সাগর-রুনি হত্যা- বাসার দারোয়ান এনামুল গ্রেফতার
সাংবাদিক দম্পতি সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের অন্যতম সন্দেহভাজন আসামি
দারোয়ান এনামুল হক ওরফে আমিনুল ওরফে কলিম উদ্দিন ওরফে হুমায়ুনকে গ্রেফতার
করেছে র্যাব।
গতকাল ভোর ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে র্যাব জানিয়েছে। ঘটনার রাতে এনামুল পশ্চিম রাজাবাজারের সাগর-রুনির ভাড়া বাসার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল। ঘটনার পর কয়েক দফা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলেও তখন গ্রেফতার করা হয়নি। দীর্ঘ দিন ধরে সে পলাতক ছিল। এ দিকে মর্মান্তিক এ ঘটনা নিয়ে কোনো জজ মিয়া নাটক দেখতে চায় না নিহতদের পরিবার।
এনামুলকে ওই হত্যাকাণ্ডে জড়িত চিহ্নিত করে সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাকে ধরিয়ে দিতে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণাও করেছিলেন। কয়েক দিন ধরে গণমাধ্যমে এনামুলের গ্রেফতারের খবর আলোচিত ছিল। তবে এ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত সংস্থা র্যাবের মহাপরিচালক গ্রেফতারের বিষয়টি নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, এনামুলকে শিগগিরই গ্রেফতার করা হবে। ঢাকা থেকে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে যাওয়ার সময় র্যাবের গোয়েন্দা শাখার বিশেষ দল গতকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন থেকে এনামুলকে গ্রেফতার করে।
সূত্র জানায়, সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্তে এ পর্যন্ত ১২৭ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে আটজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়েছে। ১৬ ব্যক্তির ডিএনএ টেস্টের নমুনা যুক্তরাষ্ট্রের পরীাগারে পাঠানো হয়।
র্যাবের মহাপরিচালক মোখলেছুর রহমান জানান, এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তে গতানুগতিক ও আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। সব মামলার তদন্ত তাড়াতাড়ি হবে এমনটি আশা করা ঠিক না। কারণ পারিপার্শ্বিক অনেক বিষয় থাকে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জব্দ আলামতগুলোর ডিএনএ পরীার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। যদিও সব প্রতিবেদন হাতে পাওয়া যায়নি। তবে যাদের ডিএনএ রিপোর্ট হাতে পাওয়া গেছে তাদের কারো সাথেই ঘটনাস্থলে পাওয়া নমুনার মিল পাওয়া যায়নি। ইতঃপূর্বে সন্দেহভাজন হিসেবে এই ঘটনায় আরো সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের গ্রেফতারের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে; তারা সাগর-রুনি হত্যার সন্দেহভাজন আসামি। গ্রেফতারকৃত আসামিদের সন্দেহভাজন হিসেবে আটক রাখা হয়েছে। র্যাবের ডিজি গতকাল জানান, এনামুল পেশায় একজন চোর। তার ডিএনএ টেস্টের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে। এ পর্যন্ত যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তাদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে র্যাব। এ কারণে তিনি কাউকে নিরাশ না হতে অনুরোধ করেন।
