পোষা কুকুরের সান্নিধ্য শিশুর রোগ সংক্রমণ কমায়!
পোষা কুকুরের সান্নিধ্যে থাকা শিশুরা প্রাণীশূন্য বাড়ির শিশুদের চেয়ে তুলনামূলকভাবে কানের কম সংক্রমণ ও শ্বাসকষ্টজনিত অসুস্থতায় ভুগে থাকে। গতকাল সোমবার প্রকাশিত একটি গবেষণামূলক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মার্কিন সাময়িকী পেডিয়াট্রিকস-এ এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। পোষা প্রাণীর সংস্পর্শ কেন ছোট বাচ্চাদের এ ধরনের কিছু রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে সে সম্পর্কে প্রতিবেদনে অবশ্য কিছু বলা হয়নি। এতে পরামর্শমূলকভাবে বলা হয়েছে, দিনের কিছুটা সময় বাড়ির বাইরে কাটানো পোষা কুকুরের সাহচর্য পেলে শিশুদের জীবনের প্রথম বছর রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বৃদ্ধি পেতে পারে।
কুকুরের মতো বিড়ালের সাহচর্যেও শিশুরা কিছু রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পায়। কিন্তু এর প্রভাব কুকুরের তুলনায় কিছুটা কম। ফিনল্যান্ডের ৩৯৭টি শিশুর ওপর পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকেরা এই ফলাফল পেয়েছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, সার্বিকভাবে বাড়ির ভেতর বিড়াল কিংবা কুকুরের সংস্পর্শে থাকা শিশুদের শ্বাসকষ্টজনিত বিভিন্ন উপসর্গ যেমন—কফ, হাঁপানির মতো শ্বাস-প্রশ্বাস, নাক বন্ধ হয়ে আসা ও জ্বর প্রায় ৩০ শতাংশ এবং কানের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৫০ শতাংশের মতো হ্রাস পায়। এএফপি।
কুকুরের মতো বিড়ালের সাহচর্যেও শিশুরা কিছু রোগের সংক্রমণ থেকে রক্ষা পায়। কিন্তু এর প্রভাব কুকুরের তুলনায় কিছুটা কম। ফিনল্যান্ডের ৩৯৭টি শিশুর ওপর পরীক্ষা চালিয়ে গবেষকেরা এই ফলাফল পেয়েছেন।
গবেষণায় দেখা গেছে, সার্বিকভাবে বাড়ির ভেতর বিড়াল কিংবা কুকুরের সংস্পর্শে থাকা শিশুদের শ্বাসকষ্টজনিত বিভিন্ন উপসর্গ যেমন—কফ, হাঁপানির মতো শ্বাস-প্রশ্বাস, নাক বন্ধ হয়ে আসা ও জ্বর প্রায় ৩০ শতাংশ এবং কানের সংক্রমণে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা ৫০ শতাংশের মতো হ্রাস পায়। এএফপি।
No comments