৭ নভেম্বরে বিএনপির আশাবাদ- ‘গণবিরোধী’ সরকারের বিরুদ্ধে জেগে উঠবে জনগণ
বর্তমান ‘গণবিরোধী’ সরকারের হাত থেকে দেশকে উদ্ধারের জন্য জনগণ ৭ নভেম্বরের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে নতুন করে শপথে জেগে উঠবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির নেতারা। গতকাল বুধবার রাজধানীতে ৭ নভেম্বরের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া এবং দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বিএনপির নেতারা এ আশা প্রকাশ করেন।
তাঁরা দাবি করেন, ৭ নভেম্বরের চেতনার জন্যই আজ স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ বেঁচে আছে। দিনটি ‘জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ হিসেবে পালন করে বিএনপি।
দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে বেলা সোয়া ১১টায় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেখানে ফাতেহা পাঠ শেষে জিয়ারত করা হয়। পরে সমাধির কাছে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের (জিসাস) রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন তিনি। এর আগে সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা ওড়ানো হয়। বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালন করছে বিএনপি।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সাংবাদিকদের জানান, ৭ নভেম্বর হচ্ছে এই ভূখণ্ডের স্বাধীনচেতা মানুষের একটি আলাদা ভূমি এবং স্বতন্ত্র অস্তিত্ব রক্ষার নাম। এ দিন দেশপ্রেমিক সৈনিক-জনতা বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেন। তিনি অল্প সময়ের মধ্যে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেন।
ফখরুল আশা প্রকাশ করেন, বর্তমান গণবিরোধী সরকারের হাত থেকে দেশকে উদ্ধারের জন্য এই দিনে জনগণ নতুন করে শপথ নেবে, জেগে উঠবে।
সকাল থেকে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, মহিলা দল, কৃষক দলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হন। খালেদা জিয়া আসার আগে থেকে বিভিন্ন সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
জিয়াউর রহমানের কবরে ফুল দেওয়ার সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম, মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, আ স ম হান্নান শাহ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, শফিউল আলম প্রধানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপিতে কোনো মিশ্র প্রতিক্রিয়া নেই: বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে ৭ নভেম্বরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে এক আলোচনা সভায় খালেদা জিয়ার ভারত সফরকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে মন্তব্য করেন মওদুদ আহমদ। তিনি জানান, কিছু পত্রিকা ও আওয়ামী লীগের নেতারা এ সফর নিয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য দিয়ে বলছেন, বিএনপির নীতির পরিবর্তন হয়েছে। এ নিয়ে বিএনপিতে নাকি মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে।
মওদুদ বলেন, ‘ভারত আমাদের মূল্যবান প্রতিবেশী রাষ্ট্র। আমরা সব সময় তাঁদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চাই। এ সফরে আমাদের নীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি।’ তিনি দাবি করেন, এ সফর নিয়ে বিএনপিতে কোনো ভিন্নমত নেই। যাঁরা বাংলাদেশের উন্নতি চান, তাঁরা এ ব্যাপারে দ্বিমত করতে পারেন না। শহীদ জিয়া সত্যিকার অর্থে কী করতে চেয়েছেন, তা যদি বুঝতে পারেন, তা হলে এখানে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর অবকাশ নেই।
স্বাধীনতা ফোরাম, কেন্দ্রীয় সংসদ এ আলোচনার আয়োজন করে। আলোচনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম ওসমান ফারুক, দলের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান প্রমুখ।
দিবসটি উপলক্ষে রাজধানীর চন্দ্রিমা উদ্যানে সাবেক রাষ্ট্রপতি ও বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের কবরে বেলা সোয়া ১১টায় ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। সেখানে ফাতেহা পাঠ শেষে জিয়ারত করা হয়। পরে সমাধির কাছে জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠনের (জিসাস) রক্তদান কর্মসূচির উদ্বোধন করেন তিনি। এর আগে সকালে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলীয় পতাকা ওড়ানো হয়। বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে দিনটি পালন করছে বিএনপি।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব সাংবাদিকদের জানান, ৭ নভেম্বর হচ্ছে এই ভূখণ্ডের স্বাধীনচেতা মানুষের একটি আলাদা ভূমি এবং স্বতন্ত্র অস্তিত্ব রক্ষার নাম। এ দিন দেশপ্রেমিক সৈনিক-জনতা বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জিয়াউর রহমানকে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্ব দেন। তিনি অল্প সময়ের মধ্যে গোটা জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করেন।
ফখরুল আশা প্রকাশ করেন, বর্তমান গণবিরোধী সরকারের হাত থেকে দেশকে উদ্ধারের জন্য এই দিনে জনগণ নতুন করে শপথ নেবে, জেগে উঠবে।
সকাল থেকে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদল, মহিলা দল, কৃষক দলসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতা-কর্মীরা খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে সংসদ ভবন এলাকায় জড়ো হন। খালেদা জিয়া আসার আগে থেকে বিভিন্ন সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।
জিয়াউর রহমানের কবরে ফুল দেওয়ার সময় মির্জা ফখরুল ইসলাম, মওদুদ আহমদ, এম কে আনোয়ার, আ স ম হান্নান শাহ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, শফিউল আলম প্রধানসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপিতে কোনো মিশ্র প্রতিক্রিয়া নেই: বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবে ৭ নভেম্বরের গুরুত্ব ও তাৎপর্য বিষয়ে এক আলোচনা সভায় খালেদা জিয়ার ভারত সফরকে ‘ঐতিহাসিক’ বলে মন্তব্য করেন মওদুদ আহমদ। তিনি জানান, কিছু পত্রিকা ও আওয়ামী লীগের নেতারা এ সফর নিয়ে দায়িত্বহীন বক্তব্য দিয়ে বলছেন, বিএনপির নীতির পরিবর্তন হয়েছে। এ নিয়ে বিএনপিতে নাকি মিশ্র প্রতিক্রিয়া আছে।
মওদুদ বলেন, ‘ভারত আমাদের মূল্যবান প্রতিবেশী রাষ্ট্র। আমরা সব সময় তাঁদের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চাই। এ সফরে আমাদের নীতির কোনো পরিবর্তন হয়নি।’ তিনি দাবি করেন, এ সফর নিয়ে বিএনপিতে কোনো ভিন্নমত নেই। যাঁরা বাংলাদেশের উন্নতি চান, তাঁরা এ ব্যাপারে দ্বিমত করতে পারেন না। শহীদ জিয়া সত্যিকার অর্থে কী করতে চেয়েছেন, তা যদি বুঝতে পারেন, তা হলে এখানে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখানোর অবকাশ নেই।
স্বাধীনতা ফোরাম, কেন্দ্রীয় সংসদ এ আলোচনার আয়োজন করে। আলোচনায় অন্যদের মধ্যে বক্তব্য দেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এম ওসমান ফারুক, দলের ভাইস চেয়ারম্যান সেলিমা রহমান প্রমুখ।
No comments