কয়েক রাজ্যে ভোট নিয়ে অনিয়মের অভিযোগ by তানজিমুল নয়ন
উৎসবমুখর পরিবেশে গত মঙ্গলবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচন সম্পন্ন হলেও অনেক অঙ্গরাজ্যে ভোট নিয়ে ব্যাপক অভিযোগ উঠেছে। বিশেষ করে নতুন ভোটার পরিচয়পত্র নিয়ে ব্যাপক অভিযোগ তুলেছেন মার্কিন ভোটাররা। এ ছাড়া সফটওয়্যার বিভ্রাট, ভোটকেন্দ্রের দীর্ঘ লাইন,
স্যান্ডি ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত নিউ ইয়র্ক ও নিউ জার্সির মতো রাজ্যগুলোতে বানানো অস্থায়ী ভোটকেন্দ্র নিয়ে ভোটারদের অসন্তোষ এবারের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। ওহাইওতে ভোটার লিস্টে নাম না থাকায় জোর করে প্রোভিশনাল ব্যালটে ভোট দিতে বাধ্য করা হয়েছে বলেও অনেক ভোটার অভিযোগ করেছেন। নির্বাচনী ঘটনায় ফ্লোরিডা, পেনসিলভানয়া ও ওহাইওতে মামলাও হয়েছে। নির্বাচন পর্যবেক্ষক মহল ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বার্তা সংস্থাগুলোর কাছে এসব অভিযোগ করেন। তবে ভোটকেন্দ্রের এসব অনিয়ম পুরো নির্বাচনে কী ধরনের প্রভাব ফেলেছে, তাৎক্ষণিক তা বোঝা যায়নি।
পেনসিলভানিয়া : নির্বাচন কমিশন আরোপিত নতুন ভোটার পরিচয়পত্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দেয় পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে। রিপাবলিকান অধ্যুষিত এ রাজ্যটিতে শুরু থেকেই নতুন ভোটার পরিচয়পত্রের জন্য প্রযোজ্য তথ্যের ব্যাপারে ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক আপত্তি ছিল। ব্যাপারটা আদালতে গড়ালে আদালত নতুন আইনের ব্যাপারে রূঢ় মনোভাব পোষণ করেন এবং এটি বাতিল করা অথবা এ নির্বাচনে প্রয়োগ না করার নির্দেশ দেন। নির্বাচনের কিছুদিন আগে একজন বিচারক রায় দেন, নিবন্ধিত ভোটারদের ক্ষেত্রে সব তথ্য প্রদানে যথেষ্ট সময় না থাকায় নতুন ভোটার পরিচয়পত্র এই নির্বাচনের জন্য প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু আদালতের নির্দেশ নির্বাচনে উপেক্ষিত হয়েছে।
বাধ্যতামূলক না থাকার পরও ভোটার পরিচয়পত্র দেখতে চাওয়া হয় ভোট কেন্দ্রগুলোতে। নির্বাচনী কর্মকর্তাদের এ কঠোর আচরণের কারণে অনেক ভোটার ভোটকেন্দ্র থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হন। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইলেকশন প্রোটেকশন হটলাইনের নেতা এরিক মার্শাল ও মার্সিয়া জনসন ব্লাঙ্কো জানান, তাঁদের কাছে এ ধরনের অভিযোগ নিয়ে প্রায় ৮৯ হাজার ফোন কল এসেছে। মার্শাল ও জনসন অভিযোগ করেন, নির্বাচনের ভোটার আইডি কার্ড প্রয়োগের ব্যাপারে একই সঙ্গে ভোটার ও নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষিত করার ক্ষেত্রে রাষ্ট্র ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। কোথাও ভোটাররা নিয়ম জেনেও ভোটার পরিচয়পত্র সঙ্গে আনেনি। আবার অনেক স্থানে ভোটার পরিচয়পত্রের ব্যবহার শিথিল করা হলেও নির্বাচনী কর্মকর্তারা সেটি প্রয়োগের ব্যাপারে ভোটারদের ওপর অযথাই চাপ সৃষ্টি করেছেন।
