খাগড়াছড়ি শহরে তুচ্ছ ঘটনায় পাহাড়ী-বাঙালী ধাওয়া পাল্টাধাওয়া
খাগড়াছড়ি, ৩১ জানুয়ারি শনিবার রাতে একটি
তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে শহরের মহাজনপাড়া, চেঙ্গী স্কোয়ার ও কলেজ গেট
এলাকায় পাহাড়ী-বাঙালী দফায় দফায় ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
এ সময় অনত্মত ৫ জন আহত হয়েছে বলে জানা যায়। এর মধ্যে গুরম্নতর আহত
ট্রাক্টর ড্রাইভার আব্দুল ওহাব, সুবোধ চাকমা ও মোটরসাইকেল আরোহী মইয়ু
মারমাকে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ সময় উত্তেজিত লোকজন
একটি মোটরসাইকেলে অগি্ন সংযোগ করে। পরে আশঙ্কাজনক অবস্থায় সুবোধ চাকমাকে
চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
প্রত্যদশর্ী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জেলা শহরের উপজাতি অধুু্যষিত মহাজনপাড়ায় উপজাতীয় যুবকরা একটি ট্রাক্টর থামিয়ে ড্রাইভার আব্দুল ওহাবকে মারধর করে। ট্রাক্টরের ড্রাইভার হেলপার দৌড়ে পালিয়ে যেতে চাইলে উপজাতীয় দুবর্ৃত্তরা এদের ধাওয়া দিয়ে বাঙালী অধু্যষিত কলেজ গেট এলাকার দিকে গেলে পাহাড়ী-বাঙালীর মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ এসে ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনে।
গোয়েন্দা সূত্র মতে, উপজাতীয় যুবকরা বাঙালী অধু্যষিত কলেজ গেট এলাকাকে মহাজনপাড়া, খবংপুরিয়া ও নারাইস খাইয়া এলাকায় সশস্ত্র অবস্থান নিয়ে তিনদিক থেকে অবরম্নদ্ধ করে রাখে। এ ছাড়া রাতভর মহাজনপাড়া, সূর্য শিখা কাব, খবংপুরিয়া, জেলা পরিষদ এলাকা এবং মহাজনপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় উপজাতীয় যুবকরা সশস্ত্র অবস্থানে ছিল। রক্তয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কায় উৎকণ্ঠায় রাত কাটিয়েছে এ এলাকার শানত্মিপ্রিয় পাহাড়ী-বাঙালি সাধারণ মানুষ। সকাল থেকে চাপা আতঙ্ক বিরাজ করে। একটি বিশেষ সূত্রে জানা যায়, বাঙালী অধু্যষিত কলেজ গেট ও উপজাতি অধু্যষিত মহাজনপাড়া, খবংপুড়িয়া, নারাই খাইয়া এলাকায় প্রতিটি ঘরের মানুষের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যে কোন মুহূর্তে সংঘর্ষের আশঙ্কায় আত্মরার ও প্রতি হামলার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। যেকোন সময় বড় ধরনের রক্তয়ী দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে শহরবাসী। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে সংশিস্নষ্ট এলাকায় পুলিশের টহল চলছিল। কিন্তু পুলিশের উপস্থিতিতেই উপজাতীয় যুবকরা সশস্ত্রাবস্থায় এবং কলেজ গেট এলাকায়ও কিছু বাঙালী যুবককে সন্দেহজনকভাবে ঘুরাফেরা ও জটলা করে থাকতে দেখা যায়।
অন্য একটি সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার মহাজনপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে চট্টগ্রাম থেকে আসা পর্যটক বহনকারী একটি নোহা মাইক্রোবাসের সাথে এক উপজাতীয় পথচারীর ধাক্কা লাগে। পথচারী আহত হয়েছে কিনা দেখতে নামলে এর ড্রাইভারকে বেদম মারধর করা হয় এবং গাড়িটি ভাংচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দিতে উদ্যত হয়। পুলিশ এসে গাড়ি ও ড্রাইভারকে উদ্ধার করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ড্রাইভারকে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গাড়ি নং (ঢাকা মেট্রো চ-১৪ ১৯৪২) ভাংচুর করা হয়। এদিকে সন্ধ্যার দিকে আহত ড্রাইভারের মৃতু্যর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে চাপা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পুলিশ জানিয়েছে, ড্রাইভারের মৃতু্যর সংবাদ সঠিক নয়।
