সাংবাদিকদের বিজিবির মহাপরিচালক- সীমান্তে হত্যা গ্রহণযোগ্য নয়
বিজিবির মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আজিজ আহমেদ বলেছেন, ‘সীমান্তে হত্যা গ্রহণযোগ্য ও কাম্য নয়। এ পর্যন্ত যত হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে আমরা ভারতের কর্তৃপক্ষের কাছে চিঠি পাঠিয়ে তার প্রতিবাদ জানিয়েছি।’
গতকাল সোমবার সকালে পিলখানার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদর দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বিজিবির মহাপরিচালক এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আন্তর্জাতিক রীতিনীতি মেনেই আমরা প্রতিবাদ জানিয়েছি। এ ধরনের হত্যাকাণ্ড রোধে আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। তবে এ ক্ষেত্রে জনসচেতনতাও অত্যন্ত প্রয়োজন।’
গত ৫ ডিসেম্বর বিজিবির মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন আজিজ আহমেদ। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর সদর দপ্তরে জওয়ানদের বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। এরপর এ বাহিনীর নাম পরিবর্তন করে বিজিবি রাখা হয়।
বর্তমান পরিস্থিতি: মহাপরিচালক বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের পর পিলখানাসহ বিজিবির সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। বিদ্রোহের পর পিলখানা ও দেশের অন্যান্য স্থানে নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা সেনাসদস্যদের পর্যায়ক্রমে প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে। বিদ্রোহের ঘটনায় বিচারে খালাস পাওয়া ব্যক্তিরাও বাহিনীতে ফিরে এসে স্বাভাবিকভাবেই দায়িত্ব পালন করছেন।
উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড: মতবিনিময় সভায় বিজিবির মহাপরিচালক বলেন, বর্তমান সরকার বিজিবির আরও আধুনিকায়ন করে সেনাদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি বলেন, দেশের চার হাজার ৪২৭ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকাকে চারটি আঞ্চলিক সদর দপ্তরে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো: রংপুর, যশোর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল ও চট্টগ্রাম। ২০ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী এগুলো উদ্বোধন করবেন।
মহাপরিচালক বলেন, সীমান্ত এলাকায় টহল আর নজরদারি বাড়ানোর জন্য আগামী মাস থেকে বিজিবি সদস্যদের মাঝে দুই দফায় এক হাজার ৭০০ মোটরসাইকেল সরবরাহ করা হবে। বিজিবির গোয়েন্দা সংস্থা ও সিগন্যাল ব্যাটালিয়নেরও আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। মতবিনিময় সভায় বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
গত ৫ ডিসেম্বর বিজিবির মহাপরিচালকের দায়িত্ব গ্রহণ করেন আজিজ আহমেদ। ২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি বিডিআর সদর দপ্তরে জওয়ানদের বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪ জন নিহত হন। এরপর এ বাহিনীর নাম পরিবর্তন করে বিজিবি রাখা হয়।
বর্তমান পরিস্থিতি: মহাপরিচালক বলেন, বিডিআর বিদ্রোহের পর পিলখানাসহ বিজিবির সার্বিক পরিস্থিতি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে এসেছে। বিদ্রোহের পর পিলখানা ও দেশের অন্যান্য স্থানে নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন করা সেনাসদস্যদের পর্যায়ক্রমে প্রত্যাহার করে নেওয়া হচ্ছে। বিদ্রোহের ঘটনায় বিচারে খালাস পাওয়া ব্যক্তিরাও বাহিনীতে ফিরে এসে স্বাভাবিকভাবেই দায়িত্ব পালন করছেন।
উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ড: মতবিনিময় সভায় বিজিবির মহাপরিচালক বলেন, বর্তমান সরকার বিজিবির আরও আধুনিকায়ন করে সেনাদের সুযোগ-সুবিধা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। তিনি বলেন, দেশের চার হাজার ৪২৭ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকাকে চারটি আঞ্চলিক সদর দপ্তরে ভাগ করা হয়েছে। সেগুলো হলো: রংপুর, যশোর, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইল ও চট্টগ্রাম। ২০ জানুয়ারি প্রধানমন্ত্রী এগুলো উদ্বোধন করবেন।
মহাপরিচালক বলেন, সীমান্ত এলাকায় টহল আর নজরদারি বাড়ানোর জন্য আগামী মাস থেকে বিজিবি সদস্যদের মাঝে দুই দফায় এক হাজার ৭০০ মোটরসাইকেল সরবরাহ করা হবে। বিজিবির গোয়েন্দা সংস্থা ও সিগন্যাল ব্যাটালিয়নেরও আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। মতবিনিময় সভায় বিজিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
No comments