‘আমার স্বামীকে ফাঁসিতে ঝুলান’
‘আমার স্বামী জঘন্য অপরাধ করেছে। শীঘ্রই
তার শাস্তি হওয়া উচিত। তাকে ফাঁসি দেওয়া উচিত।’ এভাবে নিজের পিশাচ স্বামীর
বিচার চাইলেন ভারতের এক নারী।
ধর্ষণের অভিযোগে কারাদণ্ড ভোগ করার পর জেল থেকে বেরিয়ে এসে ফের এক মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যা করেছে ২৮ বছর বয়সী এই নারীর স্বামী।
দুই দিন আগে অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে সুরেশ ওরফে পাপ্পু সালভেকে (৩২) গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযোগ রয়েছে, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর জেলার শিরদি শহরে নয় বছরের এক মেয়েকে ধর্ষণ করেন পাপ্পু। ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশ হাজতে পাপ্পুকে রিমান্ড নেওয়া হয়েছে।
পাপ্পুর স্ত্রী বলেন, “আমার স্বামীর জন্য আমি লজ্জিত।”
নিজেদের দুই মেয়ে রয়েছে উল্লেখ করে ওই নারী আরও বলেন, “আমার স্বামী আমাকে পেটাতো। মার সহ্য করতে না পেরে আমি বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলাম। অনেক দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। কিন্তু কখনও সে (পাপ্পু) আমাকে দেখতে আসেনি।”
স্বামীর বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতেও প্রস্তুত রয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, “যদি চাওয়া হয়,তাহলে আমি আদালতে সাক্ষ্য দিতে প্রস্তুত রয়েছি।”
পুলিশ জানায়, ২০০৩ সালে নাশিক জেলার সিন্নার এলাকায় এক মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যার জন্য গ্রেফতার করা হয়। নাশিক জেলা আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। কিন্তু মুম্বাইয়ের উচ্চ আদালতে শাস্তির বিরুদ্ধে আবেদন করেন তিনি। মুম্বাই উচ্চ আদালত তাকে খালাস দেয়।
তবে ২০০২ সালে আমবাদ ও নাশিক থানায় ধর্ষণ ও হত্যার দুটি মামলায় তাকে দুই মেয়াদে কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। ২০১২ সালের ২৮ মে ভাল ব্যবহারের জন্য তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
অভিযোগ রয়েছে, মুক্তির সাত মাসের মাথায় ২৮ ডিসেম্বর শিরদি এলাকা থেকে নয় বছরের এক মেয়েকে অপহরণ করে । শিরদি রেল স্টেশনের নির্জন জায়গায় মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করে সে।
দুই দিন আগে অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগে সুরেশ ওরফে পাপ্পু সালভেকে (৩২) গ্রেফতার করে পুলিশ। অভিযোগ রয়েছে, গত বছরের ২৮ ডিসেম্বর মহারাষ্ট্রের আহমেদনগর জেলার শিরদি শহরে নয় বছরের এক মেয়েকে ধর্ষণ করেন পাপ্পু। ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত পুলিশ হাজতে পাপ্পুকে রিমান্ড নেওয়া হয়েছে।
পাপ্পুর স্ত্রী বলেন, “আমার স্বামীর জন্য আমি লজ্জিত।”
নিজেদের দুই মেয়ে রয়েছে উল্লেখ করে ওই নারী আরও বলেন, “আমার স্বামী আমাকে পেটাতো। মার সহ্য করতে না পেরে আমি বিষ খেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলাম। অনেক দিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম। কিন্তু কখনও সে (পাপ্পু) আমাকে দেখতে আসেনি।”
স্বামীর বিরুদ্ধে সাক্ষী দিতেও প্রস্তুত রয়েছেন তিনি। তিনি বলেন, “যদি চাওয়া হয়,তাহলে আমি আদালতে সাক্ষ্য দিতে প্রস্তুত রয়েছি।”
পুলিশ জানায়, ২০০৩ সালে নাশিক জেলার সিন্নার এলাকায় এক মেয়েকে ধর্ষণ ও হত্যার জন্য গ্রেফতার করা হয়। নাশিক জেলা আদালত তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। কিন্তু মুম্বাইয়ের উচ্চ আদালতে শাস্তির বিরুদ্ধে আবেদন করেন তিনি। মুম্বাই উচ্চ আদালত তাকে খালাস দেয়।
তবে ২০০২ সালে আমবাদ ও নাশিক থানায় ধর্ষণ ও হত্যার দুটি মামলায় তাকে দুই মেয়াদে কারাদণ্ড ভোগ করতে হয়। ২০১২ সালের ২৮ মে ভাল ব্যবহারের জন্য তাকে মুক্তি দেয়া হয়।
অভিযোগ রয়েছে, মুক্তির সাত মাসের মাথায় ২৮ ডিসেম্বর শিরদি এলাকা থেকে নয় বছরের এক মেয়েকে অপহরণ করে । শিরদি রেল স্টেশনের নির্জন জায়গায় মেয়েটিকে ধর্ষণের পর হত্যা করে সে।
No comments