কাস্টমস কর্মকর্তা সেজে প্রতারণা, তিনজন গ্রেপ্তার
কাস্টমস কর্মকর্তা সেজে ১৪ লাখ টাকা প্রতারণার দায়ে গত সোমবার রাতে ঢাকা থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে চট্টগ্রাম গোয়েন্দা পুলিশ। তাদের কাছ থেকে আট লাখ ৬০ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃতরা প্রতারণার অভিযোগ স্বীকার করেছে।গ্রেপ্তারকৃতরা হলো_কুমিল্লার মেঘনা থানার শেখ আলম (৪২), শরীয়তপুরের বেদরগঞ্জ থানার নূর আলম সিদ্দিক বাবু (২৩) ও মাদারীপুরের মহিষের চর থানার নূরুল হক (৫৫)।
চট্টগ্রাম মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী কমিশনার মোহাম্মদ হাছান চৌধুরী কালের কণ্ঠকে জানান, গত ১৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার সায়েদাবাদ এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ রবিউল ইসলাম একটি প্রাইভেট কার কেনার জন্য তাঁর পূর্বপরিচিত বাবুকে নিয়ে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে আসেন। বাবু তাঁর পরিচিত কাস্টমস কর্মকর্তার মাধ্যমে কম দামে গাড়ি কিনে দেওয়ার কথা বলে ওই দিন দুপুরে চট্টগ্রাম বন্দরের অভ্যন্তরে নিয়ে যায়। এ সময় পিয়নের মাধ্যমে বন্দরে প্রবেশের পাস সংগ্রহ করে কথিত কাস্টমস কর্মকর্তারা।
বন্দরের একাধিক শেড ঘুরে একটি কার পছন্দ করেন ওই রবিউল ইসলাম। পছন্দ হওয়ার পর গাড়ির দাম ২৫ লাখ টাকা নির্ধারণ হয়। এ সময় ক্রেতাকে জানানো হয়, নগদ ১৪ লাখ টাকা পরিশোধ করার পর গাড়ি হস্তান্তর করা হবে। বাকি টাকা কাগজপত্র সম্পূর্ণ হওয়ার পর পরিশোধ করতে হবে। এরপর ক্রেতার কাছ থেকে ১৪ লাখ টাকা নেন এবং তাঁকে অপেক্ষা করতে বলে মাইক্রোবাস নিয়ে কৌশলে সটকে পড়ে কথিত কাস্টমস কর্মকর্তারা। এদিকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও কথিত কাস্টমস কর্মকর্তারা ফেরত না আসায় ক্রেতা বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষকে জানান। কিন্তু বন্দর কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় এই বিষয়ে সিএমপির বন্দর থানায় একটি মামলা করেন রবিউল ইসলাম। মামলার পর গত শুক্রবার থেকে টানা ৭২ ঘণ্টার অভিযানে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রামের ডিবি পুলিশ।
বন্দরের একাধিক শেড ঘুরে একটি কার পছন্দ করেন ওই রবিউল ইসলাম। পছন্দ হওয়ার পর গাড়ির দাম ২৫ লাখ টাকা নির্ধারণ হয়। এ সময় ক্রেতাকে জানানো হয়, নগদ ১৪ লাখ টাকা পরিশোধ করার পর গাড়ি হস্তান্তর করা হবে। বাকি টাকা কাগজপত্র সম্পূর্ণ হওয়ার পর পরিশোধ করতে হবে। এরপর ক্রেতার কাছ থেকে ১৪ লাখ টাকা নেন এবং তাঁকে অপেক্ষা করতে বলে মাইক্রোবাস নিয়ে কৌশলে সটকে পড়ে কথিত কাস্টমস কর্মকর্তারা। এদিকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষার পরও কথিত কাস্টমস কর্মকর্তারা ফেরত না আসায় ক্রেতা বিষয়টি বন্দর কর্তৃপক্ষকে জানান। কিন্তু বন্দর কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা গ্রহণ না করায় এই বিষয়ে সিএমপির বন্দর থানায় একটি মামলা করেন রবিউল ইসলাম। মামলার পর গত শুক্রবার থেকে টানা ৭২ ঘণ্টার অভিযানে তিনজনকে গ্রেপ্তার করে চট্টগ্রামের ডিবি পুলিশ।
No comments