জাতীয় জাদুঘরে মুদ্রা ও কাগজী নোটের প্রদর্শনী শুরু-সংস্কৃতি সংবাদ
সভ্যতার ঊষালগ্নে বিনিময়ের মাধ্যম হিসেবে মানুষ কড়ি ব্যবহার করত। কালের বিবর্তনে সেই কড়ি উঠে গিয়ে প্রবর্তিত হয় মুদ্রা বা কাগজের নোট। আর তাই মানবসভ্যতার ইতিহাসে আগুন আবিষ্কারের মতোই একটি অবিস্মরণীয় ঘটনা মুদ্রা আবিষ্কার।
একটি দেশের মুদ্রার মাধ্যমে পরিস্ফুটিত হয় সেদেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য, কৃষ্টি ও সংস্কৃতি। ইতিহাসের পালাবদলে বাংলার কালযাত্রায় যেসব মুদ্রা ও কাগজী নোট প্রচলিত ছিল, তা আমাদের হাজার বছরের পথচলা ও অগ্রযাত্রার সার্থক স্মারক। আর এসব স্মারক নিয়ে সোমবার থেকে জাতীয় জাদুঘরের নলিনীকান্ত ভট্টশালী মিলনায়তনে শুরু হলো আবহমান বাংলার মুদ্রা ও কাগজী নোট শীর্ষক প্রদর্শনী। আগামী বছর জাতীয় জাদঘর প্রতিষ্ঠার শত বছরে পদার্পণ উপলক্ষে এ প্রদর্শনীর আয়োজন। আর জাদুঘরের সঙ্গে যৌথভাবে এ প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক ও এইচএসবিসি। কালের সাক্ষী এ প্রদর্শনীতে রয়েছে প্রাচীন যুগ, পাল-সেন-গুপ্ত যুগ, সুলতানী ও মোঘল যুগসহ ইতিহাসের বিভিন্ন পর্যায়ের বাংলা অঞ্চলে প্রচলিত বিভিন্ন মুদ্রা থেকে শুরু করে ব্রিটিশ, পাকিস্তান ও স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রা ও কাগজী নোট।
সোমবার বিকেলে জাদুঘরের মূল মিলনায়তনে বিশেষ অতিথি হিসেবে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ড. আতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি সচিব সুরাইয়া বেগম এনডিসি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জাদুঘরের মহাপরিচালক প্রকাশ চন্দ্র দাস। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী এ্যান্ড্রু টিল্ক। সভাপতিত্ব করেন জাদুঘরের প্রযতœ বোর্ডের সভাপতি এম আজিজুর রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুদ্রার গুরুত্ব, তাৎপর্য এবং ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তুলে ধরে বিশদ বক্তব্য রাখেন ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন, জাতীয় জাদুঘর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব সংগ্রহশালায় রক্ষিত মুদ্রা এ প্রদর্শনীর আয়োজন। এ প্রদর্শনী তরুণ সমাজকে দেশের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস-ঐতিহ্য, সভ্যতা ও সংস্কৃতিসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে ধারণা দেবে। এর মাধ্যমে দর্শনার্থীরা প্রাচীন ও মধ্যযুগ বিশেষ করে গুপ্তযুগ, সুলতানী আমল, মোগল আমল, ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল ও বাংলাদেশের গত চল্লিশ বছরের মুদ্রা প্রকাশের ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা পাবে। মুদ্রাকে একটি দেশের ঐতিহ্যের ধারক উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুদ্রা শুধুমাত্র লেনদেনের মাধ্যমই নয়, বরং একটি একটি দেশের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক। বাংলাদেশের মুদ্রার নান্দনিকতা তুলে ধরে বলেন, এক পাশে শহীদ মিনার, অন্য পাশে গাছের ডালে বসে থাকা জাতীয় পাখি দোয়েল সংবলিত বাংলাদেশের দুই টাকার নোট পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর নোটের স্বীকৃতি পেয়েছে। শুধুমাত্র একটি কাগজী নোট ছাপিয়ে বিশ্বব্যাপী এই খ্যাতি অর্জন খুবই তৃপ্তিদায়ক।
