প্রথম আলোর বর্ষপূর্তির মিলনমেলা- শুরু হলো, হলো না শেষ
উৎসব উদ্যাপনের জন্য যা যা প্রয়োজন, তার সবই আয়োজনে ছিল। ধানমন্ডির রবীন্দ্রসরোবরের উন্মুক্ত মঞ্চ দৃষ্টিনন্দন সজ্জায় সাজানো। সমাজের নানা ক্ষেত্রের জ্ঞানী-গুণীজন ও সংস্কৃতি অঙ্গনের তারকারা এসেছিলেন আমন্ত্রিত অতিথি হয়ে।
এসেছিলেন প্রথম আলোর শুভানুধ্যায়ীরা চতুর্দশ বর্ষপূর্তির উৎসবে শামিল হতে। শুরুও হয়েছে সময়মতো। কিন্তু মাঝপথে বাদ সাধল বৃষ্টি।
কাল সকাল থেকেই আকাশ ছিল মেঘলা। থেকে থেকে হালকা বৃষ্টিও হচ্ছিল। তবে বিকেল সাড়ে চারটায় খানিকটা পরিষ্কার হয়ে এসেছিল আকাশ। সেই ভরসায় অতিথিরা এসেছিলেন, দর্শকও প্রচুর। রবীন্দ্রসরোবর উন্মুক্ত মঞ্চের সামনে বিপুল আগ্রহ-উৎসাহে তাঁরা আয়োজনটিকে পরিণত করে তুলেছিলেন মিলনমেলায়।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালক প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক আনিসুল হক সবাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন প্রকৃতি বিরূপ হবে না এই আশা নিয়ে। অনুষ্ঠানের সূচনা ভাষ্যে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান বললেন, ‘প্রথম আলোকে অভিনন্দন। বর্ষপূর্তির এই সুন্দর অনুষ্ঠান আশা করি বারবার ফিরে আসবে।’
বিশিষ্ট কলাম লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বাংলা সংবাদপত্রের ইতিহাস প্রায় ২০০ বছরের। এই ২০০ বছরের ইতিহাসে প্রথম আলোর বৈশিষ্ট্য হলো বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার সঙ্গে রুচি, সৌন্দর্যবোধ ও নৈতিকতার সংযোগ সৃষ্টি করা। বাংলা সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রথম আলো তার ১৪ বছরের অগ্রযাত্রায় এই বৈশিষ্ট্য প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।
জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ প্রথম আলোকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, তাঁর দিনের শুরু হয় প্রথম আলোর পাতায় চোখ রেখে। প্রাতরাশের টেবিলে পত্রিকাটি পড়েই তিনি দিনের কাজের পরিকল্পনা করেন।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পানি বিশেষজ্ঞ আইনুন নিশাত বলেন, প্রথম আলো পড়েই তাঁর দিনের কাজ শুরু। বিদেশে গেলে সারা দিনের কাজ শেষে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একবার অনলাইনে প্রথম আলো দেখে নেওয়াই তাঁর আবশ্যিক কাজ। এবার বর্ষপূর্তিতে প্রথম আলো যে স্লোগান দিয়েছে ‘বিশ্বজুড়ে বাংলা, বিশ্বজুড়ে প্রথম আলো’, তা একেবারেই যথোপযুক্ত হয়েছে।
প্রথম আলোর চতুর্দশ বর্ষপূর্তির উৎসবে রাজধানীতে প্রধান কর্মসূচি ছিল পাঠক-শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে রবীন্দ্রসরোবর মঞ্চে এই উৎসব।
শুভেচ্ছা জানানোর পর গানের পর্ব শুরু হয়েছিল সুরের ধারার শিল্পীদের জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। শিল্পীদের সঙ্গে দর্শক উঠে দাঁড়িয়ে গলা মেলাল। আঁধার ঘনিয়ে আসা লেকের পাড়ে অনুরণিত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সেই চিরন্তন ভালোবাসার সুর ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’।
