ইথিওপিয়ায় বশির-কির বৈঠক
নিরাপত্তা, তেলের মালিকানা ও সীমান্ত বিরোধ নিয়ে সরাসরি আলোচনার জন্য ইথিওপিয়ার রাজধানী আদ্দিস আবাবায় বৈঠক করেছেন সুদান ও দক্ষিণ সুদানের নেতারা।
সুদানের প্রেসিডেন্ট ওমর হাসান আল-বশির ও দক্ষিণ সুদানের প্রেসিডেন্ট সালভা কির মায়ারদিত গত শুক্রবার এবং গতকাল শনিবার দুই দফা বৈঠক করেছেন। বিরোধপূর্ণ আবেই অঞ্চল নিয়েও আলোচনা হয়েছে দুই পক্ষের মধ্যে। শনিবারের আলোচনায় দুই নেতা যদি কোনো ইতিবাচক সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে ব্যর্থ হন, তবে আলোচনা রবিবার পর্যন্ত গড়াতে পারে বলে কূটনীতিকদের ধারণা।
২০১১ সালের ৯ জুলাই সুদানের কাছ থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দক্ষিণ সুদান। বিভিন্ন বিরোধের জের ধরে গত বছর মার্চ ও এপ্রিলে দেশ দুটির মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়। আফ্রিকান ইউনিয়নের মধ্যস্থতায় ও ইথিওপিয়ার আহ্বানে দেশ দুটির মধ্যে গত তিন মাসের মধ্যে এটা দ্বিতীয় দফা আলোচনা।
আদ্দিস আবাবার প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে আয়োজিত বৈঠকে ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী হেইলিমারিয়াম ডেসালেন, আফ্রিকান ইউনিয়নের মধ্যস্থতাকারী থাবো এমবেকি, দুই সুদানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং দুই দেশের অন্যান্য প্রতিনিধিরাও এতে উপস্থিত ছিলেন । গত সেপ্টেম্বরে সীমান্ত থেকে সেনাবাহিনী প্রত্যাহার, সুদানের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ সুদানের তেলবাহী পাইপলাইন এবং সীমান্ত বিরোধ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়নে অগ্রগতি না হওয়ায় আদ্দিস আবাবায় একে অপরকে দোষারোপ করেছেন দুই দেশের নেতারা।
দক্ষিণ সুদানের প্রধান আলোচক পাগান আমুম অভিযোগ করেন, গত বুধবার তাঁদের সীমান্তে স্থল অভিযান ও বিমান থেকে হামলা চালিয়েছে সুদানি সেনারা। এ ঘটনা আলোচনায় নেতিবাচক প্রভাব রাখবে বলেও হুঁশিয়ারি করেন তিনি।
হামলার অভিযোগ সুদান বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। সূত্র : এএফপি, রয়টারস, বিবিসি।
২০১১ সালের ৯ জুলাই সুদানের কাছ থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে দক্ষিণ সুদান। বিভিন্ন বিরোধের জের ধরে গত বছর মার্চ ও এপ্রিলে দেশ দুটির মধ্যে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হয়। আফ্রিকান ইউনিয়নের মধ্যস্থতায় ও ইথিওপিয়ার আহ্বানে দেশ দুটির মধ্যে গত তিন মাসের মধ্যে এটা দ্বিতীয় দফা আলোচনা।
আদ্দিস আবাবার প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে আয়োজিত বৈঠকে ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী হেইলিমারিয়াম ডেসালেন, আফ্রিকান ইউনিয়নের মধ্যস্থতাকারী থাবো এমবেকি, দুই সুদানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং দুই দেশের অন্যান্য প্রতিনিধিরাও এতে উপস্থিত ছিলেন । গত সেপ্টেম্বরে সীমান্ত থেকে সেনাবাহিনী প্রত্যাহার, সুদানের মধ্য দিয়ে দক্ষিণ সুদানের তেলবাহী পাইপলাইন এবং সীমান্ত বিরোধ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু সেগুলোর বাস্তবায়নে অগ্রগতি না হওয়ায় আদ্দিস আবাবায় একে অপরকে দোষারোপ করেছেন দুই দেশের নেতারা।
দক্ষিণ সুদানের প্রধান আলোচক পাগান আমুম অভিযোগ করেন, গত বুধবার তাঁদের সীমান্তে স্থল অভিযান ও বিমান থেকে হামলা চালিয়েছে সুদানি সেনারা। এ ঘটনা আলোচনায় নেতিবাচক প্রভাব রাখবে বলেও হুঁশিয়ারি করেন তিনি।
হামলার অভিযোগ সুদান বরাবরই অস্বীকার করে এসেছে বলে অভিযোগ করেন তিনি। সূত্র : এএফপি, রয়টারস, বিবিসি।
No comments