ভোলায় সব রুটে বাস চলাচল বন্ধ, বিক্ষোভ উত্তেজনা-ছাত্র-শ্রমিক সংঘর্ষ
ভোলা, ৯ জুলাই ॥ ভোলায় ছাত্র-শ্রমিক সংঘর্ষে এক শ্রমকি নিহত ও ভোলা সরকারী কলেজে হামলা ভাংচুর ও লুটপাটের ঘটনায় সোমবার ও ছাত্র এবং শ্রমিকরা মুখোমুখী অবস্থানে ছিল। ফলে শহরের যুগীর ঘোল থেকে মোস্তফা কামাল বাসটার্মিনাল পর্যন্ত গোটা এলাকায় চরম উত্তেজনা ও আতঙ্ক বিরাজ করেছে।
মালিক শ্রমিকদের বিক্ষোভসহ সকল রুটে বাস ধর্মঘট অব্যাহত রয়েছে। অপর দিকে ভোলা সরকারি কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্ররা বিক্ষোভ করে। ভোর থেকেই ঘটনাস্থলে পুলিশ অবস্থান নিয়েছে।
স্থানীয়রা জানায়, সোমবার বিকেলে বাস মালিক শ্রমিকরা ভোলা সরকারী কলেজে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুট করার প্রতিবাদে ওই কলেজের অধ্যক্ষ পারভিন আক্তারের সভাপতিত্বে সদর উপজেলার ১০টি কলেজের অধ্যক্ষরা জরুরি সভায় মিলিত হন। এ সময় ঘটনার ক্ষোভ ও নিন্দার পাশাপাশি নিহত বাস স্টাফের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়। ছাত্রদের হামলায় নয়, বরং দ্রুত বাস সরিয়ে নিতে গিয়ে বাসের চাপায় শ্রমিক মমিন নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছেন ভোলা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর পারভিন আকতার। তিনি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও সমাধান দাবি করেন। ওই সমাবেশে কলেজে হামলার ঘটনায় শ্রমিকদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় হলেও এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এদিকে বাস মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিকুল ইসলাম জানান, ছাত্রদের হামলায় বাসের হেলপার মমিন নিহত হয়েছে। ওই হত্যার ঘটনায় ১০ জনসহ অজ্ঞাত আরও দেড়শতাধিক ছাত্রকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত জেলার সকল রুটে বাস চলাচল বন্ধ থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
ভোলা থানার ওসি সোহরাব আলী জানান, কোন পক্ষের মামলাই গ্রহণ করা হয়নি।
স্থানীয়রা জানায়, সোমবার বিকেলে বাস মালিক শ্রমিকরা ভোলা সরকারী কলেজে হামলা চালিয়ে ভাংচুর ও লুট করার প্রতিবাদে ওই কলেজের অধ্যক্ষ পারভিন আক্তারের সভাপতিত্বে সদর উপজেলার ১০টি কলেজের অধ্যক্ষরা জরুরি সভায় মিলিত হন। এ সময় ঘটনার ক্ষোভ ও নিন্দার পাশাপাশি নিহত বাস স্টাফের পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানানো হয়। ছাত্রদের হামলায় নয়, বরং দ্রুত বাস সরিয়ে নিতে গিয়ে বাসের চাপায় শ্রমিক মমিন নিহত হয়েছে বলে দাবি করেছেন ভোলা সরকারী কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর পারভিন আকতার। তিনি ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও সমাধান দাবি করেন। ওই সমাবেশে কলেজে হামলার ঘটনায় শ্রমিকদের বিরুদ্ধে থানায় মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নেয়া হয় হলেও এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।
এদিকে বাস মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক সফিকুল ইসলাম জানান, ছাত্রদের হামলায় বাসের হেলপার মমিন নিহত হয়েছে। ওই হত্যার ঘটনায় ১০ জনসহ অজ্ঞাত আরও দেড়শতাধিক ছাত্রকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়েছে। হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত জেলার সকল রুটে বাস চলাচল বন্ধ থাকবে বলেও তিনি জানিয়েছেন।
ভোলা থানার ওসি সোহরাব আলী জানান, কোন পক্ষের মামলাই গ্রহণ করা হয়নি।
No comments