সড়ক দুর্ঘটনা-শিশু চালাচ্ছিল হলার রাজশাহীতে দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল ১০ জনের-ফরিদপুরে ৫ ও যশোরে ১ জন নিহত
রাজশাহী, ফরিদপুর ও যশোরে গতকাল শনিবার পৃথক তিনটি সড়ক দুর্ঘটনায় ১৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছে। রাজশাহীর মোহনপুরের বিদিরপুর খয়রা এলাকায় রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কে সকাল ৭টার দিকে হিউম্যান হলার ও যাত্রীবাহী বাসের সংঘর্ষে ১০ জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরো পাঁচ-সাতজন।
সন্ধ্যায় ফরিদপুর জেলার মধুখালীর পরীক্ষিতপুরে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে আলতু খান জুট মিলের সামনে ট্রাকচাপায় পাঁচ নারী শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া যশোর-ঝিনাইদহ সড়কে যশোরের মানিকদিহি বাজারের কাছে সকালে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হয়েছেন ব্র্যাকের এক কর্মকর্তা।
রাজশাহী থেকে রফিকুল ইসলাম জানান, ১২ আসনের সিএনজিচালিত একটি হিউম্যান হলারে তোলা হয়েছিল ১৬-১৭ জন যাত্রী। সামনে চালকের বাঁ পাশে দুজন ও পেছনের দুই সারিতে বসেছিল ১২ যাত্রী। পা-দানিতে দাঁড়িয়েছিল আরো দুই-তিনজন এবং হলারের আসল চালক। সব মিলিয়ে চালক ও সহযোগীসহ ওই গাড়িতে ছিল ১৮-১৯ জন। অতিরিক্ত যাত্রী বহনকারী হিউম্যান হলারটির স্টিয়ারিং ধরে ছিল চালকের সহযোগী (হেলপার) এক শিশু। তার বয়স বড়জোর ১৩ বছর। আসল চালক পা-দানিতে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো এবং টাকা আদায়ে ব্যস্ত ছিল।
এ অবস্থায় লক্কড়ঝক্কড় গাড়িটির সামনের বাঁ পাশের চাকাটি পাংচার হয়ে গেলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে শিশুচালক। আর তাতেই ঘটে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। মুহূর্তের মধ্যে সে তার হলারের বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী যাত্রীবাহী একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ বাধিয়ে বসে। এতে দুমড়েমুচড়ে যায় হিউম্যান হলারটি। ভেতরে আটকা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় শিশুচালকসহ তিনজন। পেছনের সিটে বসা ও দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীদের কেউ ছিটকে রাস্তায় পড়ে। আবার কেউ ভেতরেই আটকা পড়ে। পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। হাসপাতালে যাওয়ার পথে পাঁচজনের এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো দুজনের মৃত্যু হয়। সব মিলিয়ে এ ঘটনায় প্রাণ হারায় ১০ জন। মৃত্যুর এ মিছিলে দুজন কলেজছাত্র এবং ব্র্যাকের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন। মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে রাজশাহীর মোহনপুরের বিদিরপুর খয়রা এলাকায় রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কে।