সূত্র জানায়, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্তভার পাওয়ার পরপরই র্যাব নিহত দম্পতির বাড়ির সিকিউরিটি গার্ড এনামুলকে খুঁজছিল। সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের কয়েক দিন পরেই হুমায়ুন ওরফে এনামুল নিখোঁজ হন। একপর্যায়ে তার ঠিকানা খুঁজে পেলেও তাকে খুঁজে পাননি। এরপর তার বাবাকে ডেকে এনে গত ৪ নভেম্বর এনামুলের বাবা মকবুল হোসেন ওরফে কালা মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করে র্যাব। এনামুলের বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে তদন্তকারী সংস্থা জানতে পারেÑ যেসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছে সব জায়গাতেই ভুয়া নাম ও ঠিকানা ব্যবহার করে এনামুল। এমনকি বাবার নামও বদল করে। এনামুলের গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দহলিয়া গ্রামে।
ঘটনার আট মাস পর ৯ অক্টোবর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, হত্যাকাণ্ডে জড়িত হিসেবে আটজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। ওই আটজনের মধ্যে শুধু এনামুলই পলাতক ছিল। বাকি সাতজন গ্রেফতার ছিল। গ্রেফতারকৃতরা হলোÑ রুনির কথিত বন্ধু তানভীর রহমান, বাড়ির দারোয়ান পলাশ রুদ্র পাল, সন্দেহভাজন ডাকাত রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মাসুম মিন্টু, মো: সাঈদ ও ডা: নিতাইয়ের গাড়িচালক কামরুল হাসান অরুণ। তবে কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, সে দিন ওই বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গ্রেফতারকৃত সাতজনের মধ্যে পাঁচজনই চিকিৎসক নেতা ডা: নারায়ণ চন্দ্র দত্ত নিতাই হত্যা মামলার আসামি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাগর-রুনি হত্যার ঘটনায় এনামুল অনেক তথ্যই জানে।
২০১২ সালের ১১ ফেব্র“য়ারি পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসার বেডরুম থেকে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির লাশ উদ্ধার করা হয়। তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন হত্যাকাণ্ডের পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিকে ধরতে পুলিশকে নির্দেশ দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। পরে পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার মামলাটির তদন্তে প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতির কথা বলেন। একপর্যায়ে ডিবি পুলিশ উচ্চতর আদালতে গিয়ে মামলার তদন্ত এবং আসামিদের গ্রেফতারের ব্যাপারে অপারগতা প্রকাশ করেন। আদালত তখন মামলার তদন্ত দেন র্যাবের কাছে। র্যাবও প্রায় ১০ মাস ধরে তদন্ত করে আসছে। কিন্তু এখনো হত্যার রহস্য অজানাই রয়ে গেছে।
এ দিকে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে আগামীকাল জাতীয় প্রেস কাবের সামনে সমাবেশ ডেকেছে সাংবাদিক সংগঠনগুলো। এরই দুই দিন আগে এনামুলকে গ্রেফতারের বিষয়টিও রহস্যের সৃষ্টি করেছে। কেউ কেউ বলেছেন, এটিও আইওয়াশ। আন্দোলন শীতল করতেই এনামুলকে গ্রেফতারের এ নাটক করেছে র্যাব। এর আগেও সমাবেশের এক দিন আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাতজনের গ্রেফতারের বিষয়টি সাংবাদিকদের ডেকে ঘোষণা দিয়েছিলেন। সাংবাদিক নেতারা এ নাটক প্রত্যাখ্যান করে আসছেন।
এ দিকে সাগর-রুনির খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সমাবেশ করেছেন নিহতদের পরিবারের সদস্য ও বন্ধুরা।