ইতিহাসের নিরিখে বাংলার আদি থেকে বর্তমানকালের ৯১৫টি মুদ্রা ও কাগজী নোট রয়েছে প্রদর্শনীতে। এতে ঠাঁই পেয়েছে জাতীয় জাদুঘর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত মুদ্রা ও নোট। জাদুঘরের সংগ্রহশালা থেকে নেয়া হয়েছে ৭৫৫টি মুদ্রা। এর মধ্যে রয়েছে ৬৭টি স্বর্ণমুদ্রা। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের সংগ্রহশালা থেকে নেয়া হয়েছে ১৬৪টি মুদ্রা। এসবের মধ্যে আছে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে উত্তর-পশ্চিম ভারতের গান্ধার অঞ্চল প্রচলিত রৌপ্যমুদ্রা। আছে ওয়ারীর বটেশ্বর থেকে প্রাপ্ত খ্রিস্ট পূর্ব চতুর্থ শতকের বঙ্গ জনপদের প্রাচীন রৌপ্যমুদ্রা। এসব মুদ্রায় অঙ্কিত রয়েছে সূর্য, ষড়ভুজ চিহ্ন, মাছ, নৌকা, হাতি প্রভৃতির প্রতীক। প্রদর্শনীতে দেখা মেলে খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতকের ঢালাইকৃত তাম্রমুদ্রা। আছে ৭৮ থেকে ১২০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত কুষান সম্রাট, গুপ্ত সম্রাট, চন্দ্রগুপ্ত ও বাসুদেবের আমলের নানা মুদ্রা। দেখা মিলবে অষ্টম শতকের আব্বাসীয় আমলের স্বর্ণমুদ্রা দিনার। ১৯৯৬ সালে চাঁদপুর থেকে পাওয়া যায় এই মুদ্রা। এসব মুদ্রা সাক্ষ্য বহন করছে খলিফা হারুন অর রশীদ, খলিফা মামুনসমহ বিভিন্ন খলিফার শাসনামল। রয়েছে ১২১০ থেকে ১৩২৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত সুলতানী আমলের মুদ্রা। আছে ৬৫২ থেকে ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত সূরী ও পাঠান সুলতানদের আমলের রৌপ্য মুদ্রা। এসব মুদ্রায় শেরশাহ, ইসলাম শাহ ও বাহাদুর শাহর নামযুক্ত রয়েছে। ছোট ছোট কাচের বাক্সে দেখা মেলে মোগল সম্রাটদের আমলের মুদ্রার। ১৫৩০ থেকে ১৮০৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত এসব মুদ্রার সঙ্গে উঠে আসে বাদশা হুমায়ুন, আকবর, জাহাঙ্গীর, শাহজাহান, আওরঙ্গজেব, ফররুখ শিয়ারের শাসনামলের কথা। ১৫৯৪ থেকে ১৫৯৯ খ্রিস্টাব্দের আসামের অহম মুদ্রাও রয়েছে এই প্রদর্শনীতে। এছাড়া প্রদর্শনীর বিভিন্ন স্মারক মুদ্রায় উঠে এসেছে বঙ্গবন্ধু সেতু, আইসিসি ক্রিকেট, বিশ্বকবি রবি ঠাকুর, কাজী নজরুলের বিদ্রোহী কবিতার ৯০ বছরসহ নানা বিষয়। সব মিলিয়ে দর্শনার্থীদের জন্য কালের পরিক্রমায় পরিভ্রমণের এক অনন্য সুযোগ করে দিয়েছে প্রদর্শনী।
আগামী ২০ জুলাই পর্যন্ত চলবে এ প্রদর্শনী। শনি থেকে বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা এবং শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।
৬৭ নবীন-প্রবীণ শিল্পীর প্রদর্শনীর সমাপ্তি