এ ঘটনায় আহত হয়েছে পাঁচ-সাতজন। তাদের চারজনকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মোহনপুর থানার এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, হিউম্যান হলারের চালক শিশুটির (হেলপার) গাড়ি চালানোর অনুমতি (ড্রাইভিং লাইসেন্স) ছিল না। পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা চালকেরও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল কি না জানা যায়নি। দুমড়েমুচড়ে যাওয়া হলারটির কোনো কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে আটক বাসটিরও কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। হলার ও বাসের চালক পালিয়ে গেছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রামেক হাসপাতাল পুলিশ ও মোহনপুর থানার পুলিশ জানায়, নিহতদের মধ্যে ৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁরা হলেন, রাজশাহী কলেজের মানবিক বিভাগের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ও মোহনপুরের সইপাড়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে শামীম আহম্মেদ (১৭), লক্ষ্মীপুর গ্রামের সুশীল সরকারের ছেলে ও ব্র্যাক কর্মকর্তা অজিত কুমার সরকার (৩৮), মতিহার গ্রামের মোজাম্মেল হক (৪৫), সইপাড়া গ্রামের হাফিজ উদ্দিন (৩০), রাজশাহী নগরের রয়েল মেডিক্যাল টেকনোলজির ছাত্র ও নওগাঁ জেলার মোহাম্মদপুর গ্রামের আহসান আলীর ছেলে জসিম উদ্দিন (২০), পারনওগাঁ গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে সুমন আলী (৩৮), মান্দার ছোটমুল্লুক গ্রামের আয়েজুদ্দিনের ছেলে রিকশাচালক শহীদুল ইসলাম (৪০), একই উপজেলার কারিশমা গ্রামের ইসমাইল হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩৫) ও রাজশাহীর বাগমারার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে রবিন (১৩)। রবিন হিউম্যান হলারটি চালাচ্ছিল, অন্যরা সবাই যাত্রী। তাঁরা রাজশাহী আসছিলেন।
মোহনপুর থানার ওসি জাকিরুল ইসলাম জানান, উত্তম এন্টারপ্রাইজ নামের হিউম্যান হলারটি রাজশাহী থেকে রাতে গ্যাস আনার জন্য বগুড়ায় যায়। বগুড়া থেকে সিলিন্ডারের গ্যাস নিয়ে নওগাঁ হয়ে রাজশাহী আসছিল। আর যাত্রীবাহী 'বুলবুলি এন্টারপ্রাইজ' নামের বাসটি রাজশাহী থেকে নওগাঁয় যাচ্ছিল।
ফরিদপুরে ট্রাকচাপায় পাঁচ নারী শ্রমিক নিহত : ফরিদপুর থেকে নির্মলেন্দু চক্রবর্তী শংকর জানান, গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ফরিদপুরের মধুখালীর পরীক্ষিতপুরে আলতু খান জুট মিলের সামনে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। তাঁরা হলেন- মমতাজ (৩৫), আনোয়ারা (৪০), শিশু আফসানা (৭), আলেয়া (১৭) ও আমিরন (৩০)। নিহত আলেয়া ও আমিরন মা-মেয়ে। আফসানার বাবার নাম আফজাল। নিহতদের সবার বাড়ি পরীক্ষিতপুরে। তাঁরা সবাই আলতু খান জুট মিলের শ্রমিকদের জন্য রান্নার কাজ করতেন।
মধুখালী থানার এসআই আবদুর রব জানান, 'আজ (শনিবার) সন্ধ্যা ৬টার দিকে জুট মিল থেকে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তাঁরা। ফরিদপুর থেকে যশোরগামী একটি মিনি ট্রাক ওই স্থানে এসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের বামপাশে থাকা শ্রমিকদের চাপা দিয়ে সড়কের পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়।' সন্ধ্যা ৭টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উদ্ধারকাজ চলছিল।
