আমন আবাদের ধুম- আশানুরূপ বৃষ্টি না হওয়ায় কোন কোন এলাকায় ব্যাহত by কাওসার রহমান
সারাদেশে আমন আবাদের ধুম পড়েছে। গ্রামের কৃষক এখন আমন চাষে ভীষণ ব্যস্ত। এবার আমন আবাদ কিছুটা পিছিয়ে পড়লেও অনুকূল আবহাওয়া পেয়ে চাষীরা কোমর বেঁধে মাঠে নেমে পড়েছে। তবে দেশের পশ্চিমাঞ্চলসহ কোন কোন এলাকায় আশানুরূপ বৃষ্টি না হওয়ায় আমন আবাদ ব্যাহত হচ্ছে।
চাষীরা বৃষ্টির অপেক্ষায় থেকে শেষ পর্যন্ত সেচ দিয়েই আমনের চারা রোপণ করছে।
কৃষি মন্ত্রণালয় চলতি বছর সারাদেশে চাল আকারে এক কোটি ২৮ লাখ টন আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ লক্ষ্য পূরণে ৫২ লাখ ১৯ হাজার হেক্টর জমি আমন আবাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ লাখ ১৫ হাজার হেক্টর জমিতে উচ্চফলনশীল জাত এবং ১২ লাখ ৪ হাজার হেক্টর জমিতে বোনা আমন আবাদ করা হবে। গত বছরের চেয়ে এবার আমান আবাদের জমির পরিমাণ কমে গেছে। সেই সঙ্গে আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাও কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক কোটি ৩৩ লাখ টন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী, গত বছর আমন উৎপাদন হয়েছিল এক কোটি ২৭ লাখ ৯৮ হাজার টন। এ কারণেই এ বছর লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে এক কোটি ২৮ লাখ ৩৬ হাজার টন করা হয়েছে।
জানা যায়, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। আমন মৌসুমে কৃষকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে এবং কৃষকরা যাতে ভাল ফলন পায় সে জন্য তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। মৌসুমের মাঝপথে এসে খরা দেখা দিলে কৃষকদের বিনা মূল্যে সম্পূরক সেচ প্রদানেরও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সম্প্রতি উত্তরাঞ্চল সফর করে দেখা গেছে, মাঠে মাঠে চাষীরা আমন আবাদ নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে। কোথাও ট্রাক্টর দিয়ে জমি প্রস্তুত করা হচ্ছে, আবার কোথাও বা আমনের চারা রোপণ করছে। বগুড়া অঞ্চলে তুলনামূলক এবার বর্ষায় ভাল বৃষ্টি হয়েছে। ফলে চাষীরা সেই বৃষ্টিকে কাজে লাগিয়ে আমনের মাঠ প্রস্তুত করে ফেলেছে। এ এলাকায় আমন আবাদ অনেকটা এগিয়ে গেছে। তবে রাজশাহী অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় ওই এলাকায় চাষীরা সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণ করছে। এ অঞ্চলে ইতোমধ্যে ৬০ থেকে ৭০ ভাগের মতো আমন চারা রোপণ সম্পন্ন হয়েছে।
তবে উত্তরের জেলাগুলোতে বৃষ্টিতে পুরোদমে আমন আবাদ শুরু হলেও, পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে বৃষ্টির অভাবে আমন আবাদ ব্যাহত হচ্ছে। চাষীরা সেচ দিয়ে আমন আবাদ করছে। আর ইতোমধ্যে লাগানো আমনের চারা রক্ষার জন্য জমিতে সেচ দিচ্ছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এবার দেশের পশ্চিমের জেলাগুলোতে মৌসুমী বায়ু দেরিতে প্রবেশ করায় প্রত্যাশিত মাত্রায় বৃষ্টি হচ্ছে না। দেশের অন্যান্য অংশে মেঘলা আবহাওয়া ও থেমে থেমে বৃষ্টি হলেও এ জেলাগুলোতে এখনও বর্ষার সেই রূপে দেখা মেলেনি। যে পরিমাণ বষ্টি হচ্ছে তাতে ধান ক্ষেতে পানি জমেনি। ফলে বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে চাষীরা এখন সেচ দিয়ে জমিতে আমন আবাদ করছে। এতে এই অঞ্চলের আমন আবাদ বিলম্বিত হয়ে পড়েছে। এ পর্যন্ত মাত্র ৪০ শতাংশ জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে।
