সিরাজগঞ্জ- ছাত্রলীগ-ছাত্রদল সংঘর্ষ, আহত ৩৫, গ্রেপ্তার ৩
সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে গত রোববার দ্বিতীয় দিনের মতো ছাত্রলীগ ও ছাত্রদলের মধ্যে ব্যাপক সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষে পুলিশসহ উভয় পক্ষের কমপক্ষে ৩৫ জন আহত হয়েছে।
সংঘর্ষ চলাকালে শহরের ইবি রোডে ছয়টি দোকান ও বসতঘর ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৬০টি রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের ১২টি শেল নিক্ষেপ করে। এ ঘটনায় পুলিশ গতকাল সোমবার সকালে জেলা যুবদলের প্রচার সম্পাদক সুমন মিয়া ও সদস্য আলম মিয়া এবং রোববার ঘটনাস্থল থেকে সুকান্ত নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে।
এদিকে শনিবারের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ১০৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ২০০ জনকে আসামি করে রোববার সদর থানায় একটি মামলা করেছে।
থানা পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবারের সংঘর্ষের জের ধরে রোববার দুপুর ১২টার দিকে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় শহরের বিএ কলেজ রোড, ইবি রোড ও ইসলামিয়া কলেজ রোডে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও দুই পুলিশ কনস্টেবলসহ উভয় পক্ষের ৩৫ জন আহত হয়। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৭২টি রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। আহতদের সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল ও বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান ওরফে সোহেল জানান, ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা বিনা উসকানিতে কলেজের দক্ষিণ গেটে এসে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এ সময় নেতাদের প্রতিহত করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে।
জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন বলেন, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা প্রথমে শহরের টুক সেতুর কাছে অন্যায়ভাবে বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের ওপর ইটপাটকেল ছোড়ে। এ ঘটনার প্রতিবাদ করলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বাধে।
সদর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, কলেজের আধিপত্য বিস্তার এবং শনিবারের ঘটনার জের ধরে রোববার আবার সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার যুবদলের দুজন নেতা-কর্মীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে শনিবার সংঘর্ষে পুলিশসহ উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক আহত হয়। ওই দিনের ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে রোববার জেলহাজতে পাঠানো হয়।
এদিকে শনিবারের সংঘর্ষের ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে ১০৭ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ২০০ জনকে আসামি করে রোববার সদর থানায় একটি মামলা করেছে।
থানা পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, শনিবারের সংঘর্ষের জের ধরে রোববার দুপুর ১২টার দিকে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি ধাওয়া শুরু হয়। এ সময় শহরের বিএ কলেজ রোড, ইবি রোড ও ইসলামিয়া কলেজ রোডে প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী সংঘর্ষে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ও দুই পুলিশ কনস্টেবলসহ উভয় পক্ষের ৩৫ জন আহত হয়। সংঘর্ষ থামাতে পুলিশ ৭২টি রাবার বুলেট ও কাঁদানে গ্যাসের শেল নিক্ষেপ করে। আহতদের সিরাজগঞ্জ জেনারেল হাসপাতাল ও বিভিন্ন ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি আসাদুজ্জামান ওরফে সোহেল জানান, ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা বিনা উসকানিতে কলেজের দক্ষিণ গেটে এসে ইটপাটকেল নিক্ষেপ শুরু করে। এ সময় নেতাদের প্রতিহত করতে গেলে সংঘর্ষ বাধে।
জেলা ছাত্রদলের আহ্বায়ক আনোয়ার হোসেন বলেন, ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী ও সমর্থকেরা প্রথমে শহরের টুক সেতুর কাছে অন্যায়ভাবে বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের ওপর ইটপাটকেল ছোড়ে। এ ঘটনার প্রতিবাদ করলে উভয় পক্ষে সংঘর্ষ বাধে।
সদর থানার ওসি রফিকুল ইসলাম জানান, কলেজের আধিপত্য বিস্তার এবং শনিবারের ঘটনার জের ধরে রোববার আবার সংঘর্ষ হয়েছে। সংঘর্ষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। গতকাল সোমবার যুবদলের দুজন নেতা-কর্মীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাঁদের আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এর আগে শনিবার সংঘর্ষে পুলিশসহ উভয় পক্ষের অর্ধশতাধিক আহত হয়। ওই দিনের ঘটনায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করে রোববার জেলহাজতে পাঠানো হয়।
No comments