যশোরে ব্র্যাক কর্মকর্তা নিহত : যশোর থেকে ফখরে আলম জানান, যশোর-ঝিনাইদহ সড়কের মানিকদিহি বাজারের কাছে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হয়েছেন ব্র্যাকের প্রোগ্রাম অফিসার জাহিদুল ইসলাম (৩৮)। তিনি যশোর সদর উপজেলার ঝাউদিয়া গ্রামের মৃত হাজি জামায়াত আলীর ছেলে।
নিহতের স্বজনরা জানান, জাহিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত ছিলেন। বাড়িতে ছুটি কাটিয়ে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তিনি মোটরসাইকেলে চুয়াডাঙ্গার উদ্দেশে রওনা হন। মানিকদিহি বাজারের কাছে একটি ট্রাক তাঁর মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজশাহী থেকে রফিকুল ইসলাম জানান, ১২ আসনের সিএনজিচালিত একটি হিউম্যান হলারে তোলা হয়েছিল ১৬-১৭ জন যাত্রী। সামনে চালকের বাঁ পাশে দুজন ও পেছনের দুই সারিতে বসেছিল ১২ যাত্রী। পা-দানিতে দাঁড়িয়েছিল আরো দুই-তিনজন এবং হলারের আসল চালক। সব মিলিয়ে চালক ও সহযোগীসহ ওই গাড়িতে ছিল ১৮-১৯ জন। অতিরিক্ত যাত্রী বহনকারী হিউম্যান হলারটির স্টিয়ারিং ধরে ছিল চালকের সহযোগী (হেলপার) এক শিশু। তার বয়স বড়জোর ১৩ বছর। আসল চালক পা-দানিতে দাঁড়িয়ে যাত্রী ওঠানো-নামানো এবং টাকা আদায়ে ব্যস্ত ছিল।
এ অবস্থায় লক্কড়ঝক্কড় গাড়িটির সামনের বাঁ পাশের চাকাটি পাংচার হয়ে গেলে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে শিশুচালক। আর তাতেই ঘটে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। মুহূর্তের মধ্যে সে তার হলারের বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুতগামী যাত্রীবাহী একটি বাসের সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ বাধিয়ে বসে। এতে দুমড়েমুচড়ে যায় হিউম্যান হলারটি। ভেতরে আটকা পড়ে ঘটনাস্থলেই নিহত হয় শিশুচালকসহ তিনজন। পেছনের সিটে বসা ও দাঁড়িয়ে থাকা যাত্রীদের কেউ ছিটকে রাস্তায় পড়ে। আবার কেউ ভেতরেই আটকা পড়ে। পুলিশ তাদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করে। হাসপাতালে যাওয়ার পথে পাঁচজনের এবং চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরো দুজনের মৃত্যু হয়। সব মিলিয়ে এ ঘটনায় প্রাণ হারায় ১০ জন। মৃত্যুর এ মিছিলে দুজন কলেজছাত্র এবং ব্র্যাকের একজন কর্মকর্তা রয়েছেন। মর্মান্তিক এ দুর্ঘটনা ঘটে রাজশাহীর মোহনপুরের বিদিরপুর খয়রা এলাকায় রাজশাহী-নওগাঁ মহাসড়কে।
এ ঘটনায় আহত হয়েছে পাঁচ-সাতজন। তাদের চারজনকে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
মোহনপুর থানার এসআই রবিউল ইসলাম বলেন, হিউম্যান হলারের চালক শিশুটির (হেলপার) গাড়ি চালানোর অনুমতি (ড্রাইভিং লাইসেন্স) ছিল না। পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা চালকেরও ড্রাইভিং লাইসেন্স ছিল কি না জানা যায়নি। দুমড়েমুচড়ে যাওয়া হলারটির কোনো কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। অন্যদিকে আটক বাসটিরও কাগজপত্র পাওয়া যায়নি। হলার ও বাসের চালক পালিয়ে গেছে। তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
