পরিস্থিতি তপ্ত হোক, এমন কিছু করবেন না-সরকার ও বিরোধী দলের অবস্থান
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা মেনে নেওয়ার জন্য বিরোধী দল সরকারকে যে সময়সূচি বেঁধে দিয়েছিল, তা আজ শেষ হয়ে যাচ্ছে। আগামীকাল সমাবেশ করে তাদের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করার কথা। কী হতে পারে সেই কর্মসূচি? বিরোধী দলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের অবস্থানই বা কী হবে? এই প্রশ্নগুলো মানুষের মনে।
তবে প্রথম আলোয় গতকাল প্রকাশিত খবরে কিছুটা হলেও স্বস্তির আভাস রয়েছে। খবরে বলা হয়, বিএনপির নেতৃত্বাধীন ১৮ দলীয় জোট এই মুহূর্তে কঠোর কর্মসূচিতে যাচ্ছে না। তারা সরকারকে আরও এক দফা সময় দেবে। বিরোধী দলের এই মনোভাবকে আমরা যৌক্তিক বলেই মনে করি।
শুক্রবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির বৈঠকে ‘সংবিধানের ভেতরে থেকে’ বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনার পক্ষে প্রধানমন্ত্রী মত দেন বলে দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম জানান। তিনি বিরোধী দলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে বলেও মন্তব্য করেন। সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা আনুষ্ঠানিক না অনানুষ্ঠানিক, তা নিয়ে দেশবাসীর তেমন মাথাব্যথা নেই। তারা দেখতে চায়, উভয় পক্ষ আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই নির্বাচনী সমস্যার সমাধান করুক। কেননা, আলোচনার বিকল্প হলো সংঘাত, সংঘর্ষ ও অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দেশবাসী ২০০৬-০৭ সালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখতে চায় না। ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল এই সত্যটি যত দ্রুত উপলব্ধি করবে, ততই মঙ্গল।
বিরোধী দলের অভিযোগ, উচ্চ আদালতে জামিন পাওয়া সত্ত্বেও ১৮ দলের নেতাদের আটক রাখতে সরকার নানা রকম চেষ্টা চালাচ্ছে। আসামির জামিন পাওয়া না-পাওয়া সম্পূর্ণ আদালতের এখতিয়ার। সরকারের হস্তক্ষেপ বাঞ্ছনীয় নয়। একইভাবে বিরোধী দল আহূত আগামীকালের সমাবেশেও সরকার বাধা দেবে না আশা করি। উভয় পক্ষের কাছে সংযত ও সহিষ্ণু আচরণই প্রত্যাশিত।
শুক্রবার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নির্বাহী কমিটির বৈঠকে ‘সংবিধানের ভেতরে থেকে’ বিরোধী দলের সঙ্গে আলোচনার পক্ষে প্রধানমন্ত্রী মত দেন বলে দলের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম জানান। তিনি বিরোধী দলের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনা চলছে বলেও মন্তব্য করেন। সরকার ও বিরোধী দলের আলোচনা আনুষ্ঠানিক না অনানুষ্ঠানিক, তা নিয়ে দেশবাসীর তেমন মাথাব্যথা নেই। তারা দেখতে চায়, উভয় পক্ষ আলাপ-আলোচনার মাধ্যমেই নির্বাচনী সমস্যার সমাধান করুক। কেননা, আলোচনার বিকল্প হলো সংঘাত, সংঘর্ষ ও অনিশ্চিত রাজনৈতিক পরিস্থিতি। দেশবাসী ২০০৬-০৭ সালের ঘটনার পুনরাবৃত্তি দেখতে চায় না। ক্ষমতাসীন ও বিরোধী দল এই সত্যটি যত দ্রুত উপলব্ধি করবে, ততই মঙ্গল।
বিরোধী দলের অভিযোগ, উচ্চ আদালতে জামিন পাওয়া সত্ত্বেও ১৮ দলের নেতাদের আটক রাখতে সরকার নানা রকম চেষ্টা চালাচ্ছে। আসামির জামিন পাওয়া না-পাওয়া সম্পূর্ণ আদালতের এখতিয়ার। সরকারের হস্তক্ষেপ বাঞ্ছনীয় নয়। একইভাবে বিরোধী দল আহূত আগামীকালের সমাবেশেও সরকার বাধা দেবে না আশা করি। উভয় পক্ষের কাছে সংযত ও সহিষ্ণু আচরণই প্রত্যাশিত।
No comments