পুলিশের আগ্নেয়াস্ত্র থাকা না থাকা নিয়ে বিতর্ক
যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন রাস্তায় টহলরত পুলিশ কর্মকর্তাদের কোমরে কোনো আগ্নেয়াস্ত্র থাকে না। তাঁরা নিরস্ত্র ঘোরাফেরা করেন। এই দৃশ্য দেখে পর্যটকেরা রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করেন। তবে উত্তর আয়ারল্যান্ড ছাড়া যুক্তরাজ্যের অন্য বাসিন্দাদের কাছে এটি একটি মামুলি ব্যাপার।
সম্প্রতি কর্তব্যরত নিরস্ত্র দুই নারী পুলিশ কনস্টেবল নিহত হওয়ার পর বিতর্ক শুরু হয়। ওই দুই কনস্টেবলের নাম নিকোলা হাগস ও ফিয়োনা বোন। যুক্তরাজ্য, আয়ারল্যান্ড, নিউজিল্যান্ড ও নরওয়ে ছাড়া বিশ্বের সব দেশের পুলিশ সশস্ত্র। পুলিশ মেমোরিয়াল ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা ও চলচ্চিত্র পরিচালক মাইকেল উইনার এবং এসেক্স পুলিশ ফেডারেশনের সাবেক চেয়ারম্যান টনি রাইনার দাবি করেন, পুলিশ কর্মকর্তাদের আগ্নেয়াস্ত্র দিতে হবে।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে কর্তব্যরত একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমি ১২ বছর ধরে পুলিশের চাকরি করছি। এর আগে সেনাবাহিনীতে ছিলাম। আমি আনন্দের সঙ্গে একটা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে কর্তব্য পালন করতে পারতাম, কিন্তু এ ধরনের সুযোগ পাইনি।’
দুই কনস্টেবলকে হারানোর পরও গ্রেটার ম্যানচেস্টার চিফ কনস্টেবল স্যার পিটার ফাহি বলেন, ‘আমি পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়ার পক্ষে নই। ব্রিটিশ পুলিশ নিরস্ত্র থাকে। এটাই আমাদের ঐতিহ্য। এতে আমার গভীর আস্থা আছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের পুলিশের হাতে অস্ত্র থাকে। আর দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, ওই সব দেশের পুলিশ প্রায়ই গুলি চালায়।’ বিবিসি।
ইংল্যান্ডের দক্ষিণাঞ্চলে কর্তব্যরত একজন পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ‘আমি ১২ বছর ধরে পুলিশের চাকরি করছি। এর আগে সেনাবাহিনীতে ছিলাম। আমি আনন্দের সঙ্গে একটা আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে কর্তব্য পালন করতে পারতাম, কিন্তু এ ধরনের সুযোগ পাইনি।’
দুই কনস্টেবলকে হারানোর পরও গ্রেটার ম্যানচেস্টার চিফ কনস্টেবল স্যার পিটার ফাহি বলেন, ‘আমি পুলিশ কর্মকর্তাদের হাতে অস্ত্র তুলে দেওয়ার পক্ষে নই। ব্রিটিশ পুলিশ নিরস্ত্র থাকে। এটাই আমাদের ঐতিহ্য। এতে আমার গভীর আস্থা আছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশের পুলিশের হাতে অস্ত্র থাকে। আর দুঃখের সঙ্গে বলতে হয়, ওই সব দেশের পুলিশ প্রায়ই গুলি চালায়।’ বিবিসি।
No comments