৯ জুলাই থেকে দেশের নবীন-প্রবীণ ৬৭ শিল্পীর চিত্রকর্ম প্রদর্শনীর মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে রাজধানীর উত্তর বাড্ডার এ্যাথেনা গ্যালারি অব ফাইন আর্টস। সোমবার ছিল মাসব্যাপী এ প্রদর্শনীর শেষ দিন। মাসব্যাপী এ চিত্রকলা প্রদর্শনী সাজানো হয় মুস্তাফা মনোয়ার, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, মনিরুল ইসলাম, শহীদ কবির, আবদুস শাকুর শাহ, ফরিদা জামান, জামাল আহমেদ, শেখ আফজাল হোসেন, আবদুস সাত্তার, মনিরুজ্জামান, খালিদ মাহমুদ মিঠু, নাসরিন বেগম, নাসমি আহমেদ নাদভী, কনকচাপা চাকমা, মোহাম্মদ, ইউনুস, আনিসুজ্জামান, আবু তাহেরসহ দেশের নবীন-প্রবীণ শিল্পীদের চিত্রকর্ম দিয়ে।
সোমবার বিকেলে জাদুঘরের মূল মিলনায়তনে বিশেষ অতিথি হিসেবে এ প্রদর্শনীর উদ্বোধন করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গবর্নর ড. আতিউর রহমান। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি সচিব সুরাইয়া বেগম এনডিসি। স্বাগত বক্তব্য রাখেন জাদুঘরের মহাপরিচালক প্রকাশ চন্দ্র দাস। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন এইচএসবিসি বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী এ্যান্ড্রু টিল্ক। সভাপতিত্ব করেন জাদুঘরের প্রযতœ বোর্ডের সভাপতি এম আজিজুর রহমান। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মুদ্রার গুরুত্ব, তাৎপর্য এবং ইতিহাস-ঐতিহ্যের সঙ্গে সম্পৃক্ততা তুলে ধরে বিশদ বক্তব্য রাখেন ড. আতিউর রহমান। তিনি বলেন, জাতীয় জাদুঘর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নিজস্ব সংগ্রহশালায় রক্ষিত মুদ্রা এ প্রদর্শনীর আয়োজন। এ প্রদর্শনী তরুণ সমাজকে দেশের গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস-ঐতিহ্য, সভ্যতা ও সংস্কৃতিসহ পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্য সম্পর্কে ধারণা দেবে। এর মাধ্যমে দর্শনার্থীরা প্রাচীন ও মধ্যযুগ বিশেষ করে গুপ্তযুগ, সুলতানী আমল, মোগল আমল, ব্রিটিশ আমল, পাকিস্তান আমল ও বাংলাদেশের গত চল্লিশ বছরের মুদ্রা প্রকাশের ইতিহাস সম্পর্কে ধারণা পাবে। মুদ্রাকে একটি দেশের ঐতিহ্যের ধারক উল্লেখ করে তিনি বলেন, মুদ্রা শুধুমাত্র লেনদেনের মাধ্যমই নয়, বরং একটি একটি দেশের শিক্ষা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের ধারক। বাংলাদেশের মুদ্রার নান্দনিকতা তুলে ধরে বলেন, এক পাশে শহীদ মিনার, অন্য পাশে গাছের ডালে বসে থাকা জাতীয় পাখি দোয়েল সংবলিত বাংলাদেশের দুই টাকার নোট পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর নোটের স্বীকৃতি পেয়েছে। শুধুমাত্র একটি কাগজী নোট ছাপিয়ে বিশ্বব্যাপী এই খ্যাতি অর্জন খুবই তৃপ্তিদায়ক।
