৩০ লাখ শিশুর জীবনমান উন্নয়নের তাগিদ ইউনিসেফ নির্বাহী পরিচালকের
কূটনৈতিক রিপোর্টার: ঢাকা সফররত ইউনিসেফের নির্বাহী পরিচালক ড. এন্থনি লেক দেশের বিভিন্ন শহরের বস্তিতে চরম দুরবস্থার মধ্যে বেড়ে ওঠা প্রায় ৩০ লাখ শিশুর জীবনমান উন্নয়নের তাগিদ দিয়েছেন। আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সহযোগী এ প্রতিষ্ঠানের জরিপে পাওয়া তথ্য উল্লেখ করে পৃষ্ঠা ২০ কলাম ৩
তিনি বলেন, কেবল বাংলাদেশ নয়, তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল প্রায় সব দেশে গ্রামের তুলনায়
শহরের বস্তিতে শিশুরা বেশি অপুষ্টির শিকার হচ্ছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য তো বটেই মৌলিক নাগরিক সুবিধা থেকেও তারা বঞ্চিত। উন্নত জীবনের আশায় এসব শিশুর পরিবার বাধ্য হয়ে এ পরিস্থিতি মেনে নিয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকায় গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব মন্তব্য করেন। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এমডিজি অর্জনে বাংলাদেশের আশানুরূপ অগ্রগতির প্রশংসা করেন এন্থনি। বলেন, এদেশের উন্নতি দেখে আমি মুগ্ধ। এদেশের উন্নয়নে অংশীদার হতে পেরে তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান গর্বিত বলে জানান ইউনিসেফের এ কর্মকর্তা। সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপুমনি এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, আমি তাদের কাছেও বিষয়টি তুলে ধরেছি। একই সঙ্গে এসব শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের জন্য সরকারি পর্যায়ে সমতাভিত্তিক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণের কথা বলেছি। এন্থনি লেক বলেন, আমাদের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে অপুষ্টির কারণে শহরের বস্তিতে থাকা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাদের জন্য এখনই বিশেষ কর্মসূচি নিতে হবে। সরকারি ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোকে এদের পেছনে অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। তার মতে, গ্রামে কর্মসংস্থানের অভাবে লোকজন শহরের দিকে ছুটছে। সারা বিশ্বের একই চিত্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, গ্রাম ও শহরের উন্নয়নে সমতা, শিক্ষা আর উপযুক্ত কর্মসংস্থানই গ্রাম থেকে শহরমুখী মানুষের স্রোতকে ঠেকাতে পারে। মতবিনিময়কালে প্রতিষ্ঠানের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ পাসকেল ভিলেনেভ ও ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ মিশেল সেন্ট উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, কেবল বাংলাদেশ নয়, তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল প্রায় সব দেশে গ্রামের তুলনায়
শহরের বস্তিতে শিশুরা বেশি অপুষ্টির শিকার হচ্ছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য তো বটেই মৌলিক নাগরিক সুবিধা থেকেও তারা বঞ্চিত। উন্নত জীবনের আশায় এসব শিশুর পরিবার বাধ্য হয়ে এ পরিস্থিতি মেনে নিয়েছে। গতকাল সন্ধ্যায় ঢাকায় গণমাধ্যমের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মতবিনিময়কালে তিনি এসব মন্তব্য করেন। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা-এমডিজি অর্জনে বাংলাদেশের আশানুরূপ অগ্রগতির প্রশংসা করেন এন্থনি। বলেন, এদেশের উন্নতি দেখে আমি মুগ্ধ। এদেশের উন্নয়নে অংশীদার হতে পেরে তিনি ও তার প্রতিষ্ঠান গর্বিত বলে জানান ইউনিসেফের এ কর্মকর্তা। সফরকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপুমনি এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী আ ফ ম রুহুল হকের সঙ্গে সাক্ষাতের প্রসঙ্গ তুলে ধরে তিনি বলেন, আমি তাদের কাছেও বিষয়টি তুলে ধরেছি। একই সঙ্গে এসব শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের জন্য সরকারি পর্যায়ে সমতাভিত্তিক উন্নয়ন কর্মসূচি গ্রহণের কথা বলেছি। এন্থনি লেক বলেন, আমাদের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে অপুষ্টির কারণে শহরের বস্তিতে থাকা শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। তাদের জন্য এখনই বিশেষ কর্মসূচি নিতে হবে। সরকারি ও উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলোকে এদের পেছনে অর্থ বিনিয়োগ করতে হবে। তার মতে, গ্রামে কর্মসংস্থানের অভাবে লোকজন শহরের দিকে ছুটছে। সারা বিশ্বের একই চিত্র উল্লেখ করে তিনি বলেন, গ্রাম ও শহরের উন্নয়নে সমতা, শিক্ষা আর উপযুক্ত কর্মসংস্থানই গ্রাম থেকে শহরমুখী মানুষের স্রোতকে ঠেকাতে পারে। মতবিনিময়কালে প্রতিষ্ঠানের কান্ট্রি রিপ্রেজেন্টেটিভ পাসকেল ভিলেনেভ ও ডেপুটি রিপ্রেজেন্টেটিভ মিশেল সেন্ট উপস্থিত ছিলেন।
No comments