জাহাজটি ডুবছে
প্রায় ২৭৪ মিটার দীর্ঘ বিশাল এই জাহাজটি আনা হয়েছে সীতাকুণ্ডের জাহাজভাঙা ইয়ার্ডে ভেঙে লোহা হিসেবে বিক্রি করার জন্য। কিন্তু এটি বন্দরের বহির্নোঙরে ভেড়ার পর ৩ জুন অন্য একটি জাহাজের সঙ্গে ধাক্কা লেগে এর তলা ফুটো হয়ে যায়।
ফুটোগুলো মেরামত করে নিরাপদে সৈকতে নেওয়ার চেষ্টা করা হলে জাহাজটির তলা আবারও ফুটো হয়ে যায়।
ইঞ্জিনকক্ষে ঢুকতে থাকে পানি। এ পরিস্থিতিতে দুর্ঘটনার কারণ এবং জ্বালানি তেল নিঃসরণের ঘটনা ঘটেছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে নৌ-বাণিজ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। অধিদপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড শিপ সার্ভেয়ার এ এফ এম সিরাজুল ইসলামকে প্রধান করে গঠিত কমিটি গতকাল শনিবার থেকে তদন্তকাজ শুরু করে।
তবে দুর্ঘটনার কারণ তদন্তের চেয়ে কীভাবে বন্দরকে নিরাপদ রেখে জাহাজটি সরিয়ে নেওয়া যায় সেই চেষ্টাই চলছে এখন। বন্দর কর্মকর্তারা জানান, জাহাজটির নোঙর কেটে কোনো উদ্ধারকারী জাহাজের সাহায্যে টেনে এটিকে সরিয়ে নিতে হবে। ঝুঁকিপূর্ণ এই কাজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আলোচনা চলছে।
বন্দরের উপ-সংরক্ষক ক্যাপ্টেন নাজমুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে জাহাজটি নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
ইঞ্জিনকক্ষে ঢুকতে থাকে পানি। এ পরিস্থিতিতে দুর্ঘটনার কারণ এবং জ্বালানি তেল নিঃসরণের ঘটনা ঘটেছে কি না, তা খতিয়ে দেখতে নৌ-বাণিজ্য অধিদপ্তর একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। অধিদপ্তরের ইঞ্জিনিয়ার অ্যান্ড শিপ সার্ভেয়ার এ এফ এম সিরাজুল ইসলামকে প্রধান করে গঠিত কমিটি গতকাল শনিবার থেকে তদন্তকাজ শুরু করে।
তবে দুর্ঘটনার কারণ তদন্তের চেয়ে কীভাবে বন্দরকে নিরাপদ রেখে জাহাজটি সরিয়ে নেওয়া যায় সেই চেষ্টাই চলছে এখন। বন্দর কর্মকর্তারা জানান, জাহাজটির নোঙর কেটে কোনো উদ্ধারকারী জাহাজের সাহায্যে টেনে এটিকে সরিয়ে নিতে হবে। ঝুঁকিপূর্ণ এই কাজের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে আলোচনা চলছে।
বন্দরের উপ-সংরক্ষক ক্যাপ্টেন নাজমুল আলম প্রথম আলোকে বলেন, মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে জাহাজটি নিরাপদে সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে আলোচনা চলছে।
No comments