ইতিহাসের নিরিখে বাংলার আদি থেকে বর্তমানকালের ৯১৫টি মুদ্রা ও কাগজী নোট রয়েছে প্রদর্শনীতে। এতে ঠাঁই পেয়েছে জাতীয় জাদুঘর ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সংগ্রহশালায় সংরক্ষিত মুদ্রা ও নোট। জাদুঘরের সংগ্রহশালা থেকে নেয়া হয়েছে ৭৫৫টি মুদ্রা। এর মধ্যে রয়েছে ৬৭টি স্বর্ণমুদ্রা। আর বাংলাদেশ ব্যাংকের সংগ্রহশালা থেকে নেয়া হয়েছে ১৬৪টি মুদ্রা। এসবের মধ্যে আছে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকে উত্তর-পশ্চিম ভারতের গান্ধার অঞ্চল প্রচলিত রৌপ্যমুদ্রা। আছে ওয়ারীর বটেশ্বর থেকে প্রাপ্ত খ্রিস্ট পূর্ব চতুর্থ শতকের বঙ্গ জনপদের প্রাচীন রৌপ্যমুদ্রা। এসব মুদ্রায় অঙ্কিত রয়েছে সূর্য, ষড়ভুজ চিহ্ন, মাছ, নৌকা, হাতি প্রভৃতির প্রতীক। প্রদর্শনীতে দেখা মেলে খ্রিস্টপূর্ব দ্বিতীয় শতকের ঢালাইকৃত তাম্রমুদ্রা। আছে ৭৮ থেকে ১২০ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত কুষান সম্রাট, গুপ্ত সম্রাট, চন্দ্রগুপ্ত ও বাসুদেবের আমলের নানা মুদ্রা। দেখা মিলবে অষ্টম শতকের আব্বাসীয় আমলের স্বর্ণমুদ্রা দিনার। ১৯৯৬ সালে চাঁদপুর থেকে পাওয়া যায় এই মুদ্রা। এসব মুদ্রা সাক্ষ্য বহন করছে খলিফা হারুন অর রশীদ, খলিফা মামুনসমহ বিভিন্ন খলিফার শাসনামল। রয়েছে ১২১০ থেকে ১৩২৪ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত সুলতানী আমলের মুদ্রা। আছে ৬৫২ থেকে ১৫৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত সূরী ও পাঠান সুলতানদের আমলের রৌপ্য মুদ্রা। এসব মুদ্রায় শেরশাহ, ইসলাম শাহ ও বাহাদুর শাহর নামযুক্ত রয়েছে। ছোট ছোট কাচের বাক্সে দেখা মেলে মোগল সম্রাটদের আমলের মুদ্রার। ১৫৩০ থেকে ১৮০৬ খ্রিষ্টাব্দ পর্যন্ত প্রচলিত এসব মুদ্রার সঙ্গে উঠে আসে বাদশা হুমায়ুন, আকবর, জাহাঙ্গীর, শাহজাহান, আওরঙ্গজেব, ফররুখ শিয়ারের শাসনামলের কথা। ১৫৯৪ থেকে ১৫৯৯ খ্রিস্টাব্দের আসামের অহম মুদ্রাও রয়েছে এই প্রদর্শনীতে। এছাড়া প্রদর্শনীর বিভিন্ন স্মারক মুদ্রায় উঠে এসেছে বঙ্গবন্ধু সেতু, আইসিসি ক্রিকেট, বিশ্বকবি রবি ঠাকুর, কাজী নজরুলের বিদ্রোহী কবিতার ৯০ বছরসহ নানা বিষয়। সব মিলিয়ে দর্শনার্থীদের জন্য কালের পরিক্রমায় পরিভ্রমণের এক অনন্য সুযোগ করে দিয়েছে প্রদর্শনী।
আগামী ২০ জুলাই পর্যন্ত চলবে এ প্রদর্শনী। শনি থেকে বুধবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা এবং শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত খোলা থাকবে।
৬৭ নবীন-প্রবীণ শিল্পীর প্রদর্শনীর সমাপ্তি
৯ জুলাই থেকে দেশের নবীন-প্রবীণ ৬৭ শিল্পীর চিত্রকর্ম প্রদর্শনীর মাধ্যমে যাত্রা শুরু করে রাজধানীর উত্তর বাড্ডার এ্যাথেনা গ্যালারি অব ফাইন আর্টস। সোমবার ছিল মাসব্যাপী এ প্রদর্শনীর শেষ দিন। মাসব্যাপী এ চিত্রকলা প্রদর্শনী সাজানো হয় মুস্তাফা মনোয়ার, সমরজিৎ রায় চৌধুরী, শাহাবুদ্দিন আহমেদ, মনিরুল ইসলাম, শহীদ কবির, আবদুস শাকুর শাহ, ফরিদা জামান, জামাল আহমেদ, শেখ আফজাল হোসেন, আবদুস সাত্তার, মনিরুজ্জামান, খালিদ মাহমুদ মিঠু, নাসরিন বেগম, নাসমি আহমেদ নাদভী, কনকচাপা চাকমা, মোহাম্মদ, ইউনুস, আনিসুজ্জামান, আবু তাহেরসহ দেশের নবীন-প্রবীণ শিল্পীদের চিত্রকর্ম দিয়ে।
No comments