শতাধিক ছাত্রীর চুল কেটে নেয়ার ঘটনায় দুই শিক্ষক দোষী সাব্যস্ত
রাজধানীর ধানমণ্ডি সরকারী উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ে জোর করে শতাধিক ছাত্রীর জামা ও চুল কেটে দেয়া এবং ওড়না রেখে দেয়ার ঘটনায় দুই শিক্ষককে দোষী সাব্যস্ত করেছে তদন্ত কমিটি। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর গঠিত এ কমিটি একই সঙ্গে তাঁদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেয়ার সুপারিশ করেছে।
দোষী সাব্যস্ত হওয়া দুই শিক্ষক হলেন, মনজুরা খাতুন ও বারকীয়া আজম।
বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোশাক না পরার অভিযোগে গত ১ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ দুজন শিক্ষক স্কুলের মধ্যে শতাধিক ছাত্রীর চুল-জামা কেটে দিয়েছেন বলে তদন্ত কমিটি জানিয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের ঢাকা অঞ্চলের উপ-পরিচালক এবং কমিটি প্রধান মোস্তফা কামাল বলেছেন, স্কুল থেকেও একটা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই কমিটিতেও দুই শিক্ষক দোষী প্রমাণিত হয়েছেন। তিনি জানান, আমাদের তদন্ত রিপোর্টের সঙ্গে স্কুলের তদন্ত রিপোর্ট যুক্ত করে সরকারের কাছে জমা দিয়েছি। দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার সুপারিশ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নোমান উর রশীদ জানিয়েছেন, সুপারিশ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। শারীরিক শাস্তি বন্ধে সরকার কঠোর আইন করেছে তারপরও এটা করা সত্যিই দুঃখজনক। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা বলেছে, স্কুল ড্রেস পরে না আসায় ম্যাডাম ডেকে নিয়ে জোর করে নিজ হাতে কাঁচি দিয়ে আমাদের গায়ের জামা ও মাথার চুল কেটে দিয়েছে। কারও কারও ওড়না রেখে দিয়েছে। কাটা জামা-চুল আর ওড়না ছাড়া আমাদের বাসায় ফিরতে হয়েছে। নির্যাতিত ছাত্রীদের অভিভাবকরা বলেন, ছাত্রীদের ওপর এই ধরনের নির্যাতনের ঘটনা নজিরবিহীন। এটা সত্যিই দুঃখজনক।’’
বিদ্যালয়ের নির্ধারিত পোশাক না পরার অভিযোগে গত ১ সেপ্টেম্বর সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ দুজন শিক্ষক স্কুলের মধ্যে শতাধিক ছাত্রীর চুল-জামা কেটে দিয়েছেন বলে তদন্ত কমিটি জানিয়েছে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের ঢাকা অঞ্চলের উপ-পরিচালক এবং কমিটি প্রধান মোস্তফা কামাল বলেছেন, স্কুল থেকেও একটা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই কমিটিতেও দুই শিক্ষক দোষী প্রমাণিত হয়েছেন। তিনি জানান, আমাদের তদন্ত রিপোর্টের সঙ্গে স্কুলের তদন্ত রিপোর্ট যুক্ত করে সরকারের কাছে জমা দিয়েছি। দোষীদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থার সুপারিশ করা হয়েছে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক নোমান উর রশীদ জানিয়েছেন, সুপারিশ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে। শারীরিক শাস্তি বন্ধে সরকার কঠোর আইন করেছে তারপরও এটা করা সত্যিই দুঃখজনক। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীরা বলেছে, স্কুল ড্রেস পরে না আসায় ম্যাডাম ডেকে নিয়ে জোর করে নিজ হাতে কাঁচি দিয়ে আমাদের গায়ের জামা ও মাথার চুল কেটে দিয়েছে। কারও কারও ওড়না রেখে দিয়েছে। কাটা জামা-চুল আর ওড়না ছাড়া আমাদের বাসায় ফিরতে হয়েছে। নির্যাতিত ছাত্রীদের অভিভাবকরা বলেন, ছাত্রীদের ওপর এই ধরনের নির্যাতনের ঘটনা নজিরবিহীন। এটা সত্যিই দুঃখজনক।’’
No comments