জানাজায় হাজারো মানুষ- শায়খুল হাদিস আজিজুল হকের দাফন সম্পন্ন
শায়খুল হাদিস আল্লামা আজিজুল হকের মরদেহ গতকাল বৃহস্পতিবার বেলা দুইটায় কেরানীগঞ্জের আটিবাজারে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। এর আগে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে তাঁর জানাজায় আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারাসহ হাজারো মানুষ শরিক হন।
উপমহাদেশের প্রখ্যাত হাদিস বিশারদ ও ধর্মভিত্তিক রাজনীতিক আজিজুল হক (৯৪) গত বুধবার রাজধানীর আজিমপুরে নিজ বাসভবনে ইন্তেকাল করেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে বার্ধক্যজনিত রোগে ভুগছিলেন। বুধবার রাতে শায়খুল হাদিসের মরদেহ মোহাম্মদপুরে জামিয়া রাহমানিয়া আরাবিয়া মাদ্রাসায় নেওয়া হয়। তিনি দীর্ঘদিন এই মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ছিলেন। সেখান থেকে তাঁর মরদেহ গতকাল সকাল আটটার দিকে পুরানা পল্টনে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কার্যালয়ের সামনে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁর প্রতি শেষশ্রদ্ধা জানান দলের নেতা-কর্মী এবং ভক্ত-অনুরাগীরা। তিনি বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সাবেক আমির ও ইসলামী ঐক্যজোটের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ছিলেন।
পরে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে শায়খুল হাদিস আজিজুল হকের মরদেহ জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নেওয়া হয়। সেখানে মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, আলেম সমাজসহ অসংখ্য মানুষ তাঁর প্রতি শেষশ্রদ্ধা জানান। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। বেলা সোয়া ১১টায় জানাজা হয়। শায়খুল হাদিসের মেজো ছেলে মাওলানা মাহফুজুল হক জানাজার নামাজ পড়ান। ঈদগাহ ময়দান, হাইকোর্ট প্রাঙ্গণের বিস্তীর্ণ এলাকা এবং আশপাশের সড়কে মানুষ জানাজায় অংশ নেন।
জানাজায় স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শেখ আবদুল্লাহ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও এম কে আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা ও আলতাফ হোসেন চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সুবহান, ইসলামী ঐক্যজোটের আমির মুফতি ফজলুল হক আমিনী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আহমাদুল্লাহ আশরাফ, মহাসচিব জাফরুল্লাহ খান, খেলাফত মজলিসের আমির মুহাম্মদ ইসহাক, ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মো. রেজাউল করিম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির হাবীবুর রহমানসহ বিশিষ্ট আলেমরা শরিক হন।
পরে আজিজুল হকের মরদেহ কেরানীগঞ্জের আটিবাজারে নেওয়া হয়। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়।
পরে সকাল সাড়ে নয়টার দিকে শায়খুল হাদিস আজিজুল হকের মরদেহ জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নেওয়া হয়। সেখানে মাদ্রাসার ছাত্র-শিক্ষক, আলেম সমাজসহ অসংখ্য মানুষ তাঁর প্রতি শেষশ্রদ্ধা জানান। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা। বেলা সোয়া ১১টায় জানাজা হয়। শায়খুল হাদিসের মেজো ছেলে মাওলানা মাহফুজুল হক জানাজার নামাজ পড়ান। ঈদগাহ ময়দান, হাইকোর্ট প্রাঙ্গণের বিস্তীর্ণ এলাকা এবং আশপাশের সড়কে মানুষ জানাজায় অংশ নেন।
জানাজায় স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক, আওয়ামী লীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক শেখ আবদুল্লাহ, বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও এম কে আনোয়ার, ভাইস চেয়ারম্যান সাদেক হোসেন খোকা ও আলতাফ হোসেন চৌধুরী, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মাওলানা আবদুস সুবহান, ইসলামী ঐক্যজোটের আমির মুফতি ফজলুল হক আমিনী, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমির আহমাদুল্লাহ আশরাফ, মহাসচিব জাফরুল্লাহ খান, খেলাফত মজলিসের আমির মুহাম্মদ ইসহাক, ইসলামী আন্দোলনের আমির সৈয়দ মো. রেজাউল করিম, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের আমির হাবীবুর রহমানসহ বিশিষ্ট আলেমরা শরিক হন।
পরে আজিজুল হকের মরদেহ কেরানীগঞ্জের আটিবাজারে নেওয়া হয়। সেখানে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর মরদেহ দাফন করা হয়।
No comments