হত্যাকাণ্ড তদন্তের আহ্বান হিউম্যান রাইটস ওয়াচের
মুয়াম্মার গাদ্দাফির জন্মস্থান সির্ত শহরের একটি হোটেলে গত রোববার ৫৩ ব্যক্তির পচন ধরা লাশ পাওয়া গেছে। মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলেছে, তাদের অনেককে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তারা দেশটির অন্তবর্তী সরকারকে এ হত্যাকাণ্ডের তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাটি জানায়, সির্ত শহরের ডিস্ট্রিক্ট ২ এলাকার একটি পরিত্যক্ত হোটেলে ওই ৫৩ ব্যক্তির লাশ খুঁজে পাওয়া গেছে। তাদের কারও কারও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ছিল। মাহারি নামের ওই হোটেলের একটি বাগানে ঘাসের ওপর লাশগুলো একটির সঙ্গে আরেকটি বেধে রাখা হয়েছিল। দেখে মনে হয়েছে, সেগুলো গাদ্দাফি-অনুগত যোদ্ধাদের লাশ। তাদের বেশ কয়েকজনকে এক সপ্তাহ আগে নিষ্ঠুরভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাটি একটি বিবৃতিতে বলেছে, ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিল (এনটিসি) যদি এ অপরাধ তদন্তে ব্যর্থ হয়, তবে তা এটাই ইঙ্গিত দেবে যে গাদ্দাফির বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছে, তারা কোনো শাস্তির ভয় ছাড়াই যা খুশি তা-ই করতে পারে।
সির্ত শহরের ডিস্ট্রিক্ট-২ এলাকাটি গত ২০ তারিখে গাদ্দাফির নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তাঁর অনুগত যোদ্ধাদের দখলে ছিল।
এ ছাড়া মানবাধিকার সংগঠনটি সির্ত শহরের পৃথক একটি জায়গায় আরও ১০ জনের গলিত লাশ খুঁজে পেয়েছে, যাদের একইভাবে হত্যা করা হয়েছে।
এর আগে সপ্তাহের শেষের দিকে বার্তা সংস্থা এএফপির একজন সাংবাদিক বলেছিলেন, তিনি শহরের আল-মাহারি হাসপাতালের একটি বাগানে ৬০ জন সেনার লাশ দেখতে পেয়েছেন। তবে এনটিসি যোদ্ধারা সে সময় দাবি করেছিল, ওই হাসপাতালটিকে গাদ্দাফি-অনুগত যোদ্ধারা অস্থায়ী কারাগার হিসেবে ব্যবহার করেছিল। যুদ্ধের শেষের দিকে হাসপাতালটি ত্যাগ করে চলে যাওয়ার আগে তারাই ওই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জরুরি বিভাগের পরিচালক পিটার বৌক্যার্ট বলেন, সর্বশেষ এ ঘটনা গাদ্দাফি-অনুগত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে গাদ্দাফিবিরোধী যোদ্ধাদের হত্যা, লুটপাট এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের একটা নিদর্শনমাত্র। তারা নিজেদের আইনের ঊর্ধ্বে ভেবে এসব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাটি জানায়, সির্ত শহরের ডিস্ট্রিক্ট ২ এলাকার একটি পরিত্যক্ত হোটেলে ওই ৫৩ ব্যক্তির লাশ খুঁজে পাওয়া গেছে। তাদের কারও কারও হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ছিল। মাহারি নামের ওই হোটেলের একটি বাগানে ঘাসের ওপর লাশগুলো একটির সঙ্গে আরেকটি বেধে রাখা হয়েছিল। দেখে মনে হয়েছে, সেগুলো গাদ্দাফি-অনুগত যোদ্ধাদের লাশ। তাদের বেশ কয়েকজনকে এক সপ্তাহ আগে নিষ্ঠুরভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে।
মানবাধিকার সংস্থাটি একটি বিবৃতিতে বলেছে, ন্যাশনাল ট্রানজিশনাল কাউন্সিল (এনটিসি) যদি এ অপরাধ তদন্তে ব্যর্থ হয়, তবে তা এটাই ইঙ্গিত দেবে যে গাদ্দাফির বিরুদ্ধে যারা যুদ্ধ করেছে, তারা কোনো শাস্তির ভয় ছাড়াই যা খুশি তা-ই করতে পারে।
সির্ত শহরের ডিস্ট্রিক্ট-২ এলাকাটি গত ২০ তারিখে গাদ্দাফির নিহত হওয়ার আগ পর্যন্ত তাঁর অনুগত যোদ্ধাদের দখলে ছিল।
এ ছাড়া মানবাধিকার সংগঠনটি সির্ত শহরের পৃথক একটি জায়গায় আরও ১০ জনের গলিত লাশ খুঁজে পেয়েছে, যাদের একইভাবে হত্যা করা হয়েছে।
এর আগে সপ্তাহের শেষের দিকে বার্তা সংস্থা এএফপির একজন সাংবাদিক বলেছিলেন, তিনি শহরের আল-মাহারি হাসপাতালের একটি বাগানে ৬০ জন সেনার লাশ দেখতে পেয়েছেন। তবে এনটিসি যোদ্ধারা সে সময় দাবি করেছিল, ওই হাসপাতালটিকে গাদ্দাফি-অনুগত যোদ্ধারা অস্থায়ী কারাগার হিসেবে ব্যবহার করেছিল। যুদ্ধের শেষের দিকে হাসপাতালটি ত্যাগ করে চলে যাওয়ার আগে তারাই ওই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের জরুরি বিভাগের পরিচালক পিটার বৌক্যার্ট বলেন, সর্বশেষ এ ঘটনা গাদ্দাফি-অনুগত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে গাদ্দাফিবিরোধী যোদ্ধাদের হত্যা, লুটপাট এবং অন্যান্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের একটা নিদর্শনমাত্র। তারা নিজেদের আইনের ঊর্ধ্বে ভেবে এসব অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড ঘটিয়েছে।
No comments