প্রত্যদশর্ী ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জেলা শহরের উপজাতি অধুু্যষিত মহাজনপাড়ায় উপজাতীয় যুবকরা একটি ট্রাক্টর থামিয়ে ড্রাইভার আব্দুল ওহাবকে মারধর করে। ট্রাক্টরের ড্রাইভার হেলপার দৌড়ে পালিয়ে যেতে চাইলে উপজাতীয় দুবর্ৃত্তরা এদের ধাওয়া দিয়ে বাঙালী অধু্যষিত কলেজ গেট এলাকার দিকে গেলে পাহাড়ী-বাঙালীর মধ্যে ধাওয়া পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। সংবাদ পেয়ে পুলিশ এসে ঘটনা নিয়ন্ত্রণে আনে।
গোয়েন্দা সূত্র মতে, উপজাতীয় যুবকরা বাঙালী অধু্যষিত কলেজ গেট এলাকাকে মহাজনপাড়া, খবংপুরিয়া ও নারাইস খাইয়া এলাকায় সশস্ত্র অবস্থান নিয়ে তিনদিক থেকে অবরম্নদ্ধ করে রাখে। এ ছাড়া রাতভর মহাজনপাড়া, সূর্য শিখা কাব, খবংপুরিয়া, জেলা পরিষদ এলাকা এবং মহাজনপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সংলগ্ন এলাকায় উপজাতীয় যুবকরা সশস্ত্র অবস্থানে ছিল। রক্তয়ী সংঘর্ষের আশঙ্কায় উৎকণ্ঠায় রাত কাটিয়েছে এ এলাকার শানত্মিপ্রিয় পাহাড়ী-বাঙালি সাধারণ মানুষ। সকাল থেকে চাপা আতঙ্ক বিরাজ করে। একটি বিশেষ সূত্রে জানা যায়, বাঙালী অধু্যষিত কলেজ গেট ও উপজাতি অধু্যষিত মহাজনপাড়া, খবংপুড়িয়া, নারাই খাইয়া এলাকায় প্রতিটি ঘরের মানুষের মাঝে আতঙ্ক বিরাজ করছে। যে কোন মুহূর্তে সংঘর্ষের আশঙ্কায় আত্মরার ও প্রতি হামলার প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। যেকোন সময় বড় ধরনের রক্তয়ী দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছে শহরবাসী। সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে সংশিস্নষ্ট এলাকায় পুলিশের টহল চলছিল। কিন্তু পুলিশের উপস্থিতিতেই উপজাতীয় যুবকরা সশস্ত্রাবস্থায় এবং কলেজ গেট এলাকায়ও কিছু বাঙালী যুবককে সন্দেহজনকভাবে ঘুরাফেরা ও জটলা করে থাকতে দেখা যায়।
অন্য একটি সূত্রে জানা যায়, গত শুক্রবার মহাজনপাড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে চট্টগ্রাম থেকে আসা পর্যটক বহনকারী একটি নোহা মাইক্রোবাসের সাথে এক উপজাতীয় পথচারীর ধাক্কা লাগে। পথচারী আহত হয়েছে কিনা দেখতে নামলে এর ড্রাইভারকে বেদম মারধর করা হয় এবং গাড়িটি ভাংচুর চালিয়ে আগুন ধরিয়ে দিতে উদ্যত হয়। পুলিশ এসে গাড়ি ও ড্রাইভারকে উদ্ধার করে। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ড্রাইভারকে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গাড়ি নং (ঢাকা মেট্রো চ-১৪ ১৯৪২) ভাংচুর করা হয়। এদিকে সন্ধ্যার দিকে আহত ড্রাইভারের মৃতু্যর সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে চাপা উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। তবে পুলিশ জানিয়েছে, ড্রাইভারের মৃতু্যর সংবাদ সঠিক নয়।
No comments