আরও একটি গান গেয়েছিলেন সুরের ধারার শিল্পীরা—‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’। এরপর শিল্পী অদিতি মহসিন গেয়ে শোনান ‘ও আমার দেশের মাটি’। গানের শেষে আকাশ থেকে নামল রিমঝিম বৃষ্টি। মেঘলা দিন বলে অনেকেই ছাতা হাতে এসেছিল। সেগুলো মেলে গেল বটে, তবে সময়ের সঙ্গে বৃষ্টির বেগও বাড়ল। অগত্যা যা হওয়ার কথা ছিল না, তাই হলো। বৃষ্টিই হলো শুধু, অনুষ্ঠান আর হলো না।
কাল সকাল থেকেই আকাশ ছিল মেঘলা। থেকে থেকে হালকা বৃষ্টিও হচ্ছিল। তবে বিকেল সাড়ে চারটায় খানিকটা পরিষ্কার হয়ে এসেছিল আকাশ। সেই ভরসায় অতিথিরা এসেছিলেন, দর্শকও প্রচুর। রবীন্দ্রসরোবর উন্মুক্ত মঞ্চের সামনে বিপুল আগ্রহ-উৎসাহে তাঁরা আয়োজনটিকে পরিণত করে তুলেছিলেন মিলনমেলায়।
অনুষ্ঠানের সঞ্চালক প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক আনিসুল হক সবাইকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছিলেন প্রকৃতি বিরূপ হবে না এই আশা নিয়ে। অনুষ্ঠানের সূচনা ভাষ্যে বিচারপতি মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান বললেন, ‘প্রথম আলোকে অভিনন্দন। বর্ষপূর্তির এই সুন্দর অনুষ্ঠান আশা করি বারবার ফিরে আসবে।’
বিশিষ্ট কলাম লেখক সৈয়দ আবুল মকসুদ বলেন, বাংলা সংবাদপত্রের ইতিহাস প্রায় ২০০ বছরের। এই ২০০ বছরের ইতিহাসে প্রথম আলোর বৈশিষ্ট্য হলো বস্তুনিষ্ঠ সাংবাদিকতার সঙ্গে রুচি, সৌন্দর্যবোধ ও নৈতিকতার সংযোগ সৃষ্টি করা। বাংলা সংবাদপত্রের ইতিহাসে প্রথম আলো তার ১৪ বছরের অগ্রযাত্রায় এই বৈশিষ্ট্য প্রতিষ্ঠিত করতে পেরেছে।
জাদুশিল্পী জুয়েল আইচ প্রথম আলোকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে বলেন, তাঁর দিনের শুরু হয় প্রথম আলোর পাতায় চোখ রেখে। প্রাতরাশের টেবিলে পত্রিকাটি পড়েই তিনি দিনের কাজের পরিকল্পনা করেন।
ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পানি বিশেষজ্ঞ আইনুন নিশাত বলেন, প্রথম আলো পড়েই তাঁর দিনের কাজ শুরু। বিদেশে গেলে সারা দিনের কাজ শেষে রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে একবার অনলাইনে প্রথম আলো দেখে নেওয়াই তাঁর আবশ্যিক কাজ। এবার বর্ষপূর্তিতে প্রথম আলো যে স্লোগান দিয়েছে ‘বিশ্বজুড়ে বাংলা, বিশ্বজুড়ে প্রথম আলো’, তা একেবারেই যথোপযুক্ত হয়েছে।
প্রথম আলোর চতুর্দশ বর্ষপূর্তির উৎসবে রাজধানীতে প্রধান কর্মসূচি ছিল পাঠক-শুভানুধ্যায়ীদের নিয়ে রবীন্দ্রসরোবর মঞ্চে এই উৎসব।
শুভেচ্ছা জানানোর পর গানের পর্ব শুরু হয়েছিল সুরের ধারার শিল্পীদের জাতীয় সংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। শিল্পীদের সঙ্গে দর্শক উঠে দাঁড়িয়ে গলা মেলাল। আঁধার ঘনিয়ে আসা লেকের পাড়ে অনুরণিত হয়ে ছড়িয়ে পড়ে সেই চিরন্তন ভালোবাসার সুর ‘আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালোবাসি’।
আরও একটি গান গেয়েছিলেন সুরের ধারার শিল্পীরা—‘যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে’। এরপর শিল্পী অদিতি মহসিন গেয়ে শোনান ‘ও আমার দেশের মাটি’। গানের শেষে আকাশ থেকে নামল রিমঝিম বৃষ্টি। মেঘলা দিন বলে অনেকেই ছাতা হাতে এসেছিল। সেগুলো মেলে গেল বটে, তবে সময়ের সঙ্গে বৃষ্টির বেগও বাড়ল। অগত্যা যা হওয়ার কথা ছিল না, তাই হলো। বৃষ্টিই হলো শুধু, অনুষ্ঠান আর হলো না।
No comments