প্রাণে প্রাণে বৈশাখের তান
খরার চৈত্র শেষে এল পয়লা বৈশাখ। এল বাংলা নতুন বছর। স্বাগত ১৪১৯। নতুন সূর্যোদয় জরাকে জানিয়েছে বিদায়। সূচনা হয়েছে নতুন দিনের, নব জীবনের। বৈশাখকে বরণ করতে কয়েক দিন ধরেই চলছিল নানা তোড়জোড়। তবে এ আয়োজনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল রমনার বটমূল।
১৯৬৭ সাল থেকে প্রতিবছর সেখানে বসে ছায়ানটের বর্ষবরণের আয়োজন। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থার মধ্যে ভোর ছয়টায় রমনার বটমূলে শুরু হয় ছায়ানটের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান।
মূল অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পর ছায়ানটের শিল্পীরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, অতুল প্রসাদ সেন, রজনীকান্ত সেন, শাহ আবদুল করিম, লালন শাহসহ আরও অনেকের গান পরিবেশন করেন।
জাতীয় সংগীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে সকাল নয়টায় ছায়ানটের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান শেষ হয়।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রমনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্র-সরোবরসহ রাজধানী জুড়ে নেমেছে মানুষের ঢল। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বৈশাখ বরণে সবাই নেমেছে পথে। মনের রং ফুটেছে পোশাকে। রঙিন সাজে সেজেছে সবাই। ঢোলের বাদ্য দিচ্ছে জানান, প্রাণে প্রাণে বৈশাখের তান। আজ বাঙালির বর্ষবরণ। পুরো বাংলাদেশের চিত্রই এমন।
মূল অনুষ্ঠান শুরু হওয়ার পর ছায়ানটের শিল্পীরা রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, কাজী নজরুল ইসলাম, অতুল প্রসাদ সেন, রজনীকান্ত সেন, শাহ আবদুল করিম, লালন শাহসহ আরও অনেকের গান পরিবেশন করেন।
জাতীয় সংগীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে সকাল নয়টায় ছায়ানটের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান শেষ হয়।
বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রমনা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রবীন্দ্র-সরোবরসহ রাজধানী জুড়ে নেমেছে মানুষের ঢল। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে বৈশাখ বরণে সবাই নেমেছে পথে। মনের রং ফুটেছে পোশাকে। রঙিন সাজে সেজেছে সবাই। ঢোলের বাদ্য দিচ্ছে জানান, প্রাণে প্রাণে বৈশাখের তান। আজ বাঙালির বর্ষবরণ। পুরো বাংলাদেশের চিত্রই এমন।
No comments