এ ছাড়া পেনসিলভানিয়ার নির্বাচন নিয়ে রিপাবলিকানদের নিজস্ব অভিযোগও আছে। ফিলাডেলফিয়ায় তাদের ৭৫ জন নির্বাচনী এজেন্টের ওপর নির্বাচন কমিশন নির্বাচন তদারকি কাজে নিষেধাজ্ঞা জারি করায় দলটি আদালতে যেতে বাধ্য হয়। আদালত তাদের পক্ষে রায় দেন। এ ছাড়া সেখানে নিবন্ধিত ভোটারদের নাম ভোটার লিস্টের সফটওয়্যারে দেখা যায়নি বলেও অভিযোগ উঠেছে।
নিউ ইয়র্ক ও নিউ জার্সি : স্যান্ডি ঝড়ে বিধ্বস্ত হওয়ার কারণে নিউ ইয়র্ক ও নিউ জার্সিতে স্থায়ী ভোটকেন্দ্রগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তড়িঘড়ি করে অস্থায়ী ভোটকেন্দ্র বানানো হয়। ফলে ভোটকেন্দ্রগুলোতে যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা ও বেশি বেশি বুথ বানানো সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া সফটওয়্যার জটিলতা তৈরি হওয়ায় এ দুটি অঙ্গরাজ্যে ভোট নিতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লেগে যায়। এ কারণে ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের লম্বা লাইন পড়ে যায়। এতে অনেক ভোটার বিরক্ত হন। ভোট দিতেও তাঁদের নানা ঝামেলা পোহাতে হয়। ওয়েড হেন্ডারসন নামের এক মানবাধিকারকর্মী উপহাস করে বলেন, 'আমেরিকার ভোটকেন্দ্রগুলোর লম্বা লাইন দেখে মনে হয়, এটা বুঝি যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাগদাদ কিংবা কাবুলের কোনো ভোটকেন্দ্র।' অনেকে ভোটকেন্দ্রের লাইনগুলোকে মিয়ামি সমুদ্র সৈকতের নারকেল বীথির চেয়েও দীর্ঘ বলে উপহাস করেন।
ভার্জিনিয়া : সুইং স্টেট ভার্জিনিয়াতেও ভোট দিতে লম্বা লাইন পড়ে যায়। এতে ভোট না দিয়েই ফিরে যাওয়ার আশঙ্কায় ভোগেন অনেক ভোটার। তবে ধীর গতিতে হলেও সবাই ভোট দিতে পেরেছেন বলে জানা গেছে।
ফ্লোরিডা : সুইং স্টেট ফ্লোরিডাতেও লম্বা লাইনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ব্যালট পেপার দীর্ঘ হওয়ায় এখানে লাইনে ভোটারদের ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ফলে ভোট দিতে না পেরে ফিরে যাওয়ার আশঙ্কায় ভোগেন অনেক ভোটার। ভোটাররা জানিয়েছেন, সংবিধান সংশোধনসহ বিভিন্ন বিষয় যোগ করায় কোনো কোনো ব্যালট পেপার ছিল ১২ পৃষ্ঠা দীর্ঘ। এগুলো পূরণ করতে ভোটারদের প্রচুর সময় লাগায় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া ধীর গতির হয়ে যায়। এ কারণে ভোট না দিয়েই অনেক ভোটার ফিরে যান। এ ছাড়া সেখানকার কলেজ ছাত্ররাও ভোট দিতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। বিশেষ করে অরল্যান্ডের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটির ৫৮ হাজার ছাত্র ভোট দিতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন। বাড়ির ঠিকানায় তাঁরা ভোটার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় বেশির ভাগই মূল ভোটের পরিবর্তে প্রভিশনাল ভোট দিতে বাধ্য হয়। উল্লেখ্য, ভোটার লিস্টে কোনো ভোটারের নাম বা ছবি না থাকলে কিংবা ঠিকানায় গোলমাল দেখা দিলে কিংবা ভিন্ন স্থানের অধিবাসী হলে মার্কিন আইন অনুযায়ী মূল ভোটের পরিবর্তে প্রভিশনাল ভোট দেওয়া যায়। এসব ভোট মূল ভোট গণনার কিছুদিন পর গণনা করা হয়।
