বনবাসে যাবেন মিলা!
মাহমুদ মানজুর: স্টেজ শো হচ্ছে একজন কণ্ঠশিল্পী কিংবা পারফর্মারের জন্য ঘরের লক্ষ্মী। সেটাকে তো পায়ে ঠেলে দেয়া অন্যায়। তাছাড়া আমাদের আলটিমেট ডেসটিনেশন বলুন আর প্রাপ্তি বলুন- পুরোটাই পাওয়া যায় ওই স্টেজ থেকে। গান পাগল কোটি প্রাণের স্পন্দন শুনতে পাই মাইক্রোফোন হাতে কোন জনসমুদ্রে দাঁড়াতেই। তখন সব কষ্ট-শ্রম-না পাওয়ার হতাশা সবকিছু ভুলে যাই। বিরামহীন স্টেজ শো করা প্রসঙ্গে এমনটাই বললেন দেশের শীর্ষ জনপ্রিয় গায়িকা মিলা। নিজের নতুন একক অ্যালবাম এরই মধ্যে প্রায় গুছিয়ে ফেলেছেন। তাতে কি? অনেক দিন ধরেই অ্যালবামটি প্রকাশ হচ্ছে- হচ্ছে করে শেষতক প্রকাশ আর হচ্ছে না। অথচ প্রায় এক বছর ধরেই অ্যালবামটি প্রকাশের জন্য মোটা দাগের স্পন্সর হয়ে তৈরি আছে মুঠোফোন প্রতিষ্ঠান ‘সিপ্রন্ট’। শুধু তাই নয় মিলার নতুন অ্যালবাম গেল দু’বছর ধরে প্রকাশের আগ্রহ প্রকাশ করে আসছে শীর্ষ তিনটি প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান।
এছাড়া, শেষ পাঁচ বছরে ‘ফেলে আসা’, ‘চ্যাপ্টার-২’ এবং ‘রি-ডিফাইন্ড’ শীর্ষক তিনটি সুপারহিট অ্যালবামের পর মিলার নতুন অ্যালবাম নিয়ে গেল দু’বছরে শ্রোতা আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে অনেকগুণ। অথচ, অ্যালবাম প্রকাশে গেল এক বছর ধরেই এ সংগীত তারকা অনেকটাই নির্বিকার সময় পার করছেন। অন্যদিকে দেশ-বিদেশ চষে বেড়াচ্ছেন স্টেজ শো মাতিয়ে।
আর এ প্রসঙ্গে তিনি বলছেন, আমার নতুন অ্যালবাম প্রায় শেষ। শুধু ফিনিশিংটা বাকি। আমার স্টেজ ব্যস্ততা সব মিলিয়ে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এরপর আমি সোজা ব্রেক নিবো। একটানা শো করতে গিয়ে নিজেও ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। অ্যালবামটাও প্রকাশের জন্য চারদিক থেকে চাপ অনুভব করছি। কিন্তু এ মুহূর্তে আমি একেবারেই নিরুপায়। হাতে নেয়া শোগুলো শেষ করে দিতে হবে। না হলে সবাই আমাকে গুলি করে মারবে। তবে আমি সিউর- মার্চের মধ্যে অ্যালবামটি চূড়ান্তভাবে শেষ করবো। এর মধ্যে গবেষণা করে একটা সুন্দর নামও ঠিক করে ফেলবো। মিলা আরও বলেন, আমিতো ভাই অ্যালবামটাকে অ্যালবামের মতোই মুক্তি দিতে চাই। শখের বসে গান করে নিজের ফেইসবুক কিংবা ওয়েবসাইটে আপলোড করে দিলে তো আর হলো না। নিজে তৈরি করে-গেয়ে নিজেই সেটা ঘরে বসে দু’চারজন বন্ধু-বান্ধব, বাবা-মাকে নিয়ে গানটা শুনলাম- নতুন বছরে এর চেয়ে বড় জোকস্ আর কি