সেখানে সাগরের মা বলেছেন, এ ঘটনা নিয়ে কোনো জজ মিয়া নাটক দেখতে চান না। যারা খুনি তাদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করা হোক। কোনো নিরপরাধ মানুষকে যাতে এ ঘটনায় ফাঁসানো না হয়। সেখানে সিনিয়র সাংবাদিকেরা বলেছেন, প্রয়োজনে জাতীয় প্রেস কাবের সামনে লাগাতার কর্মসূচি পালন করব আমরা।
গতকাল ভোর ৫টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে র্যাব জানিয়েছে। ঘটনার রাতে এনামুল পশ্চিম রাজাবাজারের সাগর-রুনির ভাড়া বাসার নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল। ঘটনার পর কয়েক দফা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলেও তখন গ্রেফতার করা হয়নি। দীর্ঘ দিন ধরে সে পলাতক ছিল। এ দিকে মর্মান্তিক এ ঘটনা নিয়ে কোনো জজ মিয়া নাটক দেখতে চায় না নিহতদের পরিবার।
এনামুলকে ওই হত্যাকাণ্ডে জড়িত চিহ্নিত করে সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তাকে ধরিয়ে দিতে ১০ লাখ টাকা পুরস্কার ঘোষণাও করেছিলেন। কয়েক দিন ধরে গণমাধ্যমে এনামুলের গ্রেফতারের খবর আলোচিত ছিল। তবে এ হত্যাকাণ্ডের তদন্ত সংস্থা র্যাবের মহাপরিচালক গ্রেফতারের বিষয়টি নাকচ করে দিয়ে বলেছিলেন, এনামুলকে শিগগিরই গ্রেফতার করা হবে। ঢাকা থেকে মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে যাওয়ার সময় র্যাবের গোয়েন্দা শাখার বিশেষ দল গতকাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলস্টেশন থেকে এনামুলকে গ্রেফতার করে।
সূত্র জানায়, সাগর-রুনি হত্যা মামলা তদন্তে এ পর্যন্ত ১২৭ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর মধ্যে আটজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়েছে। ১৬ ব্যক্তির ডিএনএ টেস্টের নমুনা যুক্তরাষ্ট্রের পরীাগারে পাঠানো হয়।
র্যাবের মহাপরিচালক মোখলেছুর রহমান জানান, এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তে গতানুগতিক ও আধুনিক পদ্ধতি অনুসরণ করা হচ্ছে। সব মামলার তদন্ত তাড়াতাড়ি হবে এমনটি আশা করা ঠিক না। কারণ পারিপার্শ্বিক অনেক বিষয় থাকে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় জব্দ আলামতগুলোর ডিএনএ পরীার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের ফরেনসিক ল্যাবে পাঠানো হয়েছে। যদিও সব প্রতিবেদন হাতে পাওয়া যায়নি। তবে যাদের ডিএনএ রিপোর্ট হাতে পাওয়া গেছে তাদের কারো সাথেই ঘটনাস্থলে পাওয়া নমুনার মিল পাওয়া যায়নি। ইতঃপূর্বে সন্দেহভাজন হিসেবে এই ঘটনায় আরো সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের গ্রেফতারের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছিলেন, যাদের গ্রেফতার করা হয়েছে; তারা সাগর-রুনি হত্যার সন্দেহভাজন আসামি। গ্রেফতারকৃত আসামিদের সন্দেহভাজন হিসেবে আটক রাখা হয়েছে। র্যাবের ডিজি গতকাল জানান, এনামুল পেশায় একজন চোর। তার ডিএনএ টেস্টের জন্য যুক্তরাষ্ট্রে পাঠানো হবে। এ পর্যন্ত যাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে তাদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পেয়েছে র্যাব। এ কারণে তিনি কাউকে নিরাশ না হতে অনুরোধ করেন।
