ডিসিসি দক্ষিণ - গতি আসেনি কাজে
টাফ রিপোর্টার: আনুষ্ঠানিকভাবে দ্বিখণ্ডিত হওয়ার দেড় মাস পরও ঢাকা সিটি করপোরেশন দক্ষিণের কাজকর্মে তেমন কোন গতি আসেনি। অবিভক্ত ডিসিসি’র সম্পত্তি ও জনবল বিভাজনেই এই দীর্ঘ সময় ব্যয় হয়েছে। এতে পৃষ্ঠা ২০ কলাম ৩
নগরীর উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, নাগরিক সেবা সবই থমকে আছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে শলাপরামর্শ এবং খোঁজখবর নেয়ার মধ্যে সময় কাটছে সংস্থার প্রশাসক মো. খলিলুর রহমানের। গতকাল সকালে ডিসিসি দক্ষিণের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনে গিয়ে এমন চিত্রই দেখা গেছে। প্রশাসক সম্পত্তি ও জনবল বিভাজনে সময় লাগার কথা স্বীকার করেছেন। তবে সংস্থার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের রুটিন ওয়ার্কগুলো অব্যাহত আছে বলে দাবি করেন। অভিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রাণকেন্দ্র এই নগর ভবন এক সময় হাজারো মানুষের পদচারণায় মুখর দেখা যেত। দ্বিখণ্ডিত হওয়ার পর নগর ভবনের সেই প্রাণচাঞ্চল্য কমে গেছে অনেক। থেমে গেছে এখানে নানা কাজে আসা হাজারো নগরবাসীর কোলাহল। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝেও বিরাজ করছে ঢিলেঢালা ভাব। কারণ কেউ বদলি হয়েছেন, কেউ বা বদলির অপেক্ষায় আছেন। এমন অবস্থায় অফিসের কাজে মন বসছে না কারোরই। অবশ্য করার মতো তেমন কাজও নেই। এতে গোটা নগর ভবন জুড়ে চলছে স্থবিরতা। ৯টা-৫টা অফিসে হাজিরা দেয়ার মধ্যেই কাটছে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দৈনন্দিন কর্মসূচি। এদিকে নগর ভবনে কাজকর্মের এমন নাজুক অবস্থার বিপরীত নগরবাসীর হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ানোর খবরে নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। নগরবাসীর মধ্যে দেখা দেয় তীব্র প্রতিক্রিয়া। এ ব্যাপারে প্রশাসক খলিলুর রহমান বলেন, নগরীর হোল্ডিং ট্যাক্সের নিয়ম যা ছিল, তাই থাকবে। আমরা কেবল পুনর্মূল্যায়ন করবো। তিনি বলেন, ৫-১০ বছর আগে যেখানে টিনের চালা ছিল, সেখানে এখন বহুতল ভবন। তাহলে ওই ভবন মালিকের এখন টিনের চালার ট্যাক্স দেয়া কিভাবে গ্রহণযোগ্য হবে। মূলত এ ধরনের হোল্ডিংগুলোর টেক্সটাই পুনর্মূল্যায়ন হবে। এ ক্ষেত্রে আতঙ্ক বা বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য তিনি সবার প্রতি অনুরোধ জানান।
নগরীর উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, নাগরিক সেবা সবই থমকে আছে। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে শলাপরামর্শ এবং খোঁজখবর নেয়ার মধ্যে সময় কাটছে সংস্থার প্রশাসক মো. খলিলুর রহমানের। গতকাল সকালে ডিসিসি দক্ষিণের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনে গিয়ে এমন চিত্রই দেখা গেছে। প্রশাসক সম্পত্তি ও জনবল বিভাজনে সময় লাগার কথা স্বীকার করেছেন। তবে সংস্থার উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের রুটিন ওয়ার্কগুলো অব্যাহত আছে বলে দাবি করেন। অভিভক্ত ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রাণকেন্দ্র এই নগর ভবন এক সময় হাজারো মানুষের পদচারণায় মুখর দেখা যেত। দ্বিখণ্ডিত হওয়ার পর নগর ভবনের সেই প্রাণচাঞ্চল্য কমে গেছে অনেক। থেমে গেছে এখানে নানা কাজে আসা হাজারো নগরবাসীর কোলাহল। কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝেও বিরাজ করছে ঢিলেঢালা ভাব। কারণ কেউ বদলি হয়েছেন, কেউ বা বদলির অপেক্ষায় আছেন। এমন অবস্থায় অফিসের কাজে মন বসছে না কারোরই। অবশ্য করার মতো তেমন কাজও নেই। এতে গোটা নগর ভবন জুড়ে চলছে স্থবিরতা। ৯টা-৫টা অফিসে হাজিরা দেয়ার মধ্যেই কাটছে অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারীর দৈনন্দিন কর্মসূচি। এদিকে নগর ভবনে কাজকর্মের এমন নাজুক অবস্থার বিপরীত নগরবাসীর হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ানোর খবরে নতুন করে বিতর্ক সৃষ্টি হয়। নগরবাসীর মধ্যে দেখা দেয় তীব্র প্রতিক্রিয়া। এ ব্যাপারে প্রশাসক খলিলুর রহমান বলেন, নগরীর হোল্ডিং ট্যাক্সের নিয়ম যা ছিল, তাই থাকবে। আমরা কেবল পুনর্মূল্যায়ন করবো। তিনি বলেন, ৫-১০ বছর আগে যেখানে টিনের চালা ছিল, সেখানে এখন বহুতল ভবন। তাহলে ওই ভবন মালিকের এখন টিনের চালার ট্যাক্স দেয়া কিভাবে গ্রহণযোগ্য হবে। মূলত এ ধরনের হোল্ডিংগুলোর টেক্সটাই পুনর্মূল্যায়ন হবে। এ ক্ষেত্রে আতঙ্ক বা বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য তিনি সবার প্রতি অনুরোধ জানান।
No comments