মস্কোয় প্রধানমন্ত্রীকে লালগালিচা সংবর্ধনা
রাশিয়া সরকারের আমন্ত্রণে তিন দিনের সরকারি সফরে গতকাল বিকেলে মস্কো পৌঁছার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে লালগালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয়। প্রধানমন্ত্রীকে বহনকারী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি বিশেষ ফ্লাইট স্থানীয় সময় বিকেল সোয়া ৩টার দিকে শেরেমেতিয়েভো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে (এসভিও) অবতরণ করে।
রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ইগর ভ্লাদিমিরোভিচ মারগুলোভ এবং রাশিয়ায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত ড. এস এম সাইফুল হক বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে চারটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর মধ্যে বহুল আলোচিত রূপপুরে এক হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনসংক্রান্ত চুক্তিও রয়েছে। এ ছাড়া কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, আইন ও বিচার এবং সন্ত্রাস দমনসহ বিভিন্ন খাতে আরো ছয়টি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা।
বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এ সময় বাজানো হয় দুই দেশের জাতীয় সংগীত। একটি ছোট শিশু প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানায়। আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা শেষে প্রধানমন্ত্রীকে মোটর শোভাযাত্রা সহকারে প্রেসিডেন্ট হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। মস্কো সফরকালে তিনি এই হোটেলেই অবস্থান করবেন।
এর আগে গতকাল সকালে রাশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এম কে আলমগীর, বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান, রেলওয়ে মন্ত্রী মুজিবুল হক, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, চিফ হুইপ আব্দুস শহীদ বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান। কেবিনেট সচিব, তিন বাহিনীর প্রধান, ঢাকায় রাশিয়া দূতাবাসের চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স ও সিনিয়র কর্মকর্তারা এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান।
প্রধানমন্ত্রীর সফরকালে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে চারটি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার কথা রয়েছে। এর মধ্যে বহুল আলোচিত রূপপুরে এক হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনসংক্রান্ত চুক্তিও রয়েছে। এ ছাড়া কৃষি, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, সংস্কৃতি, আইন ও বিচার এবং সন্ত্রাস দমনসহ বিভিন্ন খাতে আরো ছয়টি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা।
বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করা হয়। এ সময় বাজানো হয় দুই দেশের জাতীয় সংগীত। একটি ছোট শিশু প্রধানমন্ত্রীকে ফুলের তোড়া দিয়ে অভ্যর্থনা জানায়। আনুষ্ঠানিক অভ্যর্থনা শেষে প্রধানমন্ত্রীকে মোটর শোভাযাত্রা সহকারে প্রেসিডেন্ট হোটেলে নিয়ে যাওয়া হয়। মস্কো সফরকালে তিনি এই হোটেলেই অবস্থান করবেন।
এর আগে গতকাল সকালে রাশিয়ার উদ্দেশে ঢাকা ছাড়েন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের একটি ভিভিআইপি ফ্লাইট প্রধানমন্ত্রী ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিয়ে সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করে। কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরী, পাট ও বস্ত্রমন্ত্রী আব্দুল লতিফ সিদ্দিকী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এম কে আলমগীর, বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী ফারুক খান, রেলওয়ে মন্ত্রী মুজিবুল হক, সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ, চিফ হুইপ আব্দুস শহীদ বিমানবন্দরে প্রধানমন্ত্রীকে বিদায় জানান। কেবিনেট সচিব, তিন বাহিনীর প্রধান, ঢাকায় রাশিয়া দূতাবাসের চার্জ দি অ্যাফেয়ার্স ও সিনিয়র কর্মকর্তারা এ সময় বিমানবন্দরে উপস্থিত ছিলেন।
অন্যদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী হিসেবে রয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান।
No comments