রোপা আমন বৃষ্টিনির্ভর ফসল। ফলে চাষীরা বীজতলা তৈরি করে ভারি বর্ষণের জন্য অপেক্ষা করছিল আমন আবাদের জন্য। কারণ সেচ দিয়ে আমন আবাদ ব্যয়বহুল। কিন্তু যে সকল অঞ্চলে বৃষ্টি কম হয়েছে সে সকল এলাকায় সেচ দিয়ে আমন আবাদ করতে গিয়ে আমন মৌসুম কিছুটা বিলম্বিত হয়ে পড়েছে। ফলে বন্যামুক্ত এলাকাগুলোতে মাঠে মাঠে চলবে রোপা আমন চাষের ধুম। আমনের চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি, চারা উত্তোলন ও চারা রোপণের কাজে চাষীরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে।
চাষীরা অভিযোগ করেন, তাদের কাছ থেকে সেচ খরচ বেশি নেয়া হচ্ছে। বিঘাপ্রতি সেচ খরচ ৭০ থেকে ৮০ টাকা হলেও এবার তাদের কাছ থেকে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা নেয়া হচ্ছে।
তবে কৃষকরা অভিযোগ করেন, রোপা আমনের মৌসুম পুরোদমে শুরু হওয়ায় দিনমজুরের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। ফলে মজুরদের মজুরিও বেড়ে গেছে। স্বাভাবিক সময়ে দৈনিক ২০০ টাকা নিলেও, এখন ৩০০ থেকে সাড়ে ৩৫০ টাকা দিতে হচ্ছে দিনমজুরদের।
এই অবস্থায় কৃষকদের জন্য স্বস্তি বয়ে নিয়ে এসেছে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে আমন চারা রোপণের মেশিন। এবারই প্রথম দেশের উত্তরাঞ্চলে মেশিনের মাধ্যমে আমন চারা রোপণ করা হচ্ছে। তীব্র শ্রমিক সঙ্কটের মাধ্যমে এই পদ্ধতি চাষীদের জন্য স্বস্তি বয়ে এনেছে। ইতোমধ্যে লাঙ্গল দিয়ে হাল চাষের স্থান কলের লাঙ্গল অর্থাৎ পাওয়ার টিলার দখল করেছে। এখন পাওয়ার টিলারের স্থলে বড় বড় ট্রাক্টর চলে এসেছে দেশে। সেই ট্রাক্টর দিয়ে আরও কম সময়ে কৃষক তাদের জমিতে হাল চাষ করছে। তার সঙ্গে এবার মেশিনের মাধ্যমে আমন চারা রোপণের মাধ্যমে দেশের কৃষি ব্যবস্থা পুরোপুরি যান্ত্রিক যুগে প্রবেশ করেছে। কারণ ইতোমধ্যে দেশে ধান কাটার মেশিনও চলে এসেছে। দ্য মেটাল প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান জার্মানি থেকে এই ধান কাটার মেশিন দেশে নিয়ে এসেছে।
এ কোম্পানির ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার হুমায়ুন কবির জানান, ইতোমধ্যে তারা ২৩টি ধান কাটার মেশিন বিক্রি করেছেন। চলতি মৌসুমের পাকা আমন ধান এ সকল মেশিন দিয়ে কাটা হবে বলে তিনি জানান।
প্রতিটি ধান কাটার মেশিনের দাম পড়ছে ৪৫ লাখ টাকা। এছাড়া এবার যান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে সকল জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে সেগুলোর ধানও এই মেশিনে মাধ্যমে কাটা হবে বলে জানা গেছে। এ বছর পরীক্ষামূলকভাবে ১৫০ একর জমিতে যন্ত্রের মাধ্যমে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। ছোট আকারের প্রতিটি ধান চারা রোপণের মেশিনের দাম পড়েছে তিন লাখ টাকা।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা আশা করছেন, এ বছর আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। এবারের আমন আবাদের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, চাষীরা এবার উচ্চ ফলনশীল আমনের জাতের দিকে বেশি ঝুঁকছে। ফলে আমনের ফলন এবার বেশি পাওয়া যাবে।