হতে পারে! এটা করলে তো আজ রাতেই পারি- সেটাতো আমি করবো না। মিলা আরও বলেন, সবার সহযোগিতায় আমার অ্যালবাম ফিজিক্যালি এবং ডিজিট্যালি দুটো ধারাতেই প্রকাশ পাবে একযোগে। ডিজিট্যাল বলতে নিজের ওয়েবসাইটে নয়! যে কোন মুঠোফোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। যেমনটা হয়েছে হাবিব ভাই, মাইলস, সোলস্ের অ্যালবামগুলো। যেদিন দেখবো নিজের গান নিজেকেই শুনতে হয় সেদিন গান ছেড়ে দিয়ে আমি রূপবান সেজে রহিমকে সঙ্গে নিয়ে বনবাসে চলে যাবো- হি হি হি ....।
এছাড়া, শেষ পাঁচ বছরে ‘ফেলে আসা’, ‘চ্যাপ্টার-২’ এবং ‘রি-ডিফাইন্ড’ শীর্ষক তিনটি সুপারহিট অ্যালবামের পর মিলার নতুন অ্যালবাম নিয়ে গেল দু’বছরে শ্রোতা আকাঙ্ক্ষা বেড়েছে অনেকগুণ। অথচ, অ্যালবাম প্রকাশে গেল এক বছর ধরেই এ সংগীত তারকা অনেকটাই নির্বিকার সময় পার করছেন। অন্যদিকে দেশ-বিদেশ চষে বেড়াচ্ছেন স্টেজ শো মাতিয়ে।
আর এ প্রসঙ্গে তিনি বলছেন, আমার নতুন অ্যালবাম প্রায় শেষ। শুধু ফিনিশিংটা বাকি। আমার স্টেজ ব্যস্ততা সব মিলিয়ে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। এরপর আমি সোজা ব্রেক নিবো। একটানা শো করতে গিয়ে নিজেও ক্লান্ত হয়ে পড়েছি। অ্যালবামটাও প্রকাশের জন্য চারদিক থেকে চাপ অনুভব করছি। কিন্তু এ মুহূর্তে আমি একেবারেই নিরুপায়। হাতে নেয়া শোগুলো শেষ করে দিতে হবে। না হলে সবাই আমাকে গুলি করে মারবে। তবে আমি সিউর- মার্চের মধ্যে অ্যালবামটি চূড়ান্তভাবে শেষ করবো। এর মধ্যে গবেষণা করে একটা সুন্দর নামও ঠিক করে ফেলবো। মিলা আরও বলেন, আমিতো ভাই অ্যালবামটাকে অ্যালবামের মতোই মুক্তি দিতে চাই। শখের বসে গান করে নিজের ফেইসবুক কিংবা ওয়েবসাইটে আপলোড করে দিলে তো আর হলো না। নিজে তৈরি করে-গেয়ে নিজেই সেটা ঘরে বসে দু’চারজন বন্ধু-বান্ধব, বাবা-মাকে নিয়ে গানটা শুনলাম- নতুন বছরে এর চেয়ে বড় জোকস্ আর কি হতে পারে! এটা করলে তো আজ রাতেই পারি- সেটাতো আমি করবো না। মিলা আরও বলেন, সবার সহযোগিতায় আমার অ্যালবাম ফিজিক্যালি এবং ডিজিট্যালি দুটো ধারাতেই প্রকাশ পাবে একযোগে। ডিজিট্যাল বলতে নিজের ওয়েবসাইটে নয়! যে কোন মুঠোফোন প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে। যেমনটা হয়েছে হাবিব ভাই, মাইলস, সোলস্ের অ্যালবামগুলো। যেদিন দেখবো নিজের গান নিজেকেই শুনতে হয় সেদিন গান ছেড়ে দিয়ে আমি রূপবান সেজে রহিমকে সঙ্গে নিয়ে বনবাসে চলে যাবো- হি হি হি ....।
No comments