বিশ্বব্যাংকের চিঠি-মামলার এজাহারে বিশেষজ্ঞ প্যানেল সন্তুষ্ট : দুদক
পদ্মা সেতু প্রকল্পে পরামর্শক নিয়োগে দুর্নীতির ষড়যন্ত্র মামলার এজাহারের কপি পেয়ে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ প্যানেল। দুদক কমিশনার মো. সাহাবউদ্দিন চুপ্পু জানিয়েছেন, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ প্যানেলের কাছে এজাহারের কপিটি দাখিল করেছিল। এর পরই বিশ্বব্যাংক এক চিঠিতে এ মনোভাব ব্যক্ত করে।
মো. সাহাবউদ্দিন গতকাল সোমবার দুদকের প্রধান কার্যালয়ের সামনে সাংবাদিকদের বলেন, 'সামগ্রিকভাবে তারা তাদের রিঅ্যাকশন ব্যক্ত করেছে, এতে হতাশার কিছু নেই। ওয়ার্ল্ড ব্যাংক প্যানেল আমাদের কাজে সন্তুষ্ট বলেই আমাদের কাছে প্রতীয়মান হয়েছে।' তিন দিন আগে বিশ্বব্যাংক থেকে এই চিঠি আসে বলে তিনি জানান।
কমিশনার সাহাবউদ্দিন আরো বলেন, 'এফআইআরের (মামলার) পর আমরা প্যানেল অব এঙ্পার্টসের কাছে এজাহারের কপি পাঠিয়েছি। এরপর তারা তাদের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দুদকের কাছে ব্যক্ত করেছে।' সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীকে চার্জশিটভুক্ত করা হবে কি না, এ প্রশ্নের উত্তরে চুপ্পু বলেন, 'তাদের বাদ দিয়ে তদন্ত করার অবকাশ নেই, তদন্তে বিস্তৃতভাবে কাজ করার সুযোগ আছে। বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ দল আমাদের জানিয়েছে, বাংলাদেশের আইনকানুন বিচার-বিশ্লেষণ করে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে।' সাবেক দুই মন্ত্রীকে চার্জশিটভুক্ত করতে বিশ্বব্যাংকের কোনো পরামর্শ ছিল কি না, জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, 'তারা এ বিষয়ে সরাসরি কিছু বলেনি। আমরা তদন্ত কার্যক্রম স্বাধীনভাবে করছি।'
বিশ্বব্যাংকের চিঠিতে সুস্পষ্ট কী বলা আছে- জানতে চাইলে কমিশনার সাহাবউদ্দিন বলেন, 'তাদের বক্তব্য সামারাইজ করলে যা দাঁড়ায়, তদন্তের ব্যাপারে তারা আরো সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। তোমরা তোমাদের আইনকানুন ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট নীতিগুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করো- চিঠিতে এমনটাই বলতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক।' তবে বিশ্বব্যাংকের পর্যবেক্ষক প্যানেল আবারও ঢাকা আসতে পারে বলে ধারণা দুদক কমিশনারের।
গত ১৭ ডিসেম্বর মামলার পর এই প্রথম বিশ্বব্যাংকের আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানল দুদক। দুদকের তদন্ত পর্যবেক্ষণে বিশ্বব্যাংক তিন সদস্যের একটি প্যানেল গঠন করেছে। ওই প্যানেলের প্রতিবেদনের ওপরই নির্ভর করছে বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতুতে সংস্থাটির অর্থায়নের বিষয়টি। লুইস গ্যাব্রিয়েল মোরেনো ওকাম্পো নেতৃত্বাধীন ওই প্যানেল দুই দফা বাংলাদেশ সফরের পর দুদক মামলা করে। সর্বশেষ ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা সফর করেছিল ওই প্যানেল।
কমিশনার সাহাবউদ্দিন আরো বলেন, 'এফআইআরের (মামলার) পর আমরা প্যানেল অব এঙ্পার্টসের কাছে এজাহারের কপি পাঠিয়েছি। এরপর তারা তাদের ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া দুদকের কাছে ব্যক্ত করেছে।' সাবেক যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন ও সাবেক পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী আবুল হাসান চৌধুরীকে চার্জশিটভুক্ত করা হবে কি না, এ প্রশ্নের উত্তরে চুপ্পু বলেন, 'তাদের বাদ দিয়ে তদন্ত করার অবকাশ নেই, তদন্তে বিস্তৃতভাবে কাজ করার সুযোগ আছে। বিশ্বব্যাংকের বিশেষজ্ঞ দল আমাদের জানিয়েছে, বাংলাদেশের আইনকানুন বিচার-বিশ্লেষণ করে তদন্ত কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে।' সাবেক দুই মন্ত্রীকে চার্জশিটভুক্ত করতে বিশ্বব্যাংকের কোনো পরামর্শ ছিল কি না, জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, 'তারা এ বিষয়ে সরাসরি কিছু বলেনি। আমরা তদন্ত কার্যক্রম স্বাধীনভাবে করছি।'
বিশ্বব্যাংকের চিঠিতে সুস্পষ্ট কী বলা আছে- জানতে চাইলে কমিশনার সাহাবউদ্দিন বলেন, 'তাদের বক্তব্য সামারাইজ করলে যা দাঁড়ায়, তদন্তের ব্যাপারে তারা আরো সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। তোমরা তোমাদের আইনকানুন ও পাবলিক প্রকিউরমেন্ট নীতিগুলো ভালোভাবে বিশ্লেষণ করো- চিঠিতে এমনটাই বলতে চেয়েছে বিশ্বব্যাংক।' তবে বিশ্বব্যাংকের পর্যবেক্ষক প্যানেল আবারও ঢাকা আসতে পারে বলে ধারণা দুদক কমিশনারের।
গত ১৭ ডিসেম্বর মামলার পর এই প্রথম বিশ্বব্যাংকের আনুষ্ঠানিক কোনো প্রতিক্রিয়া জানল দুদক। দুদকের তদন্ত পর্যবেক্ষণে বিশ্বব্যাংক তিন সদস্যের একটি প্যানেল গঠন করেছে। ওই প্যানেলের প্রতিবেদনের ওপরই নির্ভর করছে বাংলাদেশের দীর্ঘতম সেতুতে সংস্থাটির অর্থায়নের বিষয়টি। লুইস গ্যাব্রিয়েল মোরেনো ওকাম্পো নেতৃত্বাধীন ওই প্যানেল দুই দফা বাংলাদেশ সফরের পর দুদক মামলা করে। সর্বশেষ ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ঢাকা সফর করেছিল ওই প্যানেল।
No comments