রামেক হাসপাতাল পুলিশ ও মোহনপুর থানার পুলিশ জানায়, নিহতদের মধ্যে ৯ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তাঁরা হলেন, রাজশাহী কলেজের মানবিক বিভাগের একাদশ শ্রেণীর ছাত্র ও মোহনপুরের সইপাড়া গ্রামের আজাহার আলীর ছেলে শামীম আহম্মেদ (১৭), লক্ষ্মীপুর গ্রামের সুশীল সরকারের ছেলে ও ব্র্যাক কর্মকর্তা অজিত কুমার সরকার (৩৮), মতিহার গ্রামের মোজাম্মেল হক (৪৫), সইপাড়া গ্রামের হাফিজ উদ্দিন (৩০), রাজশাহী নগরের রয়েল মেডিক্যাল টেকনোলজির ছাত্র ও নওগাঁ জেলার মোহাম্মদপুর গ্রামের আহসান আলীর ছেলে জসিম উদ্দিন (২০), পারনওগাঁ গ্রামের হাবিবুর রহমানের ছেলে সুমন আলী (৩৮), মান্দার ছোটমুল্লুক গ্রামের আয়েজুদ্দিনের ছেলে রিকশাচালক শহীদুল ইসলাম (৪০), একই উপজেলার কারিশমা গ্রামের ইসমাইল হোসেনের ছেলে সাইফুল ইসলাম (৩৫) ও রাজশাহীর বাগমারার জাহাঙ্গীর আলমের ছেলে রবিন (১৩)। রবিন হিউম্যান হলারটি চালাচ্ছিল, অন্যরা সবাই যাত্রী। তাঁরা রাজশাহী আসছিলেন।
মোহনপুর থানার ওসি জাকিরুল ইসলাম জানান, উত্তম এন্টারপ্রাইজ নামের হিউম্যান হলারটি রাজশাহী থেকে রাতে গ্যাস আনার জন্য বগুড়ায় যায়। বগুড়া থেকে সিলিন্ডারের গ্যাস নিয়ে নওগাঁ হয়ে রাজশাহী আসছিল। আর যাত্রীবাহী 'বুলবুলি এন্টারপ্রাইজ' নামের বাসটি রাজশাহী থেকে নওগাঁয় যাচ্ছিল।
ফরিদপুরে ট্রাকচাপায় পাঁচ নারী শ্রমিক নিহত : ফরিদপুর থেকে নির্মলেন্দু চক্রবর্তী শংকর জানান, গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে ফরিদপুরের মধুখালীর পরীক্ষিতপুরে আলতু খান জুট মিলের সামনে মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় পাঁচ শ্রমিক নিহত হয়েছেন। তাঁরা হলেন- মমতাজ (৩৫), আনোয়ারা (৪০), শিশু আফসানা (৭), আলেয়া (১৭) ও আমিরন (৩০)। নিহত আলেয়া ও আমিরন মা-মেয়ে। আফসানার বাবার নাম আফজাল। নিহতদের সবার বাড়ি পরীক্ষিতপুরে। তাঁরা সবাই আলতু খান জুট মিলের শ্রমিকদের জন্য রান্নার কাজ করতেন।
মধুখালী থানার এসআই আবদুর রব জানান, 'আজ (শনিবার) সন্ধ্যা ৬টার দিকে জুট মিল থেকে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে দুর্ঘটনার শিকার হন তাঁরা। ফরিদপুর থেকে যশোরগামী একটি মিনি ট্রাক ওই স্থানে এসে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সড়কের বামপাশে থাকা শ্রমিকদের চাপা দিয়ে সড়কের পাশের গাছের সঙ্গে ধাক্কা খায়।' সন্ধ্যা ৭টায় এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উদ্ধারকাজ চলছিল।
যশোরে ব্র্যাক কর্মকর্তা নিহত : যশোর থেকে ফখরে আলম জানান, যশোর-ঝিনাইদহ সড়কের মানিকদিহি বাজারের কাছে ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হয়েছেন ব্র্যাকের প্রোগ্রাম অফিসার জাহিদুল ইসলাম (৩৮)। তিনি যশোর সদর উপজেলার ঝাউদিয়া গ্রামের মৃত হাজি জামায়াত আলীর ছেলে।
নিহতের স্বজনরা জানান, জাহিদুল ইসলাম চুয়াডাঙ্গায় কর্মরত ছিলেন। বাড়িতে ছুটি কাটিয়ে সকাল সাড়ে ৭টার দিকে তিনি মোটরসাইকেলে চুয়াডাঙ্গার উদ্দেশে রওনা হন। মানিকদিহি বাজারের কাছে একটি ট্রাক তাঁর মোটরসাইকেলটিকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে যশোর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডাক্তার তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
No comments