ছাতক সিমেন্ট কারখানার বিদায়ী এমডির দুর্নীতির রেকর্ডপত্র দুদকে তলব
ছাতক সিমেন্ট কারখানার বিদায়ী এমডি আলী আক্কাছের দুর্নীতি ও অর্থ আত্মসাতের রেকর্ড ও কাগজপত্র পর্যালোচনার জন্য তলব করেছে দুদক।
গত
৩০ জানুয়ারি দুদক সিলেট অঞ্চলের সহকারী পরিচালক জাকির হোসেন স্বারিত এক
চিঠিতে দুর্নীতির অভিযোগে বদলিকৃত এমডি আলী আক্কাছের রেকর্ডপত্র অনুসন্ধানে
৭ ফেব্র“য়ারির মধ্যে সিলেট দুদকে সরবরাহ করার জন্য সিমেন্ট কারখানার
বর্তমান এমডি প্রকৌশলী আবু সাঈদ বরাবরে পাঠানো হয়। এর পরিপ্রেেিত গত
বৃহস্পতিবার সকালে কারখানার কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার আবদুর রহমান বাদশা
তলবকৃত যাবতীয় ফাইলপত্র নিয়ে দুদক সিলেট দফতরে হাজির হয়েছেন বলে
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।
যেসব ফাইলপত্র দুদক তলব করা হয়েছে এর মধ্যে ২০১০-১১ এবং ২০১১-১২ অর্থবছরের ল্যমাত্রা ও উৎপাদনের পরিমাণ। দুই বছরে কারখানার কর্মকর্তা, শ্রমিক-কর্মচারীদের বোনাসের হিসেবে, মিল ও উৎপাদন অফিসে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি ও বর্তমান কর্মস্থলের ঠিকানা, পাথর ফিডিং কাজে ব্যবহৃত এস্কেভেটর ও মেরামতের জন্য কী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে এবং কত টাকা ব্যয় হয় তার হিসাব, বিল পরিশোধের হিসাব, গাড়ির লগবই ও গাড়ির পেছনে খরচের হিসাব, কমার্শিয়াল জিএমের ব্যবহৃত গাড়ির লগবই এবং খরচের হিসাব, এমডি আলী আক্কাছের বেতন বিল ও টিএ বিলের অফিস কপি, টেকেরঘাট খনি প্রকল্পের মোট ভূমির বিবরণ, নথি এবং ওই ভূমির বর্তমান অবস্থার নথি, চুনাপাথর খনি প্রকল্পের ভূমির বিবরণ এমডি আলী আক্কাছ প্রকল্প ইনচার্জ এস এম আব্দুল হালিম, সুপারভাইজার শামীম, জিএম প্রশাসন আফসার উদ্দিনের বর্তমান কর্মস্থলের ঠিকানা এবং অনুসন্ধানকালে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য রেকর্ডপত্র তলব করা হয়।
২০১০ সালের ২৮ ডিসেম্বর কারখানার এমডি হিসেবে আলী আক্কাছ দায়িত্ব গ্রহণ করেই বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তার দুর্নীতির কারণে ২০১০-১১ অর্থবছরে কারখানার ইতিহাসে সর্বনিম্ন উৎপাদনের রেকর্ড সৃষ্টি হয়। তদন্তে দুর্নীতি-অনিয়ম, লুটপাট ও অর্থ আত্মসাতের সত্যতা পাওয়া গেলে গত ৭ জানুয়ারি এমডি আলী আক্কাছকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়। স্ট্যান্ড রিলিজের আদেশ পাওয়ার এক সপ্তাহ পর ১৪ জানুয়ারি আলী আক্কাছ কারখানা ত্যাগ করে বিসিআইসির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি ওএসটি হিসেবে রয়েছেন বলে জানা গেছে।
এমডি আলী আক্কাছের দুর্নীতির পর্যালোচনার ল্েয দুদক সিলেট অঞ্চল যাবতীয় রেকর্ড ও নথিপত্র তলব করেন।
এ ব্যাপারে কারখানার বর্তমান এমডি প্রকৌশলী আবু সাঈদ দুদকের কাগজপত্র তলবের বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে জানান, বৃহস্পতিবার নথিপত্রের কিছু অংশ পাঠানো হয়েছে। বাকিগুলোও পর্যায়ক্রমে পাঠানো হবে।
যেসব ফাইলপত্র দুদক তলব করা হয়েছে এর মধ্যে ২০১০-১১ এবং ২০১১-১২ অর্থবছরের ল্যমাত্রা ও উৎপাদনের পরিমাণ। দুই বছরে কারখানার কর্মকর্তা, শ্রমিক-কর্মচারীদের বোনাসের হিসেবে, মিল ও উৎপাদন অফিসে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি ও বর্তমান কর্মস্থলের ঠিকানা, পাথর ফিডিং কাজে ব্যবহৃত এস্কেভেটর ও মেরামতের জন্য কী পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে এবং কত টাকা ব্যয় হয় তার হিসাব, বিল পরিশোধের হিসাব, গাড়ির লগবই ও গাড়ির পেছনে খরচের হিসাব, কমার্শিয়াল জিএমের ব্যবহৃত গাড়ির লগবই এবং খরচের হিসাব, এমডি আলী আক্কাছের বেতন বিল ও টিএ বিলের অফিস কপি, টেকেরঘাট খনি প্রকল্পের মোট ভূমির বিবরণ, নথি এবং ওই ভূমির বর্তমান অবস্থার নথি, চুনাপাথর খনি প্রকল্পের ভূমির বিবরণ এমডি আলী আক্কাছ প্রকল্প ইনচার্জ এস এম আব্দুল হালিম, সুপারভাইজার শামীম, জিএম প্রশাসন আফসার উদ্দিনের বর্তমান কর্মস্থলের ঠিকানা এবং অনুসন্ধানকালে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য রেকর্ডপত্র তলব করা হয়।
২০১০ সালের ২৮ ডিসেম্বর কারখানার এমডি হিসেবে আলী আক্কাছ দায়িত্ব গ্রহণ করেই বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়েন। তার দুর্নীতির কারণে ২০১০-১১ অর্থবছরে কারখানার ইতিহাসে সর্বনিম্ন উৎপাদনের রেকর্ড সৃষ্টি হয়। তদন্তে দুর্নীতি-অনিয়ম, লুটপাট ও অর্থ আত্মসাতের সত্যতা পাওয়া গেলে গত ৭ জানুয়ারি এমডি আলী আক্কাছকে স্ট্যান্ড রিলিজ করা হয়। স্ট্যান্ড রিলিজের আদেশ পাওয়ার এক সপ্তাহ পর ১৪ জানুয়ারি আলী আক্কাছ কারখানা ত্যাগ করে বিসিআইসির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে যোগদান করেন। বর্তমানে তিনি ওএসটি হিসেবে রয়েছেন বলে জানা গেছে।
এমডি আলী আক্কাছের দুর্নীতির পর্যালোচনার ল্েয দুদক সিলেট অঞ্চল যাবতীয় রেকর্ড ও নথিপত্র তলব করেন।
এ ব্যাপারে কারখানার বর্তমান এমডি প্রকৌশলী আবু সাঈদ দুদকের কাগজপত্র তলবের বিষয়টির সত্যতা স্বীকার করে জানান, বৃহস্পতিবার নথিপত্রের কিছু অংশ পাঠানো হয়েছে। বাকিগুলোও পর্যায়ক্রমে পাঠানো হবে।
No comments