ও আগ্রবাদে শিবিরের মিছিলে ডবলমুরিং থানা পুলিশ ও ছাত্রলীগের যৌথ গুলিতে নিহত শিবির নেতা আবিদুল ইসলাম, ইমরান খান ও জামায়াত কর্মী শফিকুর রহমান এবং নিরীহ দোকান কর্মচারী আফজল হোসেনের খুনিদের গ্রেফতার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং বিতর্কিত রায় ও ট্রাইব্যুনাল বাতিল করে জামায়াতের শীর্ষ নেতৃবৃন্দের নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
জামায়াতের কোতোয়ালি থানার উদ্যোগে হরতাল চলাকালে এক পথসভা ও বিােভ মিছিলে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরিউক্ত কথা বলেন।৯৯৮৮
লালদীঘির পূর্বপাড়ে কোতোয়ালি থানা জামায়াতের উদ্যোগে থানা আমির ফয়সাল মুহাম্মদ ইউনুছের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেনÑ নগর উত্তর শিবির সভাপতি মসরুর হোসাইন, শ্রমিক কল্যাণনগর প্রচার সম্পাদক এস এম লুৎফর রহমান, জামায়াত নেতা আ ক ম ফরিদুল আলম ও ছাত্রশিবির নেতা নুর হোসেন প্রমুখ। সভা শেষে এক বিােভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
চান্দগাঁও থানা জামায়াতের উদ্যোগে এক সমাবেশ হয় থানা সেক্রেটারি মুহাম্মদ কলিম উল্লাহর সভাপতিত্বে। সমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম নগর জামায়াতের অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি আ জ ম ওবায়েদুল্লাহ। বক্তব্য রাখেনÑ জামায়াত নেতা এম এ রাফিক, এ এম আলী প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল করা হয়।
কোতোয়ালি উত্তর থানা জামায়াতের সমাবেশ থানা জামায়াত নেতা জানে আলমের সভাপতিত্বে এনায়েত বাজারে অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
বাকলিয়া থানার উদ্যোগে এক বিােভ-সমাবেশ থানা আমির এম এ আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন, নগর জামায়াতের অ্যাসিসট্যান্ট সেক্রেটারি অধ্য মাওলানা খাইরুল বাশার। বক্তব্য রাখেনÑ মুহাম্মদ ইলিয়াছ, নাছির, এম এন ইসলাম প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল বি ভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
বন্দর থানা জামায়াতের বিােভ-সমাবেশ ও মিছিল থানা সেক্রেটারি মাহমুদুল আলমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেনÑ আহছানুল্লাহ, মুহাম্মদ ইকবাল, শফিউল আলম, মুহাম্মদ হোসেন প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।
পাঁচলাইশ থানা জামায়াতের উদ্যোগে বিােভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশে বক্তব্য রাখেনÑ কামাল উদ্দিন, মাসুদ বিন বজল, ছাত্রশিবিরে নেতা আজিজুর রহমান প্রমুখ। সমাবেশ শেষে এক বিােভ মিছিল বিভিন্ন সড়ক প্রদণি করে।
বায়েজিদ থানা জামায়াতের এক সমাবেশ ও বিােভ মিছিল হয় থানা আমির মুহাম্মদ জাকের হোসেনের সভাপতিত্বে। এতে বক্তব্য রাখেনÑ জামায়াত নেতা মাওলানা এম এন ইসলাম, আবুল মনছুর, নুরুল আলম ও ওসমান গণি। সমাবেশ শেষে একটি মিছিল অনুুষ্ঠিত হয়।
হরতাল চলাকালে খুলশী থানা আমির মুহাম্মদ আবদুল কাদেরের সভাপতিত্বে এক বিােভ-সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন মুহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম, শামসুল আলম প্রমুখ।
পাহাড়তলী থানা জামায়াতের উদ্যোগে সমাবেশ থানা আমির অধ্য মুহাম্মদ আব্দুল হান্নানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয় । এতে বক্তব্য রাখেন, থানা সেক্রেটারি ফয়েজ আহমদ প্রমুখ। পরে মিছিল করা হয়।
No comments