কৃষি মন্ত্রণালয় চলতি বছর সারাদেশে চাল আকারে এক কোটি ২৮ লাখ টন আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। এ লক্ষ্য পূরণে ৫২ লাখ ১৯ হাজার হেক্টর জমি আমন আবাদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ৪০ লাখ ১৫ হাজার হেক্টর জমিতে উচ্চফলনশীল জাত এবং ১২ লাখ ৪ হাজার হেক্টর জমিতে বোনা আমন আবাদ করা হবে। গত বছরের চেয়ে এবার আমান আবাদের জমির পরিমাণ কমে গেছে। সেই সঙ্গে আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রাও কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে। গত বছর আমন উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ছিল এক কোটি ৩৩ লাখ টন। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর হিসাব অনুযায়ী, গত বছর আমন উৎপাদন হয়েছিল এক কোটি ২৭ লাখ ৯৮ হাজার টন। এ কারণেই এ বছর লক্ষ্যমাত্রা কমিয়ে এক কোটি ২৮ লাখ ৩৬ হাজার টন করা হয়েছে।
জানা যায়, দেশের খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার সব ধরনের পদক্ষেপ নিয়েছে। আমন মৌসুমে কৃষকদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে এবং কৃষকরা যাতে ভাল ফলন পায় সে জন্য তাদের সব ধরনের সহযোগিতা করা হচ্ছে। মৌসুমের মাঝপথে এসে খরা দেখা দিলে কৃষকদের বিনা মূল্যে সম্পূরক সেচ প্রদানেরও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে।
সম্প্রতি উত্তরাঞ্চল সফর করে দেখা গেছে, মাঠে মাঠে চাষীরা আমন আবাদ নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে। কোথাও ট্রাক্টর দিয়ে জমি প্রস্তুত করা হচ্ছে, আবার কোথাও বা আমনের চারা রোপণ করছে। বগুড়া অঞ্চলে তুলনামূলক এবার বর্ষায় ভাল বৃষ্টি হয়েছে। ফলে চাষীরা সেই বৃষ্টিকে কাজে লাগিয়ে আমনের মাঠ প্রস্তুত করে ফেলেছে। এ এলাকায় আমন আবাদ অনেকটা এগিয়ে গেছে। তবে রাজশাহী অঞ্চলে বৃষ্টিপাত কম হওয়ায় ওই এলাকায় চাষীরা সেচ দিয়ে আমনের চারা রোপণ করছে। এ অঞ্চলে ইতোমধ্যে ৬০ থেকে ৭০ ভাগের মতো আমন চারা রোপণ সম্পন্ন হয়েছে।
তবে উত্তরের জেলাগুলোতে বৃষ্টিতে পুরোদমে আমন আবাদ শুরু হলেও, পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোতে বৃষ্টির অভাবে আমন আবাদ ব্যাহত হচ্ছে। চাষীরা সেচ দিয়ে আমন আবাদ করছে। আর ইতোমধ্যে লাগানো আমনের চারা রক্ষার জন্য জমিতে সেচ দিচ্ছে।
আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এবার দেশের পশ্চিমের জেলাগুলোতে মৌসুমী বায়ু দেরিতে প্রবেশ করায় প্রত্যাশিত মাত্রায় বৃষ্টি হচ্ছে না। দেশের অন্যান্য অংশে মেঘলা আবহাওয়া ও থেমে থেমে বৃষ্টি হলেও এ জেলাগুলোতে এখনও বর্ষার সেই রূপে দেখা মেলেনি। যে পরিমাণ বষ্টি হচ্ছে তাতে ধান ক্ষেতে পানি জমেনি। ফলে বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে চাষীরা এখন সেচ দিয়ে জমিতে আমন আবাদ করছে। এতে এই অঞ্চলের আমন আবাদ বিলম্বিত হয়ে পড়েছে। এ পর্যন্ত মাত্র ৪০ শতাংশ জমিতে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে।
