হাসিনা-ওয়েন বৈঠক, তিন চুক্তি সই
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক, কারিগরি,
অবকাঠামো ও জ্বালানি খাতে সহযোগিতা আরও বৃদ্ধির লক্ষ্যে বাংলাদেশ ও চীনের
মধ্যে তিনটি চুক্তি ও একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে।
চীনের
রাজধানীতে গ্রেট হলের ইস্ট হলে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও
চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের মধ্যে আনুষ্ঠানিক বৈঠকের পর এসব
চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
চুক্তিগুলো হচ্ছে_ উল্লেখযোগ্য মঞ্জুরিসহ অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা চুক্তি, শাহজালাল সার কারখানা নির্মাণ সংক্রান্ত কাঠামো চুক্তি ও সপ্তম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু নির্মাণ চুক্তি। এ ছাড়া তেল ও গ্যাস খাতে বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয় এদিন।
স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছ'টায় হেবেই হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের উপস্থিতিতে এসব চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপুমনি, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া ও যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন বাংলাদেশের পক্ষে চুক্তিগুলোতে স্বাক্ষর করেন। এ ছাড়া চীনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্রেট হলে পৌঁছলে চীনের প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উষ্ণ সংবর্ধনা জানান। এ সময় চীনা পিপলস আর্মির একটি চৌকস দল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পরে তাঁকে মনোরমভাবে সজ্জিত একটি মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় দু'দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়। এ সময় ওয়েন জিয়াবাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর সফরসঙ্গী দলের সদস্যদের চীনা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম জনায়, সন্ধ্যা ৬ টায় গ্রেট হলে দুই প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেন। প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে মিয়ানমার হয়ে চট্টগ্রাম-কুনমিং রেল ও সড়ক যোগাযোগ, দ্বিতীয় পদ্মা সেতু, চট্টগ্রামে গভীর সমুদ্র বন্দর এবং অষ্টম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু প্রকল্প। কৃষি, টেলিযোগাযোগ এবং সৌরশক্তি খাতে দক্ষতা অর্জন নিয়েও আলোচনা করেন দুই প্রধানমন্ত্রী।
দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। রাতে চীনা প্রধানমন্ত্রীর দেয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন তিনি।
আজ শুক্রবার সকালে চীনে অবস্থানরত বাংলাদেশী ও চীনা ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখার কথা শেখ হাসিনার।
চুক্তিগুলো হচ্ছে_ উল্লেখযোগ্য মঞ্জুরিসহ অর্থনৈতিক ও কারিগরি সহযোগিতা চুক্তি, শাহজালাল সার কারখানা নির্মাণ সংক্রান্ত কাঠামো চুক্তি ও সপ্তম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু নির্মাণ চুক্তি। এ ছাড়া তেল ও গ্যাস খাতে বাংলাদেশ-চীন সহযোগিতা সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয় এদিন।
স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ছ'টায় হেবেই হলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন জিয়াবাওয়ের উপস্থিতিতে এসব চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপুমনি, শিল্পমন্ত্রী দিলীপ বড়ুয়া ও যোগাযোগমন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন বাংলাদেশের পক্ষে চুক্তিগুলোতে স্বাক্ষর করেন। এ ছাড়া চীনে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন।
এর আগে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গ্রেট হলে পৌঁছলে চীনের প্রধানমন্ত্রী তাঁকে উষ্ণ সংবর্ধনা জানান। এ সময় চীনা পিপলস আর্মির একটি চৌকস দল বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীকে গার্ড অব অনার প্রদান করে।
পরে তাঁকে মনোরমভাবে সজ্জিত একটি মঞ্চে নিয়ে যাওয়া হয়। এ সময় দু'দেশের জাতীয় সঙ্গীত বাজানো হয়। এ সময় ওয়েন জিয়াবাও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তাঁর মন্ত্রিপরিষদের সদস্যদের পরিচয় করিয়ে দেন। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী তাঁর সফরসঙ্গী দলের সদস্যদের চীনা প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম জনায়, সন্ধ্যা ৬ টায় গ্রেট হলে দুই প্রধানমন্ত্রী বেশ কয়েকটি প্রকল্প নিয়ে আলোচনা করেন। প্রকল্পগুলোর মধ্যে রয়েছে মিয়ানমার হয়ে চট্টগ্রাম-কুনমিং রেল ও সড়ক যোগাযোগ, দ্বিতীয় পদ্মা সেতু, চট্টগ্রামে গভীর সমুদ্র বন্দর এবং অষ্টম বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সেতু প্রকল্প। কৃষি, টেলিযোগাযোগ এবং সৌরশক্তি খাতে দক্ষতা অর্জন নিয়েও আলোচনা করেন দুই প্রধানমন্ত্রী।
দুই দেশের বাণিজ্য ঘাটতি কমাতে বাংলাদেশে চীনা বিনিয়োগ বাড়ানোর আহ্বান জানান শেখ হাসিনা। রাতে চীনা প্রধানমন্ত্রীর দেয়া এক নৈশভোজে যোগ দেন তিনি।
আজ শুক্রবার সকালে চীনে অবস্থানরত বাংলাদেশী ও চীনা ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বক্তব্য রাখার কথা শেখ হাসিনার।
No comments