সূত্র জানায়, সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্তভার পাওয়ার পরপরই র্যাব নিহত দম্পতির বাড়ির সিকিউরিটি গার্ড এনামুলকে খুঁজছিল। সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের কয়েক দিন পরেই হুমায়ুন ওরফে এনামুল নিখোঁজ হন। একপর্যায়ে তার ঠিকানা খুঁজে পেলেও তাকে খুঁজে পাননি। এরপর তার বাবাকে ডেকে এনে গত ৪ নভেম্বর এনামুলের বাবা মকবুল হোসেন ওরফে কালা মিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদ করে র্যাব। এনামুলের বিষয়ে অনুসন্ধান চালিয়ে তদন্তকারী সংস্থা জানতে পারেÑ যেসব প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেছে সব জায়গাতেই ভুয়া নাম ও ঠিকানা ব্যবহার করে এনামুল। এমনকি বাবার নামও বদল করে। এনামুলের গ্রামের বাড়ি মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলার দহলিয়া গ্রামে।
ঘটনার আট মাস পর ৯ অক্টোবর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহিউদ্দীন খান আলমগীর এক সংবাদ সম্মেলনে জানান, হত্যাকাণ্ডে জড়িত হিসেবে আটজনকে শনাক্ত করা হয়েছে। ওই আটজনের মধ্যে শুধু এনামুলই পলাতক ছিল। বাকি সাতজন গ্রেফতার ছিল। গ্রেফতারকৃতরা হলোÑ রুনির কথিত বন্ধু তানভীর রহমান, বাড়ির দারোয়ান পলাশ রুদ্র পাল, সন্দেহভাজন ডাকাত রফিকুল ইসলাম, বকুল মিয়া, মাসুম মিন্টু, মো: সাঈদ ও ডা: নিতাইয়ের গাড়িচালক কামরুল হাসান অরুণ। তবে কী কারণে এই হত্যাকাণ্ড ঘটেছে, সে দিন ওই বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। গ্রেফতারকৃত সাতজনের মধ্যে পাঁচজনই চিকিৎসক নেতা ডা: নারায়ণ চন্দ্র দত্ত নিতাই হত্যা মামলার আসামি। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, সাগর-রুনি হত্যার ঘটনায় এনামুল অনেক তথ্যই জানে।
২০১২ সালের ১১ ফেব্র“য়ারি পশ্চিম রাজাবাজারের ভাড়া বাসার বেডরুম থেকে সাংবাদিক দম্পতি সাগর সরওয়ার ও মেহেরুন রুনির লাশ উদ্ধার করা হয়। তখনকার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন হত্যাকাণ্ডের পর ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুনিকে ধরতে পুলিশকে নির্দেশ দিলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। পরে পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার মামলাটির তদন্তে প্রণিধানযোগ্য অগ্রগতির কথা বলেন। একপর্যায়ে ডিবি পুলিশ উচ্চতর আদালতে গিয়ে মামলার তদন্ত এবং আসামিদের গ্রেফতারের ব্যাপারে অপারগতা প্রকাশ করেন। আদালত তখন মামলার তদন্ত দেন র্যাবের কাছে। র্যাবও প্রায় ১০ মাস ধরে তদন্ত করে আসছে। কিন্তু এখনো হত্যার রহস্য অজানাই রয়ে গেছে।
এ দিকে খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে আগামীকাল জাতীয় প্রেস কাবের সামনে সমাবেশ ডেকেছে সাংবাদিক সংগঠনগুলো। এরই দুই দিন আগে এনামুলকে গ্রেফতারের বিষয়টিও রহস্যের সৃষ্টি করেছে। কেউ কেউ বলেছেন, এটিও আইওয়াশ। আন্দোলন শীতল করতেই এনামুলকে গ্রেফতারের এ নাটক করেছে র্যাব। এর আগেও সমাবেশের এক দিন আগে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাতজনের গ্রেফতারের বিষয়টি সাংবাদিকদের ডেকে ঘোষণা দিয়েছিলেন। সাংবাদিক নেতারা এ নাটক প্রত্যাখ্যান করে আসছেন।
এ দিকে সাগর-রুনির খুনিদের গ্রেফতারের দাবিতে গতকাল ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সমাবেশ করেছেন নিহতদের পরিবারের সদস্য ও বন্ধুরা।
সেখানে সাগরের মা বলেছেন, এ ঘটনা নিয়ে কোনো জজ মিয়া নাটক দেখতে চান না। যারা খুনি তাদের শনাক্ত করে গ্রেফতার করা হোক। কোনো নিরপরাধ মানুষকে যাতে এ ঘটনায় ফাঁসানো না হয়। সেখানে সিনিয়র সাংবাদিকেরা বলেছেন, প্রয়োজনে জাতীয় প্রেস কাবের সামনে লাগাতার কর্মসূচি পালন করব আমরা।
No comments