চট্টগ্রামে আইনজীবীদের আন্দোলনের মুখে বদলির অপেক্ষায় ২ বিচারক- আদালত বর্জন অব্যাহত
অনিয়ম-দুর্নীতির অভিযোগে আইনজীবীদের আন্দোলনের মুখে বদলির অপেক্ষায় চট্টগ্রাম আদালতে দুই বিচারক। জেলা আইনজীবী সমিতির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এ দুই বিচারকের আদালত বর্জন কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। প্রত্যাহার না হওয়া পর্যন্ত বর্জন কর্মসূচী চলমান থাকবে বলে জানানো হয়েছে সমিতির পক্ষ থেকে।
এদিকে, আন্দোলনের মুখে বিচারকদ্বয়ও এজলাসে বসা থেকে বিরত রয়েছেন।
চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও মহানগর অতিরিক্ত পিপি এ্যাডভোকেট অশোক কুমার দাশ জানান, চট্টগ্রাম মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) এ বি এম নিজামুল হক ও চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতের বিচারক মাহবুবুল আলমের বিরুদ্ধে অনিয়মের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকায় সমিতির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তাদের প্রত্যাহারের দাবি জানানোর সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী গত ১১ জুলাই পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছিল। কিন্তু ঐ সময়ের মধ্যে বিচারকদ্বয়কে সরিয়ে না নেয়ায় প্রতিদিন দেড় ঘণ্টা করে তাদের আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী গত ২৮ আগস্ট থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টা করে আদালত বর্জনের কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। এ্যাডভোকেট অশোক জানান, প্রত্যাহার করে না নেয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচী চলতে থাকবে। তবে এই দুই বিচারক আইনজীবীদের আন্দোলনের কারণে নিজেরাই এখন এজলাসে বসা থেকে বিরত রয়েছেন বলেও তিনি জানান।
চট্টগ্রাম আদালত সূত্রে জানা যায়, বিচারক এ বি এম নিজামুল হক ও মাহবুবুল আলম যে কোন মুহূর্তে বদলি হয়ে যেতে পারেন। দু’জনই রয়েছেন পদোন্নতির তালিকায়। পদোন্নতি পেয়ে তাঁরা বদলি হয়ে যাবেন অন্যত্র। জেলা আইনজীবী সমিতির এক নেতা জানান, আমরা দুই বিচারকের অপসারণ দাবি করছি। যত দ্রুত সম্ভব তাদের অন্যত্র বদলি করে আদালতের কার্যক্রম স্বাভাবিক করা হবে এমনই আশা করছেন আইনজীবী এবং বিচার প্রার্থীরা।
চট্টগ্রাম জেলা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও মহানগর অতিরিক্ত পিপি এ্যাডভোকেট অশোক কুমার দাশ জানান, চট্টগ্রাম মুখ্য মহানগর হাকিম (সিএমএম) এ বি এম নিজামুল হক ও চট্টগ্রাম অর্থঋণ আদালতের বিচারক মাহবুবুল আলমের বিরুদ্ধে অনিয়মের সুনির্দিষ্ট অভিযোগ থাকায় সমিতির সভায় সর্বসম্মতিক্রমে তাদের প্রত্যাহারের দাবি জানানোর সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী গত ১১ জুলাই পর্যন্ত আল্টিমেটাম দেয়া হয়েছিল। কিন্তু ঐ সময়ের মধ্যে বিচারকদ্বয়কে সরিয়ে না নেয়ায় প্রতিদিন দেড় ঘণ্টা করে তাদের আদালত বর্জনের সিদ্ধান্ত হয়। সে অনুযায়ী গত ২৮ আগস্ট থেকে প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সাড়ে ১১টা পর্যন্ত দেড় ঘণ্টা করে আদালত বর্জনের কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। এ্যাডভোকেট অশোক জানান, প্রত্যাহার করে না নেয়া পর্যন্ত এ কর্মসূচী চলতে থাকবে। তবে এই দুই বিচারক আইনজীবীদের আন্দোলনের কারণে নিজেরাই এখন এজলাসে বসা থেকে বিরত রয়েছেন বলেও তিনি জানান।
চট্টগ্রাম আদালত সূত্রে জানা যায়, বিচারক এ বি এম নিজামুল হক ও মাহবুবুল আলম যে কোন মুহূর্তে বদলি হয়ে যেতে পারেন। দু’জনই রয়েছেন পদোন্নতির তালিকায়। পদোন্নতি পেয়ে তাঁরা বদলি হয়ে যাবেন অন্যত্র। জেলা আইনজীবী সমিতির এক নেতা জানান, আমরা দুই বিচারকের অপসারণ দাবি করছি। যত দ্রুত সম্ভব তাদের অন্যত্র বদলি করে আদালতের কার্যক্রম স্বাভাবিক করা হবে এমনই আশা করছেন আইনজীবী এবং বিচার প্রার্থীরা।
No comments