রোপা আমন বৃষ্টিনির্ভর ফসল। ফলে চাষীরা বীজতলা তৈরি করে ভারি বর্ষণের জন্য অপেক্ষা করছিল আমন আবাদের জন্য। কারণ সেচ দিয়ে আমন আবাদ ব্যয়বহুল। কিন্তু যে সকল অঞ্চলে বৃষ্টি কম হয়েছে সে সকল এলাকায় সেচ দিয়ে আমন আবাদ করতে গিয়ে আমন মৌসুম কিছুটা বিলম্বিত হয়ে পড়েছে। ফলে বন্যামুক্ত এলাকাগুলোতে মাঠে মাঠে চলবে রোপা আমন চাষের ধুম। আমনের চারা রোপণের জন্য জমি তৈরি, চারা উত্তোলন ও চারা রোপণের কাজে চাষীরা ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছে।
চাষীরা অভিযোগ করেন, তাদের কাছ থেকে সেচ খরচ বেশি নেয়া হচ্ছে। বিঘাপ্রতি সেচ খরচ ৭০ থেকে ৮০ টাকা হলেও এবার তাদের কাছ থেকে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা নেয়া হচ্ছে।
তবে কৃষকরা অভিযোগ করেন, রোপা আমনের মৌসুম পুরোদমে শুরু হওয়ায় দিনমজুরের সঙ্কট দেখা দিয়েছে। ফলে মজুরদের মজুরিও বেড়ে গেছে। স্বাভাবিক সময়ে দৈনিক ২০০ টাকা নিলেও, এখন ৩০০ থেকে সাড়ে ৩৫০ টাকা দিতে হচ্ছে দিনমজুরদের।
এই অবস্থায় কৃষকদের জন্য স্বস্তি বয়ে নিয়ে এসেছে যান্ত্রিক পদ্ধতিতে আমন চারা রোপণের মেশিন। এবারই প্রথম দেশের উত্তরাঞ্চলে মেশিনের মাধ্যমে আমন চারা রোপণ করা হচ্ছে। তীব্র শ্রমিক সঙ্কটের মাধ্যমে এই পদ্ধতি চাষীদের জন্য স্বস্তি বয়ে এনেছে। ইতোমধ্যে লাঙ্গল দিয়ে হাল চাষের স্থান কলের লাঙ্গল অর্থাৎ পাওয়ার টিলার দখল করেছে। এখন পাওয়ার টিলারের স্থলে বড় বড় ট্রাক্টর চলে এসেছে দেশে। সেই ট্রাক্টর দিয়ে আরও কম সময়ে কৃষক তাদের জমিতে হাল চাষ করছে। তার সঙ্গে এবার মেশিনের মাধ্যমে আমন চারা রোপণের মাধ্যমে দেশের কৃষি ব্যবস্থা পুরোপুরি যান্ত্রিক যুগে প্রবেশ করেছে। কারণ ইতোমধ্যে দেশে ধান কাটার মেশিনও চলে এসেছে। দ্য মেটাল প্রাইভেট লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠান জার্মানি থেকে এই ধান কাটার মেশিন দেশে নিয়ে এসেছে।
এ কোম্পানির ম্যানেজার ইঞ্জিনিয়ার হুমায়ুন কবির জানান, ইতোমধ্যে তারা ২৩টি ধান কাটার মেশিন বিক্রি করেছেন। চলতি মৌসুমের পাকা আমন ধান এ সকল মেশিন দিয়ে কাটা হবে বলে তিনি জানান।
প্রতিটি ধান কাটার মেশিনের দাম পড়ছে ৪৫ লাখ টাকা। এছাড়া এবার যান্ত্রিক পদ্ধতিতে যে সকল জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে সেগুলোর ধানও এই মেশিনে মাধ্যমে কাটা হবে বলে জানা গেছে। এ বছর পরীক্ষামূলকভাবে ১৫০ একর জমিতে যন্ত্রের মাধ্যমে আমনের চারা রোপণ করা হয়েছে। ছোট আকারের প্রতিটি ধান চারা রোপণের মেশিনের দাম পড়েছে তিন লাখ টাকা।
কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা আশা করছেন, এ বছর আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে যাবে। এবারের আমন আবাদের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, চাষীরা এবার উচ্চ ফলনশীল আমনের জাতের দিকে বেশি ঝুঁকছে। ফলে আমনের ফলন এবার বেশি পাওয়া যাবে।
No comments