ফতুল্লায় যুবদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় মামলা
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লায় গত শনিবার যুবদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষের ঘটনায় গতকাল রোববার কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি পান্না মোল্লাকে প্রধান আসামি করে মামলা হয়েছে।
পুলিশ সূত্র জানায়, কুতুবপুর ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সদস্য আনোয়ার হোসেন ওই মামলা করেছেন। মামলায় ১৪ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাতনামা আরও ৫০-৬০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
মামলার আসামিরা হলেন: পান্না মোল্লা, আবু তাহের মোল্লা, এম এ আকবর, বায়োজিদ, মন্টু মেম্বার, জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক একরামুল কবীর মামুন, তন্নী আনোয়ার, মো. জয়নাল, মো. মামুন, মো. রহমান বিশ্বাস, মো. রাশেদ, মো. সাগর মিয়া, বোরহান বেপারী ও গিয়াস উদ্দিন লাভলু।
গতকাল বিকেলে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ মামলার কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
প্রসঙ্গত, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পাগলার নন্দলালপুর এলাকায় গতকাল শনিবার যুবদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষে চারজন গুলিবিদ্ধসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। সংঘর্ষের সময় ঘটনাস্থলে কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি পান্না মোল্লাকে পিস্তল হাতে দেখা যায়।
ফতুল্লা থানার পুলিশ জানায়, গুলিবর্ষণের ঘটনায় অস্ত্রধারী বিএনপির নেতা পান্না মোল্লা ও তাঁর দুই সহযোগীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন বলেন, তাঁরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছেন বিএনপির নেতা পান্না মোল্লা শনিবার নিজ দলের অপর পক্ষের ওপর যে পিস্তল দিয়ে গুলিবর্ষণ করেছেন, তা লাইসেন্স করা। কিন্তু বৈধ অস্ত্র দিয়ে এভাবে নিরস্ত্র কারও ওপর গুলি করার বিধান নেই।
ওসি বলেন, অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয় নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তার জন্য, প্রতিপক্ষকে ঘায়েলের জন্য নয়।
মামলার আসামিরা হলেন: পান্না মোল্লা, আবু তাহের মোল্লা, এম এ আকবর, বায়োজিদ, মন্টু মেম্বার, জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক একরামুল কবীর মামুন, তন্নী আনোয়ার, মো. জয়নাল, মো. মামুন, মো. রহমান বিশ্বাস, মো. রাশেদ, মো. সাগর মিয়া, বোরহান বেপারী ও গিয়াস উদ্দিন লাভলু।
গতকাল বিকেলে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত পুলিশ মামলার কোনো আসামিকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
প্রসঙ্গত, নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ফতুল্লার পাগলার নন্দলালপুর এলাকায় গতকাল শনিবার যুবদলের দুই পক্ষের সংঘর্ষে চারজন গুলিবিদ্ধসহ কমপক্ষে ১৫ জন আহত হয়েছে। সংঘর্ষের সময় ঘটনাস্থলে কুতুবপুর ইউনিয়ন বিএনপির সহসভাপতি পান্না মোল্লাকে পিস্তল হাতে দেখা যায়।
ফতুল্লা থানার পুলিশ জানায়, গুলিবর্ষণের ঘটনায় অস্ত্রধারী বিএনপির নেতা পান্না মোল্লা ও তাঁর দুই সহযোগীকে চিহ্নিত করা হয়েছে। তাঁদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে।
ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল মতিন বলেন, তাঁরা খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছেন বিএনপির নেতা পান্না মোল্লা শনিবার নিজ দলের অপর পক্ষের ওপর যে পিস্তল দিয়ে গুলিবর্ষণ করেছেন, তা লাইসেন্স করা। কিন্তু বৈধ অস্ত্র দিয়ে এভাবে নিরস্ত্র কারও ওপর গুলি করার বিধান নেই।
ওসি বলেন, অস্ত্রের লাইসেন্স দেওয়া হয় নাগরিকের জানমালের নিরাপত্তার জন্য, প্রতিপক্ষকে ঘায়েলের জন্য নয়।
No comments