খালেদার ভারত সফরকে বিতর্কিত করার ষড়যন্ত্র চলছেঃ ফখরুল
খালেদা জিয়ার ভারত সফরকে ভিন্নখাতে প্রবাহের ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে বিএনপি। দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘‘বিএনপি চেয়ারপারসন চীন ও ভারত সফর করে বাংলাদেশের সমস্যার কথা তুলে ধরেছেন।
কিন্তু সরকারের একটি কুচক্রিমহল এটা নিয়ে চক্রান্ত করছে।’’
রোববার বিকেলে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
রেলের ভাড়া বৃদ্ধি, কোম্পানি আইনের প্রস্তাবিত অগণতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণমূলক ধারা সংযুক্ত করার উদ্যোগ ও আওয়ামী সরকারের দলীয় করণের প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে ১৮ দল ঢাকা মহানগর শাখা।
মির্জা ফখরুল বলেন, ভারত সফরে বিরোধী দলীয় নেতা টিপাইমুখ বাঁধ, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি ও সীমান্ত হত্যা বন্ধসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আলোচনা এবং চলমান সমস্যা সমাধানে কথা বলেছেন। অথচ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ বলেছেন, ভারতের কাছে খালেদা জিয়া কী কী দিয়ে এসেছেন তা আমরা জানি।
সৈয়দ আশরাফ কীভাবে এসব খবর জানলেন তা জানতে চান ফখরুল।
রেলের ভাড়া বৃদ্ধির সমালোচনা করে ফখরুলল বলেন, ‘‘রেলের উন্নয়ন না করে প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। কালো বিড়ালের পরে রেলে নতুন মন্ত্রী নিয়োগ দিলেও দুর্নীতি কমেনি।”
ফখরুল এসময় আরও বলেন, সর্বক্ষেত্রে লুটপাটের স্বর্গ রাজ্য বিস্তার করতে কোম্পানি আইনের সংশোধন করতে চায় সরকার। তিনি বলেন আমার মনে হয় সরকারের মাথায় আবারো বাকশালি ভূত চেপেছে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে মসিউর রহমানকে এক মাসের ছুটিতে পাঠিয়ে এখন আবার তাকে কেন কাজে ফিরিয়ে আনা হলো এ প্রশ্ন করেন ফখরুল।
১৮ দলে কোনো বিভক্তি নেই দাবি করে তিনি বলেন, ‘‘এ ধরনের বিভক্তির খবর ছড়ানো সরকারের চক্রান্ত। যখন চলমান অন্যায় ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সারাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ, তখন দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন করতে এ ধরনের প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে সরকার।’’
বিএনপি চেয়ারপাসনের গুলশান কার্যালয়ে আড়িপাতার যন্ত্র পাওয়া গেছে বলে যে সংবাদ বের হয়েছে তাকে সরকারের সাজানো কল্পকাহিনী বলে মন্ত করেন দলটির মুখপাত্র।
তিনি বলেন, ‘‘সরকার গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে এ ধরণের কৌশল অবলম্বন করেছে।’’
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা দুপুর থেকেই মিছিল সহকারে নয়াপল্টনে এসে জড়ো হন।
ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে আরো দেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ১৮ দলীয় জোটের অধ্যাপক মজিবুর রহমান, মিয়া গোলাম পরওয়ার, তাসনীম আলম, আবদুল লতিফ নেজামী, বিজেপির শামিম আল মামুন, খন্দকার গোলাম মোর্তজা প্রমুখ।
রেলের ভাড়া বৃদ্ধি, কোম্পানি আইনের প্রস্তাবিত অগণতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণমূলক ধারা সংযুক্ত করার উদ্যোগ ও আওয়ামী সরকারের দলীয় করণের প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ সমাবেশের আয়োজন করে ১৮ দল ঢাকা মহানগর শাখা।
মির্জা ফখরুল বলেন, ভারত সফরে বিরোধী দলীয় নেতা টিপাইমুখ বাঁধ, তিস্তার পানি বণ্টন চুক্তি ও সীমান্ত হত্যা বন্ধসহ জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে আলোচনা এবং চলমান সমস্যা সমাধানে কথা বলেছেন। অথচ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফ বলেছেন, ভারতের কাছে খালেদা জিয়া কী কী দিয়ে এসেছেন তা আমরা জানি।
সৈয়দ আশরাফ কীভাবে এসব খবর জানলেন তা জানতে চান ফখরুল।
রেলের ভাড়া বৃদ্ধির সমালোচনা করে ফখরুলল বলেন, ‘‘রেলের উন্নয়ন না করে প্রায় দ্বিগুণ ভাড়া বাড়ানো হয়েছে। কালো বিড়ালের পরে রেলে নতুন মন্ত্রী নিয়োগ দিলেও দুর্নীতি কমেনি।”
ফখরুল এসময় আরও বলেন, সর্বক্ষেত্রে লুটপাটের স্বর্গ রাজ্য বিস্তার করতে কোম্পানি আইনের সংশোধন করতে চায় সরকার। তিনি বলেন আমার মনে হয় সরকারের মাথায় আবারো বাকশালি ভূত চেপেছে।
পদ্মা সেতু প্রকল্পে দুর্নীতির অভিযোগে মসিউর রহমানকে এক মাসের ছুটিতে পাঠিয়ে এখন আবার তাকে কেন কাজে ফিরিয়ে আনা হলো এ প্রশ্ন করেন ফখরুল।
১৮ দলে কোনো বিভক্তি নেই দাবি করে তিনি বলেন, ‘‘এ ধরনের বিভক্তির খবর ছড়ানো সরকারের চক্রান্ত। যখন চলমান অন্যায় ও দুঃশাসনের বিরুদ্ধে সারাদেশের মানুষ ঐক্যবদ্ধ, তখন দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচন করতে এ ধরনের প্রপাগান্ডা চালাচ্ছে সরকার।’’
বিএনপি চেয়ারপাসনের গুলশান কার্যালয়ে আড়িপাতার যন্ত্র পাওয়া গেছে বলে যে সংবাদ বের হয়েছে তাকে সরকারের সাজানো কল্পকাহিনী বলে মন্ত করেন দলটির মুখপাত্র।
তিনি বলেন, ‘‘সরকার গোয়েন্দা সংস্থা দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে এ ধরণের কৌশল অবলম্বন করেছে।’’
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে ১৮ দলীয় জোটের নেতাকর্মীরা দুপুর থেকেই মিছিল সহকারে নয়াপল্টনে এসে জড়ো হন।
ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাদেক হোসেন খোকার সভাপতিত্বে আরো দেন, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, ১৮ দলীয় জোটের অধ্যাপক মজিবুর রহমান, মিয়া গোলাম পরওয়ার, তাসনীম আলম, আবদুল লতিফ নেজামী, বিজেপির শামিম আল মামুন, খন্দকার গোলাম মোর্তজা প্রমুখ।
No comments