বাংলাদেশ ব্যাংকের স্বতন্ত্র পে স্কেল চূড়ান্ত করেছে পরিচালনা পর্ষদ by খায়রুল হোসেন রাজু
দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে বাংলাদেশ
ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য স্বতন্ত্র পে স্কেল চূড়ান্ত করেছে
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক
থেকে শুরু করে এমএলএসএস পর্যন্ত সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারী এ পেস্কেলের
আওতায় আসবেন।
নতুন এ বেতন স্কেলের অধীনে সর্বোচ্চ ৬৮
হাজার ৫শ' থেকে শুরম্ন করে সর্বনিম্ন ৭ হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত বেতন
নির্ধারণ করে অর্থ মন্ত্রণালয়ে সুপারিশ আকারে পাঠানো হচ্ছে।
ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রদানের লৰ্যে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্ণর ড. আতিউর রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে ব্যাংকের ডেপুটি গবর্নর মোঃ নজরুল হুদা ও মুরশিদ কুলী খানসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চূড়ানত্মভাবে অনুমোদন করেছে। এখন এটি আগামী সপ্তাহের মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় সুপারিশ আকারে পাঠানো হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে চলতি অর্থবছরের মধ্যেই এটিকে বাস্তবায়ন করবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতি সুপারিশ করেছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ন'টি শাখায় মোট ৫২৫৯ কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত আছেন। এরা চাকরির শুরম্ন থেকে আলাদা পে স্কেল পাবেন বলে শুনে আসছেন। তবে আলাদা বেতন স্কেল না পেয়েই ইতোমধ্যে অনেক কর্মকর্তা ও কর্মচারী অবসরে চলে গেছেন। এছাড়া প্রতিমাসে গড়ে ২০ থেকে ২৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী সুযোগ-সুবিধার অভাবে চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক মেধাশূন্য হচ্ছে। এসব বিষয় ঘটার পরেও বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আলাদা বেতন স্কেল দেয়া হচ্ছে না। অজ্ঞাত কারণেই এটি ঝুলে ছিল। তবে এসব বিষয় নিয়ে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত হওয়ার পরেই অধিকাংশ কর্মকর্তা বিষয়টি নিয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। কিন্তু অভিজ্ঞ ও সিনিয়র কর্মকর্তারা জনকণ্ঠকে জানান, এর আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মিটিং থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের আলাদা পে স্কেল চূড়ান্ত করে সুপারিশ আকারে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুপারিশ পেঁৗছানোর পরেই এটি আর আলোর মুখ দেখে না। অজ্ঞাত কারণেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এবারও হয়তো এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটতে পারে।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল দেয়ার জন্য এর আগেও বেশ কয়েকজন গবর্নর সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন। কিন্তু কোন বৈঠকই ফলপ্রসূ হয়নি। কারণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের কিছু কর্মকর্তা এতে বাধা দিয়েছেন। ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল নিয়ে একাধিকবার উদ্যোগ নেয়া হলেও সেটি কার্যকর হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কিছু কর্মকর্তা দাবি করেছিলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা প্রজাতন্ত্রের অধীনে থাকার পরেও তাদের জন্য কেন স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো দেয়া হবে। এ জন্য তারা বিরোধিতা করেছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল, সদরঘাট, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশালসহ মোট ৯টি ব্রাঞ্চে মোট ৫ হাজার ২৫৯ কর্মকর্তা ও কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। স্বতন্ত্র বেতন স্কেল না দেয়াতে ইতোমধ্যে অসংখ্য মেধাবী ও যোগ্য কর্মকর্তা কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছেড়ে বেশি বেতনে প্রাইভেট ব্যাংকগুলোতে চলে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো