দুজনকে ধর্ষণের পর একজনকে হত্যার মামলা- দুজনের মৃত্যুদণ্ড, ২০ লাখ টাকা জরিমানা
রাজধানীর মিরপুরে তৈরি পোশাক কারখানার দুই কর্মীকে ধর্ষণ এবং তাঁদের একজনকে হত্যার দায়ে দুজনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে এই দুই আসামিকে মোট ২০ লাখ টাকা (প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা করে) জরিমানা করা হয়েছে।
ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৫-এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক সাদিকুল ইসলাম তালুকদার গতকাল সোমবার এ রায় ঘোষণা করেন। রায়ে ঢাকার জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে জরিমানার অর্থ আদায় করে তা ট্রাইব্যুনালে জমা দেওয়ার নির্দেশ দেন আদালত। ওই অর্থ নিহত বিউটির বাবা আবদুর আলীম শেখ ও ধর্ষণের শিকার অপর নারীকে দেওয়া হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়।
মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন নজরুল ইসলাম ও মোস্তাক। নজরুলের বাড়ি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানার রামদেবপুর গ্রামে। মোস্তাকের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার পাটুরিয়া গ্রামে। তাঁরা মামলার শুরু থেকেই পলাতক। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পরোয়ানা জারি করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ভালো চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ২০০৬ সালের ১৮ অক্টোবর আশুলিয়ার একটি পোশাক কারখানার কর্মী বিউটি ও অপর এক তরুণীকে মিরপুরের ভাড়া বাসায় ডেকে আনেন আসামিরা। পরে ওই দুজনই আসামিদের ধর্ষণের শিকার হন। বিউটি ঘটনাটি প্রকাশ করে দেওয়ার হুমকি দিলে আসামিরা তাঁকে হত্যার পর লাশ কয়েক টুকরা করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলে দেন। ধর্ষণের শিকার অপরজনকে তাঁর কর্মস্থলে ফেরত পাঠানো হয়। মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের ১৫ নম্বর রাস্তার পাশে ডাস্টবিন থেকে বিউটির খণ্ডিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ধর্ষণের শিকার অপর তরুণীর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মিরপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হামিদুল হক বাদী হয়ে এ ব্যাপারে মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৭ সালের ১৯ মে নজরুল ও মোস্তাককে পলাতক দেখিয়ে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
মৃত্যুদণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন নজরুল ইসলাম ও মোস্তাক। নজরুলের বাড়ি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ থানার রামদেবপুর গ্রামে। মোস্তাকের বাড়ি ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা উপজেলার পাটুরিয়া গ্রামে। তাঁরা মামলার শুরু থেকেই পলাতক। আদালত তাঁদের গ্রেপ্তার করতে পরোয়ানা জারি করেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ভালো চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে ২০০৬ সালের ১৮ অক্টোবর আশুলিয়ার একটি পোশাক কারখানার কর্মী বিউটি ও অপর এক তরুণীকে মিরপুরের ভাড়া বাসায় ডেকে আনেন আসামিরা। পরে ওই দুজনই আসামিদের ধর্ষণের শিকার হন। বিউটি ঘটনাটি প্রকাশ করে দেওয়ার হুমকি দিলে আসামিরা তাঁকে হত্যার পর লাশ কয়েক টুকরা করে বিভিন্ন জায়গায় ফেলে দেন। ধর্ষণের শিকার অপরজনকে তাঁর কর্মস্থলে ফেরত পাঠানো হয়। মিরপুর ২ নম্বর সেকশনের ১৫ নম্বর রাস্তার পাশে ডাস্টবিন থেকে বিউটির খণ্ডিত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
ধর্ষণের শিকার অপর তরুণীর কাছ থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে মিরপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হামিদুল হক বাদী হয়ে এ ব্যাপারে মামলা করেন। তদন্ত শেষে পুলিশ ২০০৭ সালের ১৯ মে নজরুল ও মোস্তাককে পলাতক দেখিয়ে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
No comments