শিমুর পথ চলা....
‘তুমি মোর জীবনের ভাবনা হৃদয়ে সুখের দোলা.....’ জনপ্রিয় কন্ঠশিল্পী কনকচাপার এই গানটি গেয়ে গাও বাংলার গান প্রতিযোগী অনুষ্ঠানে প্রথম হলেন রংপুরের শিমু। পুরো নাম সাদিয়া আক্তার শিমু। সম্প্রতি রাজধানীর পুর্বানী হোটেলে গাও বাংলার গানের চূড়ান্ত পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। এতে আধুনিক গানটি গেয়ে বিচারকদের মাতিয়ে তোলেন সাদিয়া আক্তার শিমু।
চূড়ান্ত পর্বের বিচারক ছিলে সুরকার গীতিকার মোস্তাক আহম্মেদ,সুরকার, গীতিকার ও সঙ্গীত পরিচালক মিল্টন খন্দকার। শিমুর গান শুনে মিল্টন খন্দকার বলেছিলেন, তুমি বাংলাদেশের ২য় কনকচাপা। দরদী কন্ঠের অধিকারীনি শিমুর বাড়ি রংপুর বিভাগের তারাগঞ্জ উপজেলার কুর্শা পাড়া গ্রামে।বাবা সুলতান আহমেদ মা মুক্তা বেগমে ২য় কন্যা শিমু রংপুর পুলিশ লাইন স্কুল এ্যান্ড কলেজের ৫ম শ্রেনীর ছাত্রী।
শিমু তার মায়ের অনুপ্রেরনায় ২য় শ্রেনী থেকে সঙ্গীত ভূবনে প্রবেশ করেন।তার সঙ্গীত শিক্ষক সুজন বাবু মাধ্যমে সঙ্গীত চর্চা করেন। পরে গীতিকার ,সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক সামসুজ্জামান ভানুর কাছেও গানের তালিম নেন।
সঙ্গীতের প্রতিভাবান শিল্পী খুজতে গাও বাংলার গান সারাদেশে অডিশন শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৯ মার্চ গাও বাংলা গানের অডিশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশগ্রহণ করে সাদিয়া আক্তার শিমু। এই অডিশনে ঢাকা থেকে বিচারক ছিলেন, সুরকার গীতিকার মোস্তাক আহমেদ, চিত্র নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনও জালাল মুন্না।
এই অডিশনেও গান গেয়ে বিচারকদের মুগ্ধ করেন শিমু। সে দিনের দুটি রাউন্ডে হাজারো প্রতিযোগীর মধ্যে ইয়েস কার্ড পেয়ে ঢাকায় আসেন শিমু।
ঢাকার সেগুন বাগিচার কচিকাচা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত দুটি অডিশন রাউন্ড চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়ায় শিমুর। কিন্তু তার মায়ে আন্তরিক প্রচেষ্ঠায় হাল ছাড়েনি শিমু।সঙ্গীতের বিভিন্ন যন্ত্রের সঙ্গে তাল লয় সুর ঠিক রেখে গলা ছেড়ে গান গেয়ে বিচারকদের মন জয় করে। বিচারকরাও শিমুকে বিচার করতে ভুল করেনি।
তাই সব বিচারকরা তাকে দিয়েছে সর্বাধিক মার্ক। বিচারকদের মার্ক নিয়েই শিমু জায়গা করে নেয় সেরা দশে।
এরপর ফাইনাল রাউন্ডের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে শিমু। নিজেকে ফাইনাল রাউন্ডের জন্য তৈরি করতে বেতার শিল্পী আশুতোষ বর্ম্মন আশীষে নিকট তালিম নেন। তাল লয় সুরে শিমু তার গলাকে সাজিয়ে উপস্থিত হোন ফাইনাল রাউন্ডের মঞ্চে। কোন ভয় ভিতি ছাড়াই দরদী কন্ঠে গেয়ে ওঠেন, কনকচাপার সেই জনপ্রিয় সিনেমার গানটি,তুমি মোর জীবনের ভাবনা হৃদয়ে সুখের দোলা।
গানের সঙ্গে শিমুর অভিনয় ভঙ্গিমাটা ছিল বিচারকদের দোলা দেয়ার মত। যেন গানটিতে হারিয়ে গিয়েছিল কিছু সময়ের জন্য।তার অসাধারন গায়কী ঢংয়ে বিচারকরাও হয়েছেন বিমোহিত। তাই বিচারকের রায়েই প্রথম স্থান অধিকার করেন শিমু।
প্রথম হওয়ার অনূভুতি জানাতে গিয়ে সাদিয়া আক্তার শিমু বলেন, গানকে আমি মনে প্রানে ভালবাসি।আর আমি যে গানটি করি তা আন্তরিকভাবেই করার চেস্টা করি। আজ গাও বাংলা গানে প্রথম স্থান অধিকার করার পেছনে গানের ওস্তাদসহ আমার মা ও নানীর অবদান বেশি। তারা আমাকে ঢাকায় নিয়ে এসেছে।্এছাড়াও গাও বাংলার গানের আয়োজক ও বিচারকদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ ।
