পুঁজিবাজারে সূচক বেড়েছে
দেশের পুঁজিবাজারে আজ মঙ্গলবার সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে লেনদেন শেষ হয়েছে। দুই স্টক এক্সচেঞ্জে লেনদেন হওয়া বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম বেড়েছে। এর ফলে সূচকও বেড়েছে। তবে ডিএসইতে আগের দিনের চেয়ে লেনদেন কমেছে। এদিকে লেনদেনের শুরুতে বেশ কয়েকবার সূচক ওঠানামা করে।
বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অব্যাহত দরপতনের কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ক্রয়ের ক্ষমতা অনেক কম। তাই এ ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ খুবই দরকার। তাঁদের মতে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণের ফলে বাজারে কিছুটা হলেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, আজ দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮১.৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫,৫৫৫.২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে আজ ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। পাঁচ মিনিটের মাথায় সূচক ৩৬ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ১৫ মিনিটে সূচক বাড়ে চার পয়েন্ট। এরপর আবারও সূচকের তীর নিম্নমুখী হয়ে ২৫ মিনিটে ৩৯ পয়েন্ট পড়ে যায়। আধা ঘণ্টা পর সূচকের তীর ঊর্ধ্বমুখী হয়। দুপুর ১২টায় সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে। এভাবেই ওঠানামা করতে থাকে সূচক। দুপুর ১২টার পর থেকে সূচকের তীর ঊর্ধ্বমুখী হয়, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে আজ মোট ২৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৩৫০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৬৯ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—বেক্সিমকো, গ্রামীণফোন, ওয়ান ব্যাংক, এনবিএল, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, তিতাস গ্যাস, এমআই সিমেন্ট, সিটি ব্যাংক, ইউসিবিএল ও আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংক।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৩২০.৯১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫,৭৯৫.৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৬১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির, কমেছে ৪৩টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৩৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে দুই কোটি টাকা বেশি।
বাজার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, অব্যাহত দরপতনের কারণে সাধারণ বিনিয়োগকারীদের শেয়ার ক্রয়ের ক্ষমতা অনেক কম। তাই এ ক্ষেত্রে প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণ খুবই দরকার। তাঁদের মতে, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের অংশগ্রহণের ফলে বাজারে কিছুটা হলেও ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ করা যাচ্ছে।
ডিএসইর ওয়েবসাইট সূত্রে জানা যায়, আজ দিনের লেনদেন শেষে ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক ৮১.৬৬ পয়েন্ট বেড়ে ৫,৫৫৫.২৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
সূচকের নিম্নমুখী প্রবণতার মধ্য দিয়ে আজ ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। পাঁচ মিনিটের মাথায় সূচক ৩৬ পয়েন্ট কমে যায়। তবে ১৫ মিনিটে সূচক বাড়ে চার পয়েন্ট। এরপর আবারও সূচকের তীর নিম্নমুখী হয়ে ২৫ মিনিটে ৩৯ পয়েন্ট পড়ে যায়। আধা ঘণ্টা পর সূচকের তীর ঊর্ধ্বমুখী হয়। দুপুর ১২টায় সূচক ১৪ পয়েন্ট কমে। এভাবেই ওঠানামা করতে থাকে সূচক। দুপুর ১২টার পর থেকে সূচকের তীর ঊর্ধ্বমুখী হয়, যা সারা দিনই অব্যাহত থাকে।
ডিএসইতে আজ মোট ২৫২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে ১৯৬টির দাম বেড়েছে, কমেছে ৫২টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে চারটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
লেনদেন শেষে ডিএসইতে ৩৫০ কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৬৯ কোটি টাকা কম।
ডিএসইতে লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—বেক্সিমকো, গ্রামীণফোন, ওয়ান ব্যাংক, এনবিএল, সোস্যাল ইসলামী ব্যাংক, তিতাস গ্যাস, এমআই সিমেন্ট, সিটি ব্যাংক, ইউসিবিএল ও আল-আরাফা ইসলামী ব্যাংক।
অন্যদিকে চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সার্বিক মূল্যসূচক ৩২০.৯১ পয়েন্ট বেড়ে ১৫,৭৯৫.৯১ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। সিএসইতে লেনদেন হওয়া ১৬১টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে দাম বেড়েছে ১১০টির, কমেছে ৪৩টির আর অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম। স্টক এক্সচেঞ্জটিতে আজ ৩৯ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে দুই কোটি টাকা বেশি।
No comments