ওহাইও : ওহাইওতে ভোটিং মেশিন ভেঙে যাওয়ায় ভোটগ্রহণে সমস্যা তৈরি হয়। এ ঘটনায় ভোটাররা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান। এ ছাড়া ভোটার লিস্টের সফটওয়্যারে নাম দেখা না যাওয়ায় অনেক ভোটারকে প্রোভিশনাল ব্যালটে ভোট দিতে বাধ্য করা হয়। সাধারণত প্রত্যেক প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ওহাইওতেই সবচেয়ে বেশি প্রোভিশনাল ব্যালটে ভোট দেওয়া হয়। তবে এবার এ সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ১৭ নভেম্বরের আগে এসব ব্যালট গণণা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
পেনসিলভানিয়া : নির্বাচন কমিশন আরোপিত নতুন ভোটার পরিচয়পত্রে সবচেয়ে বেশি সমস্যা দেখা দেয় পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যে। রিপাবলিকান অধ্যুষিত এ রাজ্যটিতে শুরু থেকেই নতুন ভোটার পরিচয়পত্রের জন্য প্রযোজ্য তথ্যের ব্যাপারে ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক আপত্তি ছিল। ব্যাপারটা আদালতে গড়ালে আদালত নতুন আইনের ব্যাপারে রূঢ় মনোভাব পোষণ করেন এবং এটি বাতিল করা অথবা এ নির্বাচনে প্রয়োগ না করার নির্দেশ দেন। নির্বাচনের কিছুদিন আগে একজন বিচারক রায় দেন, নিবন্ধিত ভোটারদের ক্ষেত্রে সব তথ্য প্রদানে যথেষ্ট সময় না থাকায় নতুন ভোটার পরিচয়পত্র এই নির্বাচনের জন্য প্রযোজ্য হবে না। কিন্তু আদালতের নির্দেশ নির্বাচনে উপেক্ষিত হয়েছে।
বাধ্যতামূলক না থাকার পরও ভোটার পরিচয়পত্র দেখতে চাওয়া হয় ভোট কেন্দ্রগুলোতে। নির্বাচনী কর্মকর্তাদের এ কঠোর আচরণের কারণে অনেক ভোটার ভোটকেন্দ্র থেকে ফিরে যেতে বাধ্য হন। নির্বাচন পর্যবেক্ষণ সংস্থা ইলেকশন প্রোটেকশন হটলাইনের নেতা এরিক মার্শাল ও মার্সিয়া জনসন ব্লাঙ্কো জানান, তাঁদের কাছে এ ধরনের অভিযোগ নিয়ে প্রায় ৮৯ হাজার ফোন কল এসেছে। মার্শাল ও জনসন অভিযোগ করেন, নির্বাচনের ভোটার আইডি কার্ড প্রয়োগের ব্যাপারে একই সঙ্গে ভোটার ও নির্বাচনী কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষিত করার ক্ষেত্রে রাষ্ট্র ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। কোথাও ভোটাররা নিয়ম জেনেও ভোটার পরিচয়পত্র সঙ্গে আনেনি। আবার অনেক স্থানে ভোটার পরিচয়পত্রের ব্যবহার শিথিল করা হলেও নির্বাচনী কর্মকর্তারা সেটি প্রয়োগের ব্যাপারে ভোটারদের ওপর অযথাই চাপ সৃষ্টি করেছেন।
এ ছাড়া পেনসিলভানিয়ার নির্বাচন নিয়ে রিপাবলিকানদের নিজস্ব অভিযোগও আছে। ফিলাডেলফিয়ায় তাদের ৭৫ জন নির্বাচনী এজেন্টের ওপর নির্বাচন কমিশন নির্বাচন তদারকি কাজে নিষেধাজ্ঞা জারি করায় দলটি আদালতে যেতে বাধ্য হয়। আদালত তাদের পক্ষে রায় দেন। এ ছাড়া সেখানে নিবন্ধিত ভোটারদের নাম ভোটার লিস্টের সফটওয়্যারে দেখা যায়নি বলেও অভিযোগ উঠেছে।
