হংকংয়ে পুলিশের পোশাকে ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে
হংকংয়ে পুলিশের পোশাকে ভিডিও ক্যামেরা বসানো হচ্ছে। দায়িত্ব পালনকালে জনগণের সঙ্গে তাদের পারস্পরিক আচরণ ও কথোপকথনের বিষয়টি ক্যামেরাবন্দি করার জন্যই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার হংকং পুলিশ এ কথা জানিয়েছে।
এশিয়ার কোনো এলাকায় এই প্রথম এ ধরনের পদক্ষেপ নেওয়া হলো। এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলো।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হংকং পুলিশের এক মুখপাত্র জানান, পরীক্ষামূলকভাবে চলতি বছরের শেষের দিকে পুলিশ কর্মকর্তাদের পোশাকে ছোট্ট ক্যামেরা লাগানো হবে। এ ব্যাপারে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর কঠোর সমালোচনার জবাবে ওই মুখপাত্র বলেন, 'ক্যামেরার মাধ্যমে পুলিশ জনসমাবেশে কাউকে লক্ষ্য করে কাজ করবে না। তবে এটা পুলিশের অনেক কাজে আসবে। যারা সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে তাদের শনাক্ত করা যাবে।' জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি সহায়ক হবে বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
হংকংয়ের মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস মনিটর'-এর পরিচালক ল ইয়ুক-কাই জানান, সংবিধান অনুযায়ী জনগণের সঙ্গে কথোপকথনের ভিডিও করা ব্যক্তির গোপনীয়তা রক্ষার অধিকারের পরিপন্থী। এটা নাগরিক অধিকার লঙ্ঘন করবে। তিনি বলেন, 'এটা নগরীতে একটি শঙ্কার পরিবেশ তৈরি করবে। কেউ স্বাধীনভাবে চলাচল করতে পারবে না। কেউ আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে_এ ধরনের একটি ভীতি কাজ করবে। হংকং পুলিশের নগরীতে পরিণত হবে।' সূত্র : এএফপি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হংকং পুলিশের এক মুখপাত্র জানান, পরীক্ষামূলকভাবে চলতি বছরের শেষের দিকে পুলিশ কর্মকর্তাদের পোশাকে ছোট্ট ক্যামেরা লাগানো হবে। এ ব্যাপারে মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোর কঠোর সমালোচনার জবাবে ওই মুখপাত্র বলেন, 'ক্যামেরার মাধ্যমে পুলিশ জনসমাবেশে কাউকে লক্ষ্য করে কাজ করবে না। তবে এটা পুলিশের অনেক কাজে আসবে। যারা সমাবেশে আইনশৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে তাদের শনাক্ত করা যাবে।' জননিরাপত্তার ক্ষেত্রে এটি সহায়ক হবে বলে মন্তব্য করেছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
হংকংয়ের মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস মনিটর'-এর পরিচালক ল ইয়ুক-কাই জানান, সংবিধান অনুযায়ী জনগণের সঙ্গে কথোপকথনের ভিডিও করা ব্যক্তির গোপনীয়তা রক্ষার অধিকারের পরিপন্থী। এটা নাগরিক অধিকার লঙ্ঘন করবে। তিনি বলেন, 'এটা নগরীতে একটি শঙ্কার পরিবেশ তৈরি করবে। কেউ স্বাধীনভাবে চলাচল করতে পারবে না। কেউ আমাদের পর্যবেক্ষণ করছে_এ ধরনের একটি ভীতি কাজ করবে। হংকং পুলিশের নগরীতে পরিণত হবে।' সূত্র : এএফপি।
No comments