হরতালের সময় গাড়ি চাপায় তিনজন নিহত
হরতাল চলাকালে রাজধানীতে পৃথক স্থানে
গাড়িচাপায় তিন ব্যক্তি নিহত হয়েছেন। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে দুজনের পরিচয়
পাওয়া গেছে। তাঁরা হলেন ঠিকাদার জহিরুল ইসলাম (৩৯) ও নির্মাণশ্রমিক আবু
তালেব (২৫)।
প্রত্যক্ষদর্শী ও পুলিশ সূত্র জানায়, ফাঁকা রাস্তায় বেপরোয়া গতিতে চলা গাড়ির নিচে চাপা পড়ে এসব ব্যক্তি মারা গেছেন।
কাফরুল থানা সূত্র জানায়, গতকাল বুধবার বিকেল সাড়ে চারটার দিকে মিরপুর ১০
নম্বর গোলচত্বরসংলগ্ন ফায়ার সার্ভিসের সামনে রাস্তা পার হওয়ার সময় জহিরুল
ইসলামকে চাপা দেয় দ্রুত গতিতে আসা বিকল্প পরিবহনের একটি বাস। তিনি
ঘটনাস্থলেই মারা যান।
জহিরুল ১০ নম্বর সেকশনের ১ নম্বর সড়কের ৬ নম্বর প্লটে থাকতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশালের উজিরপুর উপজেলার নগরকান্দায়। তিনি এক সন্তানের জনক।
পরে কাফরুল থানার পুলিশ জহিরুলের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়। মিরপুর থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) শাহজালাল প্রথম আলোকে বলেন, বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছেন।
এর আগে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুড়িল চৌরাস্তায় দ্রুত গতির একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে নির্মাণশ্রমিক আবু তালেব (২৫) ও তাঁর খালা মর্জিনা বেগম আহত হন। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তালেবকে মৃত ঘোষণা করেন। তালেব সপরিবারে ভাটারা থানার বিশ্বরোডসংলগ্ন ৪/ক ঝিলপাড়ে থাকতেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার হরতাল চলাকালে বিকেল পাঁচটার দিকে খিলক্ষেতের তালেরটেকসংলগ্ন প্রধান সড়কে গাড়িচাপায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি আহত হন। স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়। তাঁর পরনে ছিল কালো প্যান্ট ও ফুলহাতা শার্ট। তাঁর বয়স আনুমানিক ৫০ বছর।
জহিরুল ১০ নম্বর সেকশনের ১ নম্বর সড়কের ৬ নম্বর প্লটে থাকতেন। তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশালের উজিরপুর উপজেলার নগরকান্দায়। তিনি এক সন্তানের জনক।
পরে কাফরুল থানার পুলিশ জহিরুলের মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠায়। মিরপুর থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তা উপপরিদর্শক (এসআই) শাহজালাল প্রথম আলোকে বলেন, বাসটি আটক করা হয়েছে। তবে চালক পালিয়ে গেছেন।
এর আগে গতকাল সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কুড়িল চৌরাস্তায় দ্রুত গতির একটি সিএনজিচালিত অটোরিকশা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায়। এতে নির্মাণশ্রমিক আবু তালেব (২৫) ও তাঁর খালা মর্জিনা বেগম আহত হন। তাঁদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তালেবকে মৃত ঘোষণা করেন। তালেব সপরিবারে ভাটারা থানার বিশ্বরোডসংলগ্ন ৪/ক ঝিলপাড়ে থাকতেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার হরতাল চলাকালে বিকেল পাঁচটার দিকে খিলক্ষেতের তালেরটেকসংলগ্ন প্রধান সড়কে গাড়িচাপায় অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তি আহত হন। স্থানীয় একটি হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। পুলিশ তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায়। তাঁর পরনে ছিল কালো প্যান্ট ও ফুলহাতা শার্ট। তাঁর বয়স আনুমানিক ৫০ বছর।
No comments