মানুষ মিথ্যা বলে যে কারণে
দৈনন্দিন জীবনে আমরা প্রায় প্রত্যেকেই কোনো না কোনো পর্যায়ে মিথ্যা বলতে উদ্বুদ্ধ হই। হতে পারে এটা আমাদের একাডেমিক ফল, বার্ষিক আয় কিংবা নেহাত বয়স সম্পর্কে। কিন্তু কেন? এই অসদাচরণ করতে কোন কোন বিষয় আমাদের প্রভাবিত করে? সম্ভবত সেই কারণ এবার খুঁজে পেয়েছেন গবেষকেরা।
আগের গবেষণাগুলোয় দেখানো হয়, মানুষের সহজাত প্রবৃত্তিই হচ্ছে স্বার্থোদ্ধার। স্বার্থরক্ষার প্রয়োজনেই মানুষ মিথ্যা বলে। বিশেষ করে তারা যখন মিথ্যাকে নিজেদের মধ্যে প্রতিষ্ঠিত করতে পারে, তখনই তারা মিথ্যা বলে।
এ বিষয়টি মাথায় রেখেই নতুন গবেষণা শুরু করেন ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডামের মনোবিজ্ঞানী শাউল শালভি ও তাঁর সহযোগীরা। গবেষকদের অনুমান ছিল, স্বার্থের কারণেই মানুষ মিথ্যা বলে। তবে সেখানে সময়ের চাপ যত বেশি, মিথ্যা বলার আশঙ্কাও তত বেশি থাকে। ধরুন, এমন একটা বিষয়ে অতি দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে যা আর্থিক পুরস্কার এনে দিতে পারে—এমন পরিস্থিতিতে মিথ্যা বলার আশঙ্কা বেশি।
অনুমানটির সত্যতা যাচাইয়ে গবেষক শালভি ও তাঁর সহযোগী গবেষকেরা ৭০ জন অংশগ্রহণকারীর সামনে এমন পরিস্থিতি তৈরি করেন যার উত্তর দিতে তাঁরা মিথ্যার আশ্রয় নিলে স্কোর বাড়বে। আর স্কোর বাড়লেই বেশি বেশি আর্থিক পুরস্কার। এর মধ্যে কিছু অংশগ্রহণকারীকে উত্তর দেওয়ার জন্য মাত্র ২০ সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়। আর অন্যদের জন্য অফুরন্ত সময় দেওয়া হয়। দেখা যায়, অংশগ্রহণকারীদের উভয় গ্রুপই বেশি পুরস্কারের আশায় মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। তবে যাঁরা সময়ের চাপে ছিলেন তাঁরা অন্য পক্ষের চেয়ে বেশি মিথ্যা বলেছেন। এই ফল এটাই ইঙ্গিত দেয়, সাধারণত সময়ের স্বল্পতার কারণেই মানুষ বেশি মিথ্যা বলে। সায়েন্স ডেইলি।
এ বিষয়টি মাথায় রেখেই নতুন গবেষণা শুরু করেন ইউনিভার্সিটি অব আমস্টারডামের মনোবিজ্ঞানী শাউল শালভি ও তাঁর সহযোগীরা। গবেষকদের অনুমান ছিল, স্বার্থের কারণেই মানুষ মিথ্যা বলে। তবে সেখানে সময়ের চাপ যত বেশি, মিথ্যা বলার আশঙ্কাও তত বেশি থাকে। ধরুন, এমন একটা বিষয়ে অতি দ্রুত সিদ্ধান্ত নিতে হবে যা আর্থিক পুরস্কার এনে দিতে পারে—এমন পরিস্থিতিতে মিথ্যা বলার আশঙ্কা বেশি।
অনুমানটির সত্যতা যাচাইয়ে গবেষক শালভি ও তাঁর সহযোগী গবেষকেরা ৭০ জন অংশগ্রহণকারীর সামনে এমন পরিস্থিতি তৈরি করেন যার উত্তর দিতে তাঁরা মিথ্যার আশ্রয় নিলে স্কোর বাড়বে। আর স্কোর বাড়লেই বেশি বেশি আর্থিক পুরস্কার। এর মধ্যে কিছু অংশগ্রহণকারীকে উত্তর দেওয়ার জন্য মাত্র ২০ সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়। আর অন্যদের জন্য অফুরন্ত সময় দেওয়া হয়। দেখা যায়, অংশগ্রহণকারীদের উভয় গ্রুপই বেশি পুরস্কারের আশায় মিথ্যার আশ্রয় নিয়েছেন। তবে যাঁরা সময়ের চাপে ছিলেন তাঁরা অন্য পক্ষের চেয়ে বেশি মিথ্যা বলেছেন। এই ফল এটাই ইঙ্গিত দেয়, সাধারণত সময়ের স্বল্পতার কারণেই মানুষ বেশি মিথ্যা বলে। সায়েন্স ডেইলি।
No comments