বছরের সর্বনিম্ন লেনদেন
দেশের শেয়ারবাজারে গতকাল রোববার সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে আবারও দরপতন হয়েছে। লেনদেনও অনেক কমে গেছে। ঢাকার বাজারে গতকাল দিন শেষে প্রায় ২৪৮ কোটি টাকার লেনদেন হয়। নতুন বছরে এখন পর্যন্ত এটিই সর্বনিম্ন লেনদেন। এর আগে গত বছরের ১৮ ডিসেম্বর ডিএসইতে ২১০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছিল।
প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক গতকাল দিন শেষে প্রায় ৮৩ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৬১ শতাংশ কমে গেছে। অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে প্রায় ২৫০ পয়েন্ট বা ১ দশমিক ৭১ শতাংশ।
এদিকে শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকা বিনিয়োগসংক্রান্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নির্দেশনা (এসআরও) গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
এর ফলে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত অর্থের উৎস সম্পর্কে কর কর্তৃপক্ষ আর কোনো প্রশ্ন তুলবে না। অর্থাৎ বিনিয়োগকৃত অর্থ অবৈধ বা কর ফাঁকি দিয়ে উপার্জিত কি না—তা জানতে চাওয়া হবে না।
এতে আরও বলা হয়েছে, অন্য কোনো আইনে বর্ণিত অপরাধ সংঘটনের মাধ্যমে অর্জিত আয়ের ক্ষেত্রে এই প্রজ্ঞাপনে বর্ণিত সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।
বাজার চিত্র: রোববার দুই বাজারে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ডিএসইতে ৮৫ শতাংশ এবং সিএসইতে ৯৫ শতাংশের দাম কমেছে।
লেনদেন কমার কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজ বলেন, বিনিয়োগকারীদের অনেকেই গতকাল বিশ্ব ইজতেমায় আখেরি মোনাজাতে অংশ নিয়েছেন। এ কারণে বাজারে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ছিল অন্যান্য দিনের চেয়ে কম। ফলে লেনদেন কমে গেছে।
আগের দিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল মূল্যসূচকের পতন দিয়েই ঢাকার বাজারে লেনদেন শুরু হয়। প্রথম পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৯ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সেটি কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও আগের দিনের অবস্থানে আর ফিরে যেতে পারেনি। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার ৩২ পয়েন্টে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২১৫টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১০টির দাম। এদিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৮০ কোটি টাকা কম।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল দিন শেষে নেমে এসেছে প্রায় ১৪ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে মোট ১৭৬টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৬৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে মাত্র পাঁচটির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিন শেষে চট্টগ্রামের বাজারে প্রায় ৩১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে তিন কোটি টাকা কম।
এদিকে শেয়ারবাজারে অপ্রদর্শিত অর্থ বা কালোটাকা বিনিয়োগসংক্রান্ত জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) নির্দেশনা (এসআরও) গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।
এর ফলে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগকৃত অর্থের উৎস সম্পর্কে কর কর্তৃপক্ষ আর কোনো প্রশ্ন তুলবে না। অর্থাৎ বিনিয়োগকৃত অর্থ অবৈধ বা কর ফাঁকি দিয়ে উপার্জিত কি না—তা জানতে চাওয়া হবে না।
এতে আরও বলা হয়েছে, অন্য কোনো আইনে বর্ণিত অপরাধ সংঘটনের মাধ্যমে অর্জিত আয়ের ক্ষেত্রে এই প্রজ্ঞাপনে বর্ণিত সুবিধা প্রযোজ্য হবে না।
বাজার চিত্র: রোববার দুই বাজারে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে ডিএসইতে ৮৫ শতাংশ এবং সিএসইতে ৯৫ শতাংশের দাম কমেছে।
লেনদেন কমার কারণ সম্পর্কে বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমবিএ) সভাপতি মোহাম্মদ এ হাফিজ বলেন, বিনিয়োগকারীদের অনেকেই গতকাল বিশ্ব ইজতেমায় আখেরি মোনাজাতে অংশ নিয়েছেন। এ কারণে বাজারে বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ ছিল অন্যান্য দিনের চেয়ে কম। ফলে লেনদেন কমে গেছে।
আগের দিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল মূল্যসূচকের পতন দিয়েই ঢাকার বাজারে লেনদেন শুরু হয়। প্রথম পাঁচ মিনিটের মধ্যেই ডিএসইর সাধারণ সূচক আগের দিনের চেয়ে ২৯ পয়েন্ট কমে যায়। এরপর সেটি কিছুটা ঊর্ধ্বমুখী হলেও আগের দিনের অবস্থানে আর ফিরে যেতে পারেনি। দিন শেষে ডিএসইর সাধারণ সূচক কমে দাঁড়িয়েছে প্রায় পাঁচ হাজার ৩২ পয়েন্টে।
ডিএসইতে গতকাল ২৫৪টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ২১৫টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ২৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ১০টির দাম। এদিন ঢাকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ ছিল আগের দিনের চেয়ে প্রায় ৮০ কোটি টাকা কম।
সিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক গতকাল দিন শেষে নেমে এসেছে প্রায় ১৪ হাজার ৩৬৪ পয়েন্টে। এদিন সিএসইতে মোট ১৭৬টি কোম্পানি ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৬৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে মাত্র পাঁচটির আর অপরিবর্তিত ছিল চারটি কোম্পানির শেয়ারের দাম। দিন শেষে চট্টগ্রামের বাজারে প্রায় ৩১ কোটি টাকার লেনদেন হয়, যা আগের দিনের চেয়ে তিন কোটি টাকা কম।
No comments