বিশ্বব্যাংকের অভিযোগ ভিত্তিহীন নয়ঃ দুদক চেয়ারম্যান
পদ্মাসেতু প্রকল্পে বিশ্বব্যাংকের আনা দুর্নীতির অভিযোগ ভিত্তিহীন নয় বলে মন্তব্য করেছেন দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) চেয়ারম্যান গোলাম রহমান। সোমবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় দুদকের কার্যালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।
পদ্মাসেতুর বিষয়ে আড়াই ডজনের বেশি ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। কিন্তু তাতে দুদক কোনো দুর্নীতির চিত্র পায়নি। তাহলে কি পদ্মাসেতুতে বিশ্বব্যাংক যে অভিযোগ করেছে, তা ভিত্তিহীন? -সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “না, অভিযোগ ভিত্তিহীন নয়। কারণ, অনুসন্ধান এখনো সম্পন্ন হয়নি। অনুসন্ধান সম্পন্ন হওয়ার পর আমরা যদি আইনানুগভাবে তা প্রতিষ্ঠিত করতে না পারি, তাহলে আপনাদের মাধ্যমে দেশবাসীকে বিষয়টি জানানো হবে।”
অন্যদিকে কানাডায় এসএনসি-লাভালিনের কর্মকর্তা রমেশ শাহের ডায়েরিতে পদ্মাসেতু প্রকল্পের যে ঘুষের তালিকা রয়েছে, তা অনুসন্ধান টিম না পেলেও দুর্নীতির অনুসন্ধান প্রতিবেদন দেওয়া সম্ভব বলেও জানান দুদক চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, ‘‘যদি আমরা আকাট্য প্রমাণ পাই, তাহলে ডায়েরি ছাড়াও প্রতিবেদন সম্ভব।’’
এ সময় ‘ডায়েরি পাওয়া জরুরি’ বলেও মন্তব্য করেন দুদকের প্রধান কর্মকর্তা।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘চাইলেই আমরা কানাডায় গিয়ে তাদের (রমেশ ও ইসমাইল) জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারি না। আইনগত কিছু বিষয় থাকে।’’
গোলাম রহমান জানান, জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে কানাডা সরকারের কাছে এমএলএআর (মিউচুয়্যাল লিগ্যাল অ্যাসিসটেন্স রিকোয়েস্ট) পাঠানো হয়েছে।
‘রেসপন্স এখনও পাওয়া যায়নি`’ মন্তব্য করেন কমিশনের চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, ‘‘দুর্নীতির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া মাত্রই আমরা এফআইআর করবো।’’
পদ্মাসেতু প্রকল্পে এসএনসি-লাভালিনকে পরামর্শক হিসেবে কাজ পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে যাদের ঘুষ দিতে হবে এমন কিছু ব্যক্তির নামের তালিকা গত জুন মাসে পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিশ্বব্যাংক থেকে দুদক চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো একটি চিঠির সঙ্গে ওই তালিকাটি পাঠানো হয়। তালিকায় সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের ব্যক্তিদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি নাম সংক্ষেপে ও কয়েকটি নাম পূর্ণাঙ্গ রূপে লেখা রয়েছে।
কানাডায় এসএনসি-লাভালিনের কর্মকর্তা রমেশ শাহ (কানাডিয়ান নাগরিক) পদ্মাসেতু প্রকল্পে ওই তালিকা তৈরি করেছেন বলে জানা গেছে। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সম্প্রতি কানাডায় এসএনসি-লাভালিন কর্মকর্তা রমেশ শাহ ও মো. ইসমাইল হোসেনকে গ্রেফতার করেছিল কানাডিয়ান পুলিশ। বর্তমানে তারা জামিনে মুক্ত আছেন।
অভিযোগটির সুষ্ঠু অনুসন্ধানের লক্ষ্যে অ্যাটর্নি জেনারেলের মাধ্যমে কানাডিয়ান পুলিশের তদন্ত রিপোর্টটি চেয়েছে দুদক। তবে কানাডা থেকে সে রিপোর্টটিও এখনও পায়নি দুদক।
তিনি বলেন, ‘‘যদি আমরা আকাট্য প্রমাণ পাই, তাহলে ডায়েরি ছাড়াও প্রতিবেদন সম্ভব।’’
এ সময় ‘ডায়েরি পাওয়া জরুরি’ বলেও মন্তব্য করেন দুদকের প্রধান কর্মকর্তা।
দুদক চেয়ারম্যান বলেন, ‘‘চাইলেই আমরা কানাডায় গিয়ে তাদের (রমেশ ও ইসমাইল) জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারি না। আইনগত কিছু বিষয় থাকে।’’
গোলাম রহমান জানান, জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতি চেয়ে কানাডা সরকারের কাছে এমএলএআর (মিউচুয়্যাল লিগ্যাল অ্যাসিসটেন্স রিকোয়েস্ট) পাঠানো হয়েছে।
‘রেসপন্স এখনও পাওয়া যায়নি`’ মন্তব্য করেন কমিশনের চেয়ারম্যান।
তিনি বলেন, ‘‘দুর্নীতির সংশ্লিষ্টতা পাওয়া মাত্রই আমরা এফআইআর করবো।’’
পদ্মাসেতু প্রকল্পে এসএনসি-লাভালিনকে পরামর্শক হিসেবে কাজ পাইয়ে দেওয়ার বিনিময়ে যাদের ঘুষ দিতে হবে এমন কিছু ব্যক্তির নামের তালিকা গত জুন মাসে পেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বিশ্বব্যাংক থেকে দুদক চেয়ারম্যানের কাছে পাঠানো একটি চিঠির সঙ্গে ওই তালিকাটি পাঠানো হয়। তালিকায় সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের ব্যক্তিদের নাম রয়েছে। এর মধ্যে কয়েকটি নাম সংক্ষেপে ও কয়েকটি নাম পূর্ণাঙ্গ রূপে লেখা রয়েছে।
কানাডায় এসএনসি-লাভালিনের কর্মকর্তা রমেশ শাহ (কানাডিয়ান নাগরিক) পদ্মাসেতু প্রকল্পে ওই তালিকা তৈরি করেছেন বলে জানা গেছে। তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, সম্প্রতি কানাডায় এসএনসি-লাভালিন কর্মকর্তা রমেশ শাহ ও মো. ইসমাইল হোসেনকে গ্রেফতার করেছিল কানাডিয়ান পুলিশ। বর্তমানে তারা জামিনে মুক্ত আছেন।
অভিযোগটির সুষ্ঠু অনুসন্ধানের লক্ষ্যে অ্যাটর্নি জেনারেলের মাধ্যমে কানাডিয়ান পুলিশের তদন্ত রিপোর্টটি চেয়েছে দুদক। তবে কানাডা থেকে সে রিপোর্টটিও এখনও পায়নি দুদক।
No comments