গান নিয়ে ভবিষ্যত ভাবনা কি জানতে চাইলে, সাদিয়া আক্তার শিমু বলেন, আমি গতানুগতিক গান গাইবো না। সস্তা মানের গান গেয়ে জনপ্রিয় হওয়ার কোন ইচ্ছে আমার নেই।
কেননা সঙ্গীতের বাজারে অনেক শিল্পী প্রতিদিন আসে। আবার অল্পকিছু দিনের মধ্যেই হারিয়ে যায়। আমি এমন করে হারিয়ে যেতে চাই না। আমি সুস্থ্য সঙ্গীত চর্চার মধ্য দিয়ে নিজেকে গড়াতে চাই। ভাল গান গেয়ে সবার মন জয় করতে চাই। এমনকি গান গেয়ে দেশের সেবা করে যাবে বলে জানায় শিমু।
এ জন্য সবার কাছে দোয়া ও সহযোগীতা কামনা করেছে।
শিমু তার মায়ের অনুপ্রেরনায় ২য় শ্রেনী থেকে সঙ্গীত ভূবনে প্রবেশ করেন।তার সঙ্গীত শিক্ষক সুজন বাবু মাধ্যমে সঙ্গীত চর্চা করেন। পরে গীতিকার ,সুরকার ও সঙ্গীত পরিচালক সামসুজ্জামান ভানুর কাছেও গানের তালিম নেন।
সঙ্গীতের প্রতিভাবান শিল্পী খুজতে গাও বাংলার গান সারাদেশে অডিশন শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ২৯ মার্চ গাও বাংলা গানের অডিশন অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশগ্রহণ করে সাদিয়া আক্তার শিমু। এই অডিশনে ঢাকা থেকে বিচারক ছিলেন, সুরকার গীতিকার মোস্তাক আহমেদ, চিত্র নায়ক ইলিয়াস কাঞ্চনও জালাল মুন্না।
এই অডিশনেও গান গেয়ে বিচারকদের মুগ্ধ করেন শিমু। সে দিনের দুটি রাউন্ডে হাজারো প্রতিযোগীর মধ্যে ইয়েস কার্ড পেয়ে ঢাকায় আসেন শিমু।
ঢাকার সেগুন বাগিচার কচিকাচা মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত দুটি অডিশন রাউন্ড চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়ায় শিমুর। কিন্তু তার মায়ে আন্তরিক প্রচেষ্ঠায় হাল ছাড়েনি শিমু।সঙ্গীতের বিভিন্ন যন্ত্রের সঙ্গে তাল লয় সুর ঠিক রেখে গলা ছেড়ে গান গেয়ে বিচারকদের মন জয় করে। বিচারকরাও শিমুকে বিচার করতে ভুল করেনি।
তাই সব বিচারকরা তাকে দিয়েছে সর্বাধিক মার্ক। বিচারকদের মার্ক নিয়েই শিমু জায়গা করে নেয় সেরা দশে।
এরপর ফাইনাল রাউন্ডের জন্য অপেক্ষা করতে থাকে শিমু। নিজেকে ফাইনাল রাউন্ডের জন্য তৈরি করতে বেতার শিল্পী আশুতোষ বর্ম্মন আশীষে নিকট তালিম নেন। তাল লয় সুরে শিমু তার গলাকে সাজিয়ে উপস্থিত হোন ফাইনাল রাউন্ডের মঞ্চে। কোন ভয় ভিতি ছাড়াই দরদী কন্ঠে গেয়ে ওঠেন, কনকচাপার সেই জনপ্রিয় সিনেমার গানটি,তুমি মোর জীবনের ভাবনা হৃদয়ে সুখের দোলা।
গানের সঙ্গে শিমুর অভিনয় ভঙ্গিমাটা ছিল বিচারকদের দোলা দেয়ার মত। যেন গানটিতে হারিয়ে গিয়েছিল কিছু সময়ের জন্য।তার অসাধারন গায়কী ঢংয়ে বিচারকরাও হয়েছেন বিমোহিত। তাই বিচারকের রায়েই প্রথম স্থান অধিকার করেন শিমু।
প্রথম হওয়ার অনূভুতি জানাতে গিয়ে সাদিয়া আক্তার শিমু বলেন, গানকে আমি মনে প্রানে ভালবাসি।আর আমি যে গানটি করি তা আন্তরিকভাবেই করার চেস্টা করি। আজ গাও বাংলা গানে প্রথম স্থান অধিকার করার পেছনে গানের ওস্তাদসহ আমার মা ও নানীর অবদান বেশি। তারা আমাকে ঢাকায় নিয়ে এসেছে।্এছাড়াও গাও বাংলার গানের আয়োজক ও বিচারকদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ ।
গান নিয়ে ভবিষ্যত ভাবনা কি জানতে চাইলে, সাদিয়া আক্তার শিমু বলেন, আমি গতানুগতিক গান গাইবো না। সস্তা মানের গান গেয়ে জনপ্রিয় হওয়ার কোন ইচ্ছে আমার নেই।
কেননা সঙ্গীতের বাজারে অনেক শিল্পী প্রতিদিন আসে। আবার অল্পকিছু দিনের মধ্যেই হারিয়ে যায়। আমি এমন করে হারিয়ে যেতে চাই না। আমি সুস্থ্য সঙ্গীত চর্চার মধ্য দিয়ে নিজেকে গড়াতে চাই। ভাল গান গেয়ে সবার মন জয় করতে চাই। এমনকি গান গেয়ে দেশের সেবা করে যাবে বলে জানায় শিমু।
এ জন্য সবার কাছে দোয়া ও সহযোগীতা কামনা করেছে।
No comments