বিদ্যমান রয়েছে। কিন্তু দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে এটি এখনও বাসত্মবায়ন হয়নি। অথচ এখানের কর্মকর্তারা সরকারী অন্য সব কর্মকর্তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ভিন্ন ধরনের সেবা দিয়ে থাকেন। মুদ্রানীতি প্রণয়ন থেকে শুরম্ন করে, ব্যাংকিং পরিদর্শন, নীতি প্রণয়ন করা, ব্যাংকিং খাতকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করে প্রতিযোগিতার সঙ্গে টিকিয়ে রাখাসহ বিভিন্ন কাজ করে থাকেন। এ ৰেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা প্রজাতন্ত্রের অন্য সব কর্মকর্তার চেয়ে অনেক বেশি দায়িত্বশীল থাকেন। উদাহরণ হিসেবে তারা বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কথা তুলে ধরে বলেন, সারা পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের ব্যাংকিং খাতসহ অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ঘটেছে এর উল্টো ঘটনা। মন্দার পড়েও ব্যাংকিং খাতে লেশমাত্র প্রভাব পড়েনি। ২০০৯ সালে সকল ব্যাংকই এর আগের বছরের তুলনায় অধিক মুনাফা অর্জন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর মনিটরিং পলিসি জোরদার এবং ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ৰেত্রে দেখেশুনে উপযুক্ত জায়গায় বিনিয়োগ করতে বাধ্য করায় এটি সম্ভব হয়েছে। একই সঙ্গে শ্রেণীকৃত লোন পরিশোধ করারও নির্দেশ দেয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জোরালো মনিটরিং করার কারণে বর্তমানে প্রবলেম ব্যাংকের সংখ্যা ১০টি থেকে কমে দু'টিতে নেমে এসেছে। যেটি উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশে করতে পারেনি।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য আলাদা বেতন স্কেল বাস্তবায়ন করা হলে এখানে আগের চেয়ে অনেক যোগ্য, দৰ এবং মেধাবীরা আসবেন। একই সঙ্গে এখান থেকে কোন মেধাবী অন্যত্র চলেও যাবে না। এতে করে দক্ষতার সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সকল ব্যাংককে পরিচালিত করতে পারবে। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলো আন্তর্জাতিক মানের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে অধিক মুনাফা অর্জন করতেও সক্ষম হবে। ব্যাংকিং খাত ভাল হলেই এর পুরো প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে। এতে দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে বলেও তারা মন্তব্য করেন।
ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল প্রদানের লৰ্যে বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্ণর ড. আতিউর রহমান সভাপতিত্ব করেন। এতে ব্যাংকের ডেপুটি গবর্নর মোঃ নজরুল হুদা ও মুরশিদ কুলী খানসহ পরিচালনা পর্ষদের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য স্বতন্ত্র বেতন স্কেল বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে চূড়ানত্মভাবে অনুমোদন করেছে। এখন এটি আগামী সপ্তাহের মধ্যে অর্থ মন্ত্রণালয় সুপারিশ আকারে পাঠানো হবে। অর্থ মন্ত্রণালয়ে বিষয়টি যাচাই-বাছাই করে চলতি অর্থবছরের মধ্যেই এটিকে বাস্তবায়ন করবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ অর্থ মন্ত্রণালয়ের প্রতি সুপারিশ করেছে।
জানা গেছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ন'টি শাখায় মোট ৫২৫৯ কর্মকর্তা-কর্মচারী কর্মরত আছেন। এরা চাকরির শুরম্ন থেকে আলাদা পে স্কেল পাবেন বলে শুনে আসছেন। তবে আলাদা বেতন স্কেল না পেয়েই ইতোমধ্যে অনেক কর্মকর্তা ও কর্মচারী অবসরে চলে গেছেন। এছাড়া প্রতিমাসে গড়ে ২০ থেকে ২৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী সুযোগ-সুবিধার অভাবে চাকরি ছেড়ে চলে যাচ্ছেন। এতে বাংলাদেশ ব্যাংক মেধাশূন্য হচ্ছে। এসব বিষয় ঘটার পরেও বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তাদের আলাদা বেতন স্কেল দেয়া হচ্ছে না। অজ্ঞাত কারণেই এটি ঝুলে ছিল। তবে এসব বিষয় নিয়ে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে বিষয়টি চূড়ান্ত হওয়ার পরেই অধিকাংশ কর্মকর্তা বিষয়টি নিয়ে স্বস্তি প্রকাশ করেছেন। কিন্তু অভিজ্ঞ ও সিনিয়র কর্মকর্তারা জনকণ্ঠকে জানান, এর আগেও বাংলাদেশ ব্যাংকের বোর্ড মিটিং থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের আলাদা পে স্কেল চূড়ান্ত করে সুপারিশ আকারে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছিল। কিন্তু সেখানে বাংলাদেশ ব্যাংকের সুপারিশ পেঁৗছানোর পরেই এটি আর আলোর মুখ দেখে না। অজ্ঞাত কারণেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যায়। এবারও হয়তো এ ধরনের কোনো ঘটনা ঘটতে পারে।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল দেয়ার জন্য এর আগেও বেশ কয়েকজন গবর্নর সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগের কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও করেছিলেন। কিন্তু কোন বৈঠকই ফলপ্রসূ হয়নি। কারণ অর্থ মন্ত্রণালয়ের কিছু কর্মকর্তা এতে বাধা দিয়েছেন। ফলে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বতন্ত্র বেতন স্কেল নিয়ে একাধিকবার উদ্যোগ নেয়া হলেও সেটি কার্যকর হয়নি। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কিছু কর্মকর্তা দাবি করেছিলেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা প্রজাতন্ত্রের অধীনে থাকার পরেও তাদের জন্য কেন স্বতন্ত্র বেতন কাঠামো দেয়া হবে। এ জন্য তারা বিরোধিতা করেছেন।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, বর্তমানে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতিঝিল, সদরঘাট, চট্টগ্রাম, খুলনা, রাজশাহী, সিলেট, বরিশালসহ মোট ৯টি ব্রাঞ্চে মোট ৫ হাজার ২৫৯ কর্মকর্তা ও কর্মচারী কর্মরত রয়েছেন। স্বতন্ত্র বেতন স্কেল না দেয়াতে ইতোমধ্যে অসংখ্য মেধাবী ও যোগ্য কর্মকর্তা কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছেড়ে বেশি বেতনে প্রাইভেট ব্যাংকগুলোতে চলে যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের একাধিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামো বিদ্যমান রয়েছে। কিন্তু দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকে এটি এখনও বাসত্মবায়ন হয়নি। অথচ এখানের কর্মকর্তারা সরকারী অন্য সব কর্মকর্তার চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও ভিন্ন ধরনের সেবা দিয়ে থাকেন। মুদ্রানীতি প্রণয়ন থেকে শুরম্ন করে, ব্যাংকিং পরিদর্শন, নীতি প্রণয়ন করা, ব্যাংকিং খাতকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত করে প্রতিযোগিতার সঙ্গে টিকিয়ে রাখাসহ বিভিন্ন কাজ করে থাকেন। এ ৰেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা প্রজাতন্ত্রের অন্য সব কর্মকর্তার চেয়ে অনেক বেশি দায়িত্বশীল থাকেন। উদাহরণ হিসেবে তারা বিশ্ব অর্থনৈতিক মন্দার কথা তুলে ধরে বলেন, সারা পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের ব্যাংকিং খাতসহ অর্থনীতিতে মন্দা দেখা দিলেও বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ঘটেছে এর উল্টো ঘটনা। মন্দার পড়েও ব্যাংকিং খাতে লেশমাত্র প্রভাব পড়েনি। ২০০৯ সালে সকল ব্যাংকই এর আগের বছরের তুলনায় অধিক মুনাফা অর্জন করেছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কঠোর মনিটরিং পলিসি জোরদার এবং ব্যাংকগুলোর বিনিয়োগের ৰেত্রে দেখেশুনে উপযুক্ত জায়গায় বিনিয়োগ করতে বাধ্য করায় এটি সম্ভব হয়েছে। একই সঙ্গে শ্রেণীকৃত লোন পরিশোধ করারও নির্দেশ দেয়া হয়। কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে জোরালো মনিটরিং করার কারণে বর্তমানে প্রবলেম ব্যাংকের সংখ্যা ১০টি থেকে কমে দু'টিতে নেমে এসেছে। যেটি উন্নয়নশীল অন্যান্য দেশে করতে পারেনি।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের জন্য আলাদা বেতন স্কেল বাস্তবায়ন করা হলে এখানে আগের চেয়ে অনেক যোগ্য, দৰ এবং মেধাবীরা আসবেন। একই সঙ্গে এখান থেকে কোন মেধাবী অন্যত্র চলেও যাবে না। এতে করে দক্ষতার সঙ্গে কেন্দ্রীয় ব্যাংক সকল ব্যাংককে পরিচালিত করতে পারবে। একই সঙ্গে ব্যাংকগুলো আন্তর্জাতিক মানের ব্যাংকগুলোর সঙ্গে প্রতিযোগিতা করে অধিক মুনাফা অর্জন করতেও সক্ষম হবে। ব্যাংকিং খাত ভাল হলেই এর পুরো প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে। এতে দেশের অর্থনীতি আরও শক্তিশালী হবে বলেও তারা মন্তব্য করেন।
No comments