নিউ ইয়র্ক ও নিউ জার্সি : স্যান্ডি ঝড়ে বিধ্বস্ত হওয়ার কারণে নিউ ইয়র্ক ও নিউ জার্সিতে স্থায়ী ভোটকেন্দ্রগুলো ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় তড়িঘড়ি করে অস্থায়ী ভোটকেন্দ্র বানানো হয়। ফলে ভোটকেন্দ্রগুলোতে যথেষ্ট সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা ও বেশি বেশি বুথ বানানো সম্ভব হয়নি। এ ছাড়া সফটওয়্যার জটিলতা তৈরি হওয়ায় এ দুটি অঙ্গরাজ্যে ভোট নিতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি সময় লেগে যায়। এ কারণে ভোটকেন্দ্রে ভোটারদের লম্বা লাইন পড়ে যায়। এতে অনেক ভোটার বিরক্ত হন। ভোট দিতেও তাঁদের নানা ঝামেলা পোহাতে হয়। ওয়েড হেন্ডারসন নামের এক মানবাধিকারকর্মী উপহাস করে বলেন, 'আমেরিকার ভোটকেন্দ্রগুলোর লম্বা লাইন দেখে মনে হয়, এটা বুঝি যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাগদাদ কিংবা কাবুলের কোনো ভোটকেন্দ্র।' অনেকে ভোটকেন্দ্রের লাইনগুলোকে মিয়ামি সমুদ্র সৈকতের নারকেল বীথির চেয়েও দীর্ঘ বলে উপহাস করেন।
ভার্জিনিয়া : সুইং স্টেট ভার্জিনিয়াতেও ভোট দিতে লম্বা লাইন পড়ে যায়। এতে ভোট না দিয়েই ফিরে যাওয়ার আশঙ্কায় ভোগেন অনেক ভোটার। তবে ধীর গতিতে হলেও সবাই ভোট দিতে পেরেছেন বলে জানা গেছে।
ফ্লোরিডা : সুইং স্টেট ফ্লোরিডাতেও লম্বা লাইনের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ব্যালট পেপার দীর্ঘ হওয়ায় এখানে লাইনে ভোটারদের ছয় ঘণ্টা পর্যন্ত দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ফলে ভোট দিতে না পেরে ফিরে যাওয়ার আশঙ্কায় ভোগেন অনেক ভোটার। ভোটাররা জানিয়েছেন, সংবিধান সংশোধনসহ বিভিন্ন বিষয় যোগ করায় কোনো কোনো ব্যালট পেপার ছিল ১২ পৃষ্ঠা দীর্ঘ। এগুলো পূরণ করতে ভোটারদের প্রচুর সময় লাগায় ভোটগ্রহণ প্রক্রিয়া ধীর গতির হয়ে যায়। এ কারণে ভোট না দিয়েই অনেক ভোটার ফিরে যান। এ ছাড়া সেখানকার কলেজ ছাত্ররাও ভোট দিতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। বিশেষ করে অরল্যান্ডের সেন্ট্রাল ফ্লোরিডা ইউনিভার্সিটির ৫৮ হাজার ছাত্র ভোট দিতে গিয়ে সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়েন। বাড়ির ঠিকানায় তাঁরা ভোটার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত হওয়ায় বেশির ভাগই মূল ভোটের পরিবর্তে প্রভিশনাল ভোট দিতে বাধ্য হয়। উল্লেখ্য, ভোটার লিস্টে কোনো ভোটারের নাম বা ছবি না থাকলে কিংবা ঠিকানায় গোলমাল দেখা দিলে কিংবা ভিন্ন স্থানের অধিবাসী হলে মার্কিন আইন অনুযায়ী মূল ভোটের পরিবর্তে প্রভিশনাল ভোট দেওয়া যায়। এসব ভোট মূল ভোট গণনার কিছুদিন পর গণনা করা হয়।
ওহাইও : ওহাইওতে ভোটিং মেশিন ভেঙে যাওয়ায় ভোটগ্রহণে সমস্যা তৈরি হয়। এ ঘটনায় ভোটাররা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখান। এ ছাড়া ভোটার লিস্টের সফটওয়্যারে নাম দেখা না যাওয়ায় অনেক ভোটারকে প্রোভিশনাল ব্যালটে ভোট দিতে বাধ্য করা হয়। সাধারণত প্রত্যেক প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ওহাইওতেই সবচেয়ে বেশি প্রোভিশনাল ব্যালটে ভোট দেওয়া হয়। তবে এবার এ সংখ্যা দুই লাখ ছাড়িয়ে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। ১৭ নভেম্বরের আগে এসব ব্যালট গণণা হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
No comments