জাহাজ নির্মাণ নিয়ে প্রদর্শনী ১৯ জানুয়ারি থেকে-১০ বছরে হাজার কোটি ডলার রপ্তানি সম্ভব
জাহাজ নির্মাণ ও জাহাজভাঙা এবং নৌ-স্থাপত্যশিল্পের জন্য বাংলাদেশের ব্যাপক সম্ভাবনা আছে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি জাহাজ ডেনমার্ক, জার্মানি ও পাকিস্তানে রপ্তানি হয়েছে। সরকারের সহায়তা পেলে ১০ বছরের ব্যবধানে এক হাজার কোটি ডলারের রপ্তানি আয় সম্ভব।
ঢাকায় জাহাজ নির্মাণসামগ্রী, প্রযুক্তি ও নৌ-স্থাপত্যের আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী ‘মেরিনটেক বাংলাদেশ’ আয়োজন উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা এসব কথা বলেন।
প্রদর্শনীর আয়োজক এক্সপোনেট এক্সিবিশন প্রাইভেট লিমিটেড গতকাল রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে বক্তব্য দেন এক্সপোনেট এক্সিবিশনের নির্বাহী পরিচালক খায়রুল বাশার, খান ব্রাদার্স শিপবিল্ডিংয়ের পরিচালক আবদুর রহিম, প্যাফিসিফ গ্রুপের খালেদ মোর্শেদুজ্জামান, মেরিন হাউসের নির্বাহী পরিচালক মো. শামসুল আলম প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে তিন দিনব্যাপী মেরিনটেক বাংলাদেশ শুরু হবে ১৯ জানুয়ারি। এতে বাংলাদেশসহ জার্মানি, ডেনমার্ক, নরওয়ে, দুবাই, কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন, জাপান, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার ২০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের আধুনিক জাহাজ নির্মাণ প্রযুক্তি, মেরিন কাটিং, মেরিন ইঞ্জিন, কেব্ল লাইটিং, পাওয়ার জেনারেশন জেনারেটর, নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রযুক্তি ইত্যাদি প্রদর্শন করবে।
প্রদর্শনী সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রদর্শনীটির টাইটেল স্পন্সর প্যাসিফিক শিপবিল্ডিং লিমিটেড।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দেশে জাহাজ নির্মাণ নতুন রপ্তানি খাত হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। এরই মধ্যে রপ্তানি হওয়া জাহাজে বিদেশি ক্রেতারা খুশি হয়েছেন। তাঁরা আরও নতুন জাহাজ নির্মাণে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু দেশের জাহাজ নির্মাণের ডকইয়ার্ডগুলো এখনো আন্তর্জাতিক মানের নয়।
আবদুর রহিম বলেন, ‘আমাদের মূল বাজার ইউরোপ। সেখানকার বেশির ভাগ জাহাজের বয়স এখন ২৯ বছর পার হয়েছে। ২৬-২৭ বছর হলেই তারা জাহাজ ভেঙে নতুন করে তৈরি করে। কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দার কারণে এখনো সেভাবে কার্যাদেশ আসছে না। তবে এটা সাময়িক।
মো. শামসুল আলম বলেন, বাংলাদেশে ১০ হাজার টনের কম ওজনের জাহাজ তৈরি হয়। বিশ্বের আর কোথাও এত হালকা জাহাজ তৈরি করে না। তাই এ খাতের সম্ভাবনা ব্যাপক, মূল্য সংযোজনও অনেক বেশি।
বক্তারা আরও বলেন, জাহাজ নির্মাণ খাতে বিনিয়োগ করতে দেশি-বিদেশি অনেক বিনিয়োগকারী টাকা নিয়ে বসে আছেন। এখন শুধু নদীর পাড়ের ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।
প্রদর্শনীর আয়োজক এক্সপোনেট এক্সিবিশন প্রাইভেট লিমিটেড গতকাল রোববার জাতীয় প্রেসক্লাবে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করে। এতে বক্তব্য দেন এক্সপোনেট এক্সিবিশনের নির্বাহী পরিচালক খায়রুল বাশার, খান ব্রাদার্স শিপবিল্ডিংয়ের পরিচালক আবদুর রহিম, প্যাফিসিফ গ্রুপের খালেদ মোর্শেদুজ্জামান, মেরিন হাউসের নির্বাহী পরিচালক মো. শামসুল আলম প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, রাজধানীর রূপসী বাংলা হোটেলে তিন দিনব্যাপী মেরিনটেক বাংলাদেশ শুরু হবে ১৯ জানুয়ারি। এতে বাংলাদেশসহ জার্মানি, ডেনমার্ক, নরওয়ে, দুবাই, কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, চীন, জাপান, ভারত ও ইন্দোনেশিয়ার ২০টি শিল্পপ্রতিষ্ঠান অংশ নেবে। প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের আধুনিক জাহাজ নির্মাণ প্রযুক্তি, মেরিন কাটিং, মেরিন ইঞ্জিন, কেব্ল লাইটিং, পাওয়ার জেনারেশন জেনারেটর, নবায়নযোগ্য জ্বালানি প্রযুক্তি ইত্যাদি প্রদর্শন করবে।
প্রদর্শনী সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত সবার জন্য উন্মুক্ত থাকবে। প্রদর্শনীটির টাইটেল স্পন্সর প্যাসিফিক শিপবিল্ডিং লিমিটেড।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা বলেন, দেশে জাহাজ নির্মাণ নতুন রপ্তানি খাত হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। এরই মধ্যে রপ্তানি হওয়া জাহাজে বিদেশি ক্রেতারা খুশি হয়েছেন। তাঁরা আরও নতুন জাহাজ নির্মাণে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। কিন্তু দেশের জাহাজ নির্মাণের ডকইয়ার্ডগুলো এখনো আন্তর্জাতিক মানের নয়।
আবদুর রহিম বলেন, ‘আমাদের মূল বাজার ইউরোপ। সেখানকার বেশির ভাগ জাহাজের বয়স এখন ২৯ বছর পার হয়েছে। ২৬-২৭ বছর হলেই তারা জাহাজ ভেঙে নতুন করে তৈরি করে। কিন্তু অর্থনৈতিক মন্দার কারণে এখনো সেভাবে কার্যাদেশ আসছে না। তবে এটা সাময়িক।
মো. শামসুল আলম বলেন, বাংলাদেশে ১০ হাজার টনের কম ওজনের জাহাজ তৈরি হয়। বিশ্বের আর কোথাও এত হালকা জাহাজ তৈরি করে না। তাই এ খাতের সম্ভাবনা ব্যাপক, মূল্য সংযোজনও অনেক বেশি।
বক্তারা আরও বলেন, জাহাজ নির্মাণ খাতে বিনিয়োগ করতে দেশি-বিদেশি অনেক বিনিয়োগকারী টাকা নিয়ে বসে আছেন। এখন শুধু নদীর পাড়ের ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে।
No comments