কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজে শিক্ষকদের কালোব্যাজ ধারণ
স্টাফ রিপোর্টার, কুড়িগ্রাম থেকে: কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখার ছাত্রলীগের সভাপতি তোসাদ্দক হোসেন তাপস দর্শন বিভাগের প্রভাষক সাদাকাত হোসেনকে লাঞ্ছিত করার প্রতিবাদে গতকাল থেকে শিক্ষকদের প্রতিবাদ কর্মসূচি শুরু হয়েছে। কর্মসূচির প্রথম দিনে শিক্ষকরা কালব্যাজ ধারণ করে। বিসিএস সাধারণ শিক্ষা সমিতির উদ্যোগে হামলাকারীকে গ্রেপ্তার ও শাস্তি না হওয়া পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে মানববন্ধন, প্রতীকী অনশন, মৌন মিছিল, ক্লাস বর্জন ও গণবদলির আবেদন পেশ করা হবে মর্মে লিখিতভাবে জানানো হয়। শিক্ষকদের অভিযোগ, গত ২৩শে ডিসেম্বর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে অনার্স প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার সময় পরীক্ষার্থী মোসাম্মৎ সেলিনা পারভীন তার মোবাইল ফোনে আসা এসএমএস দেখে দেখে পরীক্ষার উত্তরপত্র (ওএমআর) পূরণ করছিল। কক্ষ পরিদর্শক হিসেবে দায়িত্বরত দর্শন বিভাগের প্রভাষক সাদাকাত হোসেন পরীক্ষার হলে মোবাইল ব্যবহারে বাধা দেন।
এ খবর পেয়ে তার আত্মীয় ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সভাপতি তোসাদ্দক হোসেন তাপস ওই শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে রুমে আটকে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ নিয়ে অধ্যক্ষসহ অন্যান্য শিক্ষক তাকে উদ্ধার করে অফিস রুমে নিয়ে আসার সময় তাপস ও তার সহযোগীরা ওই শিক্ষককে লাথি, ঘুষিসহ বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনার পর সদর থানায় একটি মামলা করা হলেও তারা জিডি হিসেবে নেয়া হয় বলে শিক্ষকদের অভিযোগ।
বিসিএস শিক্ষা সমিতি কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আনছার উদ্দিন জানিয়েছেন, শিক্ষকের ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের পুলিশ গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় না আনা পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। শুধু তাই নয় দাবি মানা না হলে ধর্মঘটের মতো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মইনুল ইসলাম জানান, শিক্ষকরা মামলা দেয়নি একটি অভিযোগ দিয়েছে মাত্র। সে অভিযোগ পত্রে কারও স্বাক্ষর নেই। কাজেই বিধিসম্মত না হওয়ায় তা জিডি হিসেবে রেখে দেয়া হয়েছে।
এ খবর পেয়ে তার আত্মীয় ছাত্রলীগের কলেজ শাখার সভাপতি তোসাদ্দক হোসেন তাপস ওই শিক্ষককে লাঞ্ছিত করে রুমে আটকে রাখে। খবর পেয়ে পুলিশ নিয়ে অধ্যক্ষসহ অন্যান্য শিক্ষক তাকে উদ্ধার করে অফিস রুমে নিয়ে আসার সময় তাপস ও তার সহযোগীরা ওই শিক্ষককে লাথি, ঘুষিসহ বেধড়ক পেটাতে থাকে।
এ ঘটনার পর সদর থানায় একটি মামলা করা হলেও তারা জিডি হিসেবে নেয়া হয় বলে শিক্ষকদের অভিযোগ।
বিসিএস শিক্ষা সমিতি কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজ শাখার সাধারণ সম্পাদক মো. আনছার উদ্দিন জানিয়েছেন, শিক্ষকের ওপর হামলাকারী সন্ত্রাসীদের পুলিশ গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় না আনা পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। শুধু তাই নয় দাবি মানা না হলে ধর্মঘটের মতো কঠোর কর্মসূচি দেয়া হবে।
কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মইনুল ইসলাম জানান, শিক্ষকরা মামলা দেয়নি একটি অভিযোগ দিয়েছে মাত্র। সে অভিযোগ পত্রে কারও স্বাক্ষর নেই। কাজেই বিধিসম্মত না হওয়ায় তা জিডি হিসেবে রেখে দেয়া হয়েছে।
No comments