ক বি তা-তাহলে কিছু হোক by টোকন ঠাকুর
তোমার চোখে চৈতি আগুন, আমার চোখে খড়
পদ্মাপাড়ের দুপুর কাঁপা—আচমকা সেই ঝড়;
তোমার দিকে রোদ ঝুঁকেছে, তোমার দিকেই মেঘ
আমার দিকে হাত বাড়াল হাওয়া: আনন্দে হ্যান্ডশেক—
পদ্মাপাড়ের দুপুর কাঁপা—আচমকা সেই ঝড়;
তোমার দিকে রোদ ঝুঁকেছে, তোমার দিকেই মেঘ
আমার দিকে হাত বাড়াল হাওয়া: আনন্দে হ্যান্ডশেক—
আমি তখন মানুষ না আর, লাশ, যে সদ্য খুন
আমাকে দেখেই টের পেয়েছেন নির্মলেন্দু গুণ
আমাকে দেখেই ধরে ফেলেছে গুণের পাকা চোখ
প্রশ্রয়ও তো ছিল, আছে, ‘তাহলে কিছু হোক...’
কী হবে আর, হয়েই আছি ঝড়ের মুখে খড়
তোমার চোখে চৈতি আগুন, খড়ের বুকে জ্বর;
বাক্য নেই, শব্দ নেই, লুকোচুরিময় দেখা
পড়ি, তোমার আগুনমাখা চোখে পদ্য লেখা...
সেই পদ্য টুকে এনেছি, পাঠক আমার মন
পড়তে পড়তে, পুড়তে পুড়তে আনচান-উচাটন!
হঠাৎ এমন হার্ট অ্যাটাকিং, হঠাৎ হলাম খুন
‘তাহলে হোক...’ শিস্ বাজালেন নির্মলেন্দু গুণ
তোমার সঙ্গে দেখা হলেই কহিব সম্মুখে
কাঁপায় কেমন উতল-হাওয়া, পদ্মাশহর, সুখে
কবিতার চে’ পদ্যে তাই মিল ধরা যায় বেশি
আকাশ লিখে শাদাপৃষ্ঠায় নীল ধরা যায় বেশি...!
বেশি বেশি নীল ঝিলমিল—কী বলবে পাঠক?
গূঢ়ার্থে সেই গুপ্তভাষা, ‘তাহলে...তাহলে কিছু হোক’
আমাকে দেখেই টের পেয়েছেন নির্মলেন্দু গুণ
আমাকে দেখেই ধরে ফেলেছে গুণের পাকা চোখ
প্রশ্রয়ও তো ছিল, আছে, ‘তাহলে কিছু হোক...’
কী হবে আর, হয়েই আছি ঝড়ের মুখে খড়
তোমার চোখে চৈতি আগুন, খড়ের বুকে জ্বর;
বাক্য নেই, শব্দ নেই, লুকোচুরিময় দেখা
পড়ি, তোমার আগুনমাখা চোখে পদ্য লেখা...
সেই পদ্য টুকে এনেছি, পাঠক আমার মন
পড়তে পড়তে, পুড়তে পুড়তে আনচান-উচাটন!
হঠাৎ এমন হার্ট অ্যাটাকিং, হঠাৎ হলাম খুন
‘তাহলে হোক...’ শিস্ বাজালেন নির্মলেন্দু গুণ
তোমার সঙ্গে দেখা হলেই কহিব সম্মুখে
কাঁপায় কেমন উতল-হাওয়া, পদ্মাশহর, সুখে
কবিতার চে’ পদ্যে তাই মিল ধরা যায় বেশি
আকাশ লিখে শাদাপৃষ্ঠায় নীল ধরা যায় বেশি...!
বেশি বেশি নীল ঝিলমিল—কী বলবে পাঠক?
গূঢ়ার্থে সেই গুপ্তভাষা, ‘তাহলে...তাহলে কিছু হোক’
No comments