রাজধানীতে বাড়ছে হোল্ডিং ট্যাক্স
আহমেদ জামাল: প্রায় দুই যুগ পর রাজধানীর হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ছে। এতে নগরীর বাড়ি মালিকদের প্রায় দ্বিগুণ টাকা ট্যাক্স দিতে হবে। যার প্রত্যক্ষ প্রভাব পৃষ্ঠা ৮ কলাম ১
পড়বে রাজধানীর ভাড়াটিয়াদের ওপর। ডিসিসি সূত্র জানিয়েছে, ঢাকায় সর্বশেষ হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধি পায় ১৯৮৯ সালে। ২০০২ সালে সাদেক হোসেন খোকা মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর ২০০৩ সালে ট্যাক্স পুনর্মূল্যায়নের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এ জন্য সেলফ অ্যাসেসমেন্ট পদ্ধতি গ্রহণ করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাৎক্ষণিক এই উদ্যোগের বিরুদ্ধে বাড়িওয়ালাদের পক্ষ থেকে জোর আপত্তি আসতে থাকে। এক পর্যায়ে এ নিয়ে উচ্চ আদালতে রিট হয়। পরে আদালতের নির্দেশে রিঅ্যাসেসমেন্ট স্থগিত হয়ে যায়। এরপর মেয়র খোকা এনিয়ে আর এগোননি। প্রায় দ্বিগুণ মেয়াদের সমান দায়িত্ব পালনকালে মেয়র হোল্ডিং ট্যাক্স এক টাকাও বাড়ান নি। তবে সমপ্রতি দ্বিখণ্ডিত হওয়ার পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক পুনর্মূল্যায়নের (রিঅ্যাসেসমেন্ট) মাধ্যমে বাড়িওয়ালাদের ওপর ট্যাক্স বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও প্রশাসকের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির নির্দেশনায় এই পুনর্মূল্যায়নের কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন তারা। এতে ডিসিসি’র হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ আয় তিনগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ডিসিসি’র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, হোল্ডিং ট্যাক্সের হার বাড়ছে না, ট্যাক্সের পরিমাণ বাড়বে। বাড়ির বাড়তি আয়, বাড়ি ও ফ্লোর বৃদ্ধির কারণেই ট্যাক্স বাড়বে। যেটাই হোক রিঅ্যাসেসমেন্টের কারণে রাজধানীতে বাড়ি ভাড়া আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা মনে করছেন অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক দিয়ে এভাবে নগরবাসীর ওপর করের বোঝা চাপানো সঠিক কাজ হচ্ছে না। নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই নাগরিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে গ্রহণযোগ্য হবে । স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ, সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, স্বীকার করি রিঅ্যাসেসমেন্ট করা দরকার। তবে অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসকের মাধ্যমে করা কতটুকু ঠিক সে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। তিনি বলেন, নগরবাসীর সঙ্গে আলোচনা করে জনমত সৃষ্টির মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরই এই নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্তগুলো নেয়া উচিত। এদিকে ডিসিসি দক্ষিণের প্রশাসক মো. খলিলুর রহমান বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে জানান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি অনেক আগেই রাজধানীতে হোল্ডিং ট্যাক্স পুনর্মূল্যায়নের নির্দেশ দিয়েছে। চলতি মাসেই এই পুনর্মূল্যায়নের কাজ শুরু হবে। তবে এই পুনর্মূল্যায়ন স্বপ্রণোদিত (সেলফ অ্যাসেসমেন্ট) হবে নাকি আরোপিত পুনর্মূল্যায়ন (ইম্পোজ অ্যাসেসমেন্ট) হবে তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে ঠিক করা হবে। ডিসিসি’র আয় বৃদ্ধি, হোল্ডিং ট্যাক্সকে ডিজিটালাইজড করা এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণে সুবিধার দিক লক্ষ্য রেখেই ট্যাক্স রিঅ্যাসেসমেন্টের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান। তবে এর ফলে নগরবাসীর বিরূপ প্রতিক্রিয়া মোকাবিলায় রিঅ্যাসেসমেন্টের আগে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে নাগরিক কমিটি গঠনসহ নানা পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে প্রশাসক জানান।
দ্বিখণ্ডিত ডিসিসি’র দুই অংশে হোল্ডিং সংখ্যা সোয়া ২ লাখের মতো। এর মধ্যে দক্ষিণে এক লাখ ২৫ হাজার। ২০১০-১১ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে হোল্ডিং ট্যাক্সবাবদ আয় ধরা হয়েছিল ২৮০ কোটি টাকা। আর চলতি অর্থবছরে এ খাতে আয়ের টার্গেট রাখা হয়েছে ৪২০ কোটি টাকা। হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির ব্যাপারে সমপ্রতি ডিসিসি’র পক্ষ থেকে অনুসন্ধানী একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এতে পুনর্র্মূল্যায়ন হলে হোল্ডিং ট্যাক্স বর্তমানের তিনগুণে দাঁড়াতে পারে বলে মতামত ব্যক্ত করা হয়। তবে এই পুনর্মূল্যায়ন কিভাবে হবে সেটি আলোচনা করে ঠিক করার প্রস্তাব করা হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রায় দুই যুগ আগে সর্বশেষ রাজধানীতে হোল্ডিং ট্যাক্স নির্ধারণ হয়। তা হচ্ছে বাড়ির মোট আয়ের ওপর বাৎসরিক ১২% এর মধ্যে বাড়ির জন্য ৭%, স্ট্রিট লাইটের জন্য ২% এবং পরিচ্ছন্নতার জন্য ৩%। এরপর দীর্ঘ সময়ে কোন নির্বাচিত সরকার হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেননি। অবশ্য মেয়র সাদেক হোসেন খোকার আমলে পুনর্মূল্যায়নের উদ্যোগ নিয়েও তা কার্যকর করা যায়নি। এদিকে ডিসিসি দক্ষিণের প্রশাসক খলিলুর রহমান তার অংশে একটি অ্যাসেসমেন্টের ব্যাপারে বলেন, অ্যাসেসমেন্টে ২৫ কোটি টাকা আয় হয়। পরে তা নানা কৌশলে এক কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। তিনি বলেন, এবার অ্যাসেসমেন্টের ক্ষেত্রে আমরা ঝটিকা পরিদর্শনে গিয়ে যে কোন ধরনের অনিয়ম শনাক্ত করার চেষ্টা করবো। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে নগরবাসীর ওপর কর বৃদ্ধির মতো পদক্ষেপ কেন নেয়া হচ্ছে-এমন প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক খলিলুর রহমান বলেন, এটি মন্ত্রণালয় ও সংসদীয় কমিটির অনেক আগের সিদ্ধান্ত। এনিয়ে মেয়র খোকার সময়ে মামলার ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, আমি যতদূর জানি এখন মামলা নেই। আর থেকে থাকলে দ্রুত তা মীমাংসা করা হবে। বাড়িওয়ালাদের পক্ষ থেকে প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখে পড়ার আশঙ্কার ব্যাপারে তিনি বলেন, এ জন্য আগের নাগরিক কমিটি ভেঙে নতুন নাগরিক কমিটি গঠন করা হবে। তাদের নিয়ে বৈঠক করে জনমত সৃষ্টি করা হবে। রিঅ্যাসেসমেন্টের সুফলের ব্যাপারে তিনি বলেন, এতে আমরা মনে করছি ডিসিসি’র আয় অনেক বেড়ে যাবে। কারণ হোল্ডিং ট্যাক্সকে আপডেট করে ডিজিটালাইজড করতে চাই। বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের মধ্যে ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ঝামেলার ব্যাপারে তিনি বলেন, এতে ডিসিসি’র কিছু করার নেই। বাড়ি ভাড়া আইন তো আছে। কিন্তু তাতো মানা হচ্ছে না।
পড়বে রাজধানীর ভাড়াটিয়াদের ওপর। ডিসিসি সূত্র জানিয়েছে, ঢাকায় সর্বশেষ হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধি পায় ১৯৮৯ সালে। ২০০২ সালে সাদেক হোসেন খোকা মেয়র নির্বাচিত হওয়ার পর ২০০৩ সালে ট্যাক্স পুনর্মূল্যায়নের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। এ জন্য সেলফ অ্যাসেসমেন্ট পদ্ধতি গ্রহণ করেছিলেন তিনি। কিন্তু তাৎক্ষণিক এই উদ্যোগের বিরুদ্ধে বাড়িওয়ালাদের পক্ষ থেকে জোর আপত্তি আসতে থাকে। এক পর্যায়ে এ নিয়ে উচ্চ আদালতে রিট হয়। পরে আদালতের নির্দেশে রিঅ্যাসেসমেন্ট স্থগিত হয়ে যায়। এরপর মেয়র খোকা এনিয়ে আর এগোননি। প্রায় দ্বিগুণ মেয়াদের সমান দায়িত্ব পালনকালে মেয়র হোল্ডিং ট্যাক্স এক টাকাও বাড়ান নি। তবে সমপ্রতি দ্বিখণ্ডিত হওয়ার পর ঢাকা সিটি করপোরেশনের (ডিসিসি) অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক পুনর্মূল্যায়নের (রিঅ্যাসেসমেন্ট) মাধ্যমে বাড়িওয়ালাদের ওপর ট্যাক্স বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। যদিও প্রশাসকের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও সংসদীয় স্থায়ী কমিটির নির্দেশনায় এই পুনর্মূল্যায়নের কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন তারা। এতে ডিসিসি’র হোল্ডিং ট্যাক্স বাবদ আয় তিনগুণ বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হচ্ছে। তবে ডিসিসি’র সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, হোল্ডিং ট্যাক্সের হার বাড়ছে না, ট্যাক্সের পরিমাণ বাড়বে। বাড়ির বাড়তি আয়, বাড়ি ও ফ্লোর বৃদ্ধির কারণেই ট্যাক্স বাড়বে। যেটাই হোক রিঅ্যাসেসমেন্টের কারণে রাজধানীতে বাড়ি ভাড়া আরও বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা। তারা মনে করছেন অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসক দিয়ে এভাবে নগরবাসীর ওপর করের বোঝা চাপানো সঠিক কাজ হচ্ছে না। নির্বাচিত প্রতিনিধিরাই নাগরিকদের সঙ্গে আলোচনা করে এ ধরনের সিদ্ধান্ত নিলে গ্রহণযোগ্য হবে । স্থানীয় সরকার বিশেষজ্ঞ, সুশাসনের জন্য নাগরিক-সুজনের সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদার বলেন, স্বীকার করি রিঅ্যাসেসমেন্ট করা দরকার। তবে অন্তর্বর্তীকালীন প্রশাসকের মাধ্যমে করা কতটুকু ঠিক সে প্রশ্ন তোলা যেতেই পারে। তিনি বলেন, নগরবাসীর সঙ্গে আলোচনা করে জনমত সৃষ্টির মাধ্যমে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদেরই এই নীতি নির্ধারণী সিদ্ধান্তগুলো নেয়া উচিত। এদিকে ডিসিসি দক্ষিণের প্রশাসক মো. খলিলুর রহমান বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমকে জানান, স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি অনেক আগেই রাজধানীতে হোল্ডিং ট্যাক্স পুনর্মূল্যায়নের নির্দেশ দিয়েছে। চলতি মাসেই এই পুনর্মূল্যায়নের কাজ শুরু হবে। তবে এই পুনর্মূল্যায়ন স্বপ্রণোদিত (সেলফ অ্যাসেসমেন্ট) হবে নাকি আরোপিত পুনর্মূল্যায়ন (ইম্পোজ অ্যাসেসমেন্ট) হবে তা কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করে ঠিক করা হবে। ডিসিসি’র আয় বৃদ্ধি, হোল্ডিং ট্যাক্সকে ডিজিটালাইজড করা এবং উন্নয়ন পরিকল্পনা গ্রহণে সুবিধার দিক লক্ষ্য রেখেই ট্যাক্স রিঅ্যাসেসমেন্টের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে তিনি জানান। তবে এর ফলে নগরবাসীর বিরূপ প্রতিক্রিয়া মোকাবিলায় রিঅ্যাসেসমেন্টের আগে জনমত সৃষ্টির লক্ষ্যে নাগরিক কমিটি গঠনসহ নানা পদক্ষেপ নেয়া হবে বলে প্রশাসক জানান।
দ্বিখণ্ডিত ডিসিসি’র দুই অংশে হোল্ডিং সংখ্যা সোয়া ২ লাখের মতো। এর মধ্যে দক্ষিণে এক লাখ ২৫ হাজার। ২০১০-১১ অর্থবছরের সংশোধিত বাজেটে হোল্ডিং ট্যাক্সবাবদ আয় ধরা হয়েছিল ২৮০ কোটি টাকা। আর চলতি অর্থবছরে এ খাতে আয়ের টার্গেট রাখা হয়েছে ৪২০ কোটি টাকা। হোল্ডিং ট্যাক্স বৃদ্ধির ব্যাপারে সমপ্রতি ডিসিসি’র পক্ষ থেকে অনুসন্ধানী একটি প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। এতে পুনর্র্মূল্যায়ন হলে হোল্ডিং ট্যাক্স বর্তমানের তিনগুণে দাঁড়াতে পারে বলে মতামত ব্যক্ত করা হয়। তবে এই পুনর্মূল্যায়ন কিভাবে হবে সেটি আলোচনা করে ঠিক করার প্রস্তাব করা হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, প্রায় দুই যুগ আগে সর্বশেষ রাজধানীতে হোল্ডিং ট্যাক্স নির্ধারণ হয়। তা হচ্ছে বাড়ির মোট আয়ের ওপর বাৎসরিক ১২% এর মধ্যে বাড়ির জন্য ৭%, স্ট্রিট লাইটের জন্য ২% এবং পরিচ্ছন্নতার জন্য ৩%। এরপর দীর্ঘ সময়ে কোন নির্বাচিত সরকার হোল্ডিং ট্যাক্স বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেননি। অবশ্য মেয়র সাদেক হোসেন খোকার আমলে পুনর্মূল্যায়নের উদ্যোগ নিয়েও তা কার্যকর করা যায়নি। এদিকে ডিসিসি দক্ষিণের প্রশাসক খলিলুর রহমান তার অংশে একটি অ্যাসেসমেন্টের ব্যাপারে বলেন, অ্যাসেসমেন্টে ২৫ কোটি টাকা আয় হয়। পরে তা নানা কৌশলে এক কোটি টাকায় নামিয়ে আনা হয়। তিনি বলেন, এবার অ্যাসেসমেন্টের ক্ষেত্রে আমরা ঝটিকা পরিদর্শনে গিয়ে যে কোন ধরনের অনিয়ম শনাক্ত করার চেষ্টা করবো। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে নগরবাসীর ওপর কর বৃদ্ধির মতো পদক্ষেপ কেন নেয়া হচ্ছে-এমন প্রশ্নের জবাবে প্রশাসক খলিলুর রহমান বলেন, এটি মন্ত্রণালয় ও সংসদীয় কমিটির অনেক আগের সিদ্ধান্ত। এনিয়ে মেয়র খোকার সময়ে মামলার ব্যাপারে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, আমি যতদূর জানি এখন মামলা নেই। আর থেকে থাকলে দ্রুত তা মীমাংসা করা হবে। বাড়িওয়ালাদের পক্ষ থেকে প্রতিকূল পরিস্থিতির মুখে পড়ার আশঙ্কার ব্যাপারে তিনি বলেন, এ জন্য আগের নাগরিক কমিটি ভেঙে নতুন নাগরিক কমিটি গঠন করা হবে। তাদের নিয়ে বৈঠক করে জনমত সৃষ্টি করা হবে। রিঅ্যাসেসমেন্টের সুফলের ব্যাপারে তিনি বলেন, এতে আমরা মনে করছি ডিসিসি’র আয় অনেক বেড়ে যাবে। কারণ হোল্ডিং ট্যাক্সকে আপডেট করে ডিজিটালাইজড করতে চাই। বাড়িওয়ালা ও ভাড়াটিয়াদের মধ্যে ভাড়া বৃদ্ধি নিয়ে ঝামেলার ব্যাপারে তিনি বলেন, এতে ডিসিসি’র কিছু করার নেই। বাড়ি ভাড়া আইন তো আছে। কিন্তু তাতো